টিকা নিয়েছেন ২০ লাখ ৮২ হাজার ৮৭৭

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় মোট টিকা নিয়েছেন দুই লাখ ৩৪ হাজার ৫৬৪ জন। এদের মধ্যে মাত্র ৪১ জনের সামান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (যেমন : জ্বর, টিকা দেয়া স্থানে লাল হাওয়া ইত্যাদি) দেখা গেছে। আর দেশে এখন পর্যন্ত টিকা নিয়েছেন ২০ লাখ ৮২ হাজার ৮৭৭ জন। এরমধ্যে পুরুষ ১৩ লাখ ৭৮ হাজার ৯৩৫ জন। আর নারী সাত লাখ ৩ হাজার ৯৪২ জন। মোট টিকা নেয়ার মধ্যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা গেছে ৫৭৮ জনের। গতকাল সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (এমআইএস) অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমান এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় মোট টিকা নিয়েছেন দুই লাখ ৩৪ হাজার ৫৬৪ জন। এদের মধ্যে পুরুষ এক লাখ ৪৫ হাজার ২৮০ জন ও নারী ৮৯ হাজার ২৮৪ জন। জাতীয়ভাবে টিকাদান কর্মসূচি শুরু পর প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৮টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ঢাকা বিভাগে ৬৯ হাজার ৮৫৯ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১০ হাজার ৪৬ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৫৩ হাজার ৬৩৪ জন, রাজশাহী বিভাগে ২৭ হাজার ২৪৭ জন, রংপুর বিভাগে ২১ হাজার ২৮৪ জন, খুলনা বিভাগে ২৮ হাজার ৩৫৫ জন, বরিশাল বিভাগে ১০ হাজার ২৮৮ জন ও সিলেট বিভাগে ১৩ হাজার ৮৫১ জন রয়েছেন।

এদিকে, গতকাল ঢাকা মহানগরীতে টিকা নিয়েছেন ৩০ হাজার ৯১৪ জন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৯ হাজার ২১৯ জন আর নারী টিকা নিয়েছেন ১১ হাজার ৬৯৫ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুমের তথ্য অনুসারে, গত ২৭ জানুয়ারি দেশে টিকাদান কর্মসূচি শুরু করে। প্রথম দিন টিকা দেয়া হয় ২৬ জনকে। করোনাভাইরাসের টিকাদান কার্যক্রমের দ্বিতীয় দিনে গত ২৮ জানুয়ারি রাজধানীর পাঁচ হাসপাতালে মোট ৫৪১ ব্যক্তিকে টিকা দেয়া হয়। আর গত ৭ ফেব্রুয়ারি সারাদেশে টিকা কার্যক্রম শুরু হয়। এদিনে সারাদেশে টিকা নেন ৩১ হাজার ১৬০ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ২৩ হাজার ৮৫৭ জন ও নারী সাত হাজার ৩০৩ জন। এর আগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, রাজধানী ঢাকায় ৫০টি হাসপাতাল ও সারাদেশে ৯৫৫টি হাসপাতালসহ মোট এক হাজার পাঁচটি হাসপাতালে টিকাদান কার্যক্রম চলবে। রাজধানী ঢাকায় ৫০টি হাসপাতালে ২০৪টি ও সারাদেশে ৯৫৫টি হাসপাতালে দুই হাজার ১৯৬টি টিম কাজ করবে। মোট এক হাজার পাঁচটি হাসপাতালে মোট দুই হাজার ৪০০টি টিম কাজ করবে।এছাড়া টিকাবিষয়ক কার্যক্রমের জন্য টিম প্রস্তুত রয়েছে সাত হাজার ৩৪৪টি। আপাতত দুই হাজার ৪০০ জনকে দিয়ে রোববারের (২১ ফেব্রুয়ারি) কর্মসূচি শুরু হয়েছে।

রবিবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ৮ ফাল্গুন ১৪২৭ ৮ রজব ১৪৪২

