টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যমুনা নদীর পূর্ব পাশে জেগে ওঠা চরে গড়ে উঠছে অর্থনৈতিক অঞ্চল। এতে করে শুধু টাঙ্গাইল নয়, সিরাজগঞ্জসহ আশপাশের এলাকায় শিল্প-বাণিজ্যের ব্যাপক সম্ভাবনা দেখা দিবে। এ অর্থনৈতিক অঞ্চলকে বর্তমান সরকারের যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে দেখছে টাঙ্গাইলবাসী। বিশেষ করে টাঙ্গাইল-২ (গোপালপুর-ভূঞাপুর) আসনের সংসদ সদস্য তানভীর হাসান ছোট মনিরের ভূমিকা রয়েছে প্রশংসনীয়। অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তিনি।
ভূঞাপুর উপজেলার পলশিয়া, দোভায়া, কোনাবাড়ী, পাটিতাপাড়া, নাগরগাতী, ভালকুটিয়া, কষ্টাপাড়া এবং খানুরবাড়ী এলাকা নিয়ে ১ হাজার ৭৫৯.৮২ একর জমিতে গড়ে উঠবে এ অর্থনৈতিক অঞ্চল। কর্মসংস্থান হবে হাজার হাজার মানুষের। বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব রেলস্টেশন ও বঙ্গবন্ধু সেতুর নিকটবর্তী হওয়ায় টাঙ্গাইলসহ পার্শ্ববর্তী জেলাসমূহের ব্যাপক উন্নতি সাধিত হবে। ফলে যমুনার ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা পাবে সেতু পূর্বপাড়ের প্রায় ১৫ কিলোমিটার এলাকার ফসলি জমি ও বসতভিটা। সুযোগ সৃষ্টি হবে পর্যটন শিল্পেরও। কিন্তু এক শ্রেণির অসাধু ব্যক্তি অর্থনৈতিক জোনের নির্ধারিত স্থান থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে যাচ্ছে দেদারছে। নদী থেকে উত্তোলন করা এসব বালু ভিটি বালু হিসেবে পরিচিত। এতে করে খালি হয়ে যাচ্ছে নদীর তলদেশ। অর্থনৈতিক জোনের কাজ শুরু হলে পুনরায় ভরাট করতে হবে ওইসব এলাকা। যাতে করে খরচ বেড়ে যাবে কয়েকগুন। সরকারের ক্ষতি হবে মোটা অংকের টাকা।
বালু উত্তোলনের বিষয়ে টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক ড. আতাউল গনি বলেন, অর্থনৈতিক জোনের এলাকা থেকে যারাই বালু উত্তোলন করবে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। শুধু অর্থনৈতিক জোনের এলাকা থেকে নয়, যমুনা নদীর যে কোন জায়গা থেকে যে ব্যক্তিই বালু উত্তোলন করবে তা কঠোরভাবে দমন করা হবে।
মঙ্গলবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ৩ ফাল্গুন ১৪২৭ ৩ রজব ১৪৪২
জেলা বার্তা পরিবেশক, টাঙ্গাইল
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যমুনা নদীর পূর্ব পাশে জেগে ওঠা চরে গড়ে উঠছে অর্থনৈতিক অঞ্চল। এতে করে শুধু টাঙ্গাইল নয়, সিরাজগঞ্জসহ আশপাশের এলাকায় শিল্প-বাণিজ্যের ব্যাপক সম্ভাবনা দেখা দিবে। এ অর্থনৈতিক অঞ্চলকে বর্তমান সরকারের যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে দেখছে টাঙ্গাইলবাসী। বিশেষ করে টাঙ্গাইল-২ (গোপালপুর-ভূঞাপুর) আসনের সংসদ সদস্য তানভীর হাসান ছোট মনিরের ভূমিকা রয়েছে প্রশংসনীয়। অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তিনি।
ভূঞাপুর উপজেলার পলশিয়া, দোভায়া, কোনাবাড়ী, পাটিতাপাড়া, নাগরগাতী, ভালকুটিয়া, কষ্টাপাড়া এবং খানুরবাড়ী এলাকা নিয়ে ১ হাজার ৭৫৯.৮২ একর জমিতে গড়ে উঠবে এ অর্থনৈতিক অঞ্চল। কর্মসংস্থান হবে হাজার হাজার মানুষের। বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব রেলস্টেশন ও বঙ্গবন্ধু সেতুর নিকটবর্তী হওয়ায় টাঙ্গাইলসহ পার্শ্ববর্তী জেলাসমূহের ব্যাপক উন্নতি সাধিত হবে। ফলে যমুনার ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা পাবে সেতু পূর্বপাড়ের প্রায় ১৫ কিলোমিটার এলাকার ফসলি জমি ও বসতভিটা। সুযোগ সৃষ্টি হবে পর্যটন শিল্পেরও। কিন্তু এক শ্রেণির অসাধু ব্যক্তি অর্থনৈতিক জোনের নির্ধারিত স্থান থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে যাচ্ছে দেদারছে। নদী থেকে উত্তোলন করা এসব বালু ভিটি বালু হিসেবে পরিচিত। এতে করে খালি হয়ে যাচ্ছে নদীর তলদেশ। অর্থনৈতিক জোনের কাজ শুরু হলে পুনরায় ভরাট করতে হবে ওইসব এলাকা। যাতে করে খরচ বেড়ে যাবে কয়েকগুন। সরকারের ক্ষতি হবে মোটা অংকের টাকা।
বালু উত্তোলনের বিষয়ে টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক ড. আতাউল গনি বলেন, অর্থনৈতিক জোনের এলাকা থেকে যারাই বালু উত্তোলন করবে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। শুধু অর্থনৈতিক জোনের এলাকা থেকে নয়, যমুনা নদীর যে কোন জায়গা থেকে যে ব্যক্তিই বালু উত্তোলন করবে তা কঠোরভাবে দমন করা হবে।