টিকা নিয়েছেন ২০ লাখ ৮২ হাজার ৮৭৭

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |

image

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় মোট টিকা নিয়েছেন দুই লাখ ৩৪ হাজার ৫৬৪ জন। এদের মধ্যে মাত্র ৪১ জনের সামান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (যেমন : জ্বর, টিকা দেয়া স্থানে লাল হাওয়া ইত্যাদি) দেখা গেছে। আর দেশে এখন পর্যন্ত টিকা নিয়েছেন ২০ লাখ ৮২ হাজার ৮৭৭ জন। এরমধ্যে পুরুষ ১৩ লাখ ৭৮ হাজার ৯৩৫ জন। আর নারী সাত লাখ ৩ হাজার ৯৪২ জন। মোট টিকা নেয়ার মধ্যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা গেছে ৫৭৮ জনের। গতকাল সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (এমআইএস) অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমান এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় মোট টিকা নিয়েছেন দুই লাখ ৩৪ হাজার ৫৬৪ জন। এদের মধ্যে পুরুষ এক লাখ ৪৫ হাজার ২৮০ জন ও নারী ৮৯ হাজার ২৮৪ জন। জাতীয়ভাবে টিকাদান কর্মসূচি শুরু পর প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৮টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ঢাকা বিভাগে ৬৯ হাজার ৮৫৯ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১০ হাজার ৪৬ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৫৩ হাজার ৬৩৪ জন, রাজশাহী বিভাগে ২৭ হাজার ২৪৭ জন, রংপুর বিভাগে ২১ হাজার ২৮৪ জন, খুলনা বিভাগে ২৮ হাজার ৩৫৫ জন, বরিশাল বিভাগে ১০ হাজার ২৮৮ জন ও সিলেট বিভাগে ১৩ হাজার ৮৫১ জন রয়েছেন।

এদিকে, গতকাল ঢাকা মহানগরীতে টিকা নিয়েছেন ৩০ হাজার ৯১৪ জন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৯ হাজার ২১৯ জন আর নারী টিকা নিয়েছেন ১১ হাজার ৬৯৫ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুমের তথ্য অনুসারে, গত ২৭ জানুয়ারি দেশে টিকাদান কর্মসূচি শুরু করে। প্রথম দিন টিকা দেয়া হয় ২৬ জনকে। করোনাভাইরাসের টিকাদান কার্যক্রমের দ্বিতীয় দিনে গত ২৮ জানুয়ারি রাজধানীর পাঁচ হাসপাতালে মোট ৫৪১ ব্যক্তিকে টিকা দেয়া হয়। আর গত ৭ ফেব্রুয়ারি সারাদেশে টিকা কার্যক্রম শুরু হয়। এদিনে সারাদেশে টিকা নেন ৩১ হাজার ১৬০ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ২৩ হাজার ৮৫৭ জন ও নারী সাত হাজার ৩০৩ জন। এর আগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, রাজধানী ঢাকায় ৫০টি হাসপাতাল ও সারাদেশে ৯৫৫টি হাসপাতালসহ মোট এক হাজার পাঁচটি হাসপাতালে টিকাদান কার্যক্রম চলবে। রাজধানী ঢাকায় ৫০টি হাসপাতালে ২০৪টি ও সারাদেশে ৯৫৫টি হাসপাতালে দুই হাজার ১৯৬টি টিম কাজ করবে। মোট এক হাজার পাঁচটি হাসপাতালে মোট দুই হাজার ৪০০টি টিম কাজ করবে।এছাড়া টিকাবিষয়ক কার্যক্রমের জন্য টিম প্রস্তুত রয়েছে সাত হাজার ৩৪৪টি। আপাতত দুই হাজার ৪০০ জনকে দিয়ে রোববারের (২১ ফেব্রুয়ারি) কর্মসূচি শুরু হয়েছে।