ইলেকট্রিক্যাল পণ্যের বাজারে শীর্ষে যাওয়ার প্রত্যয় ‘সেইফ’ ব্র্যান্ডের

শীর্ষ ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্স ব্র্যান্ড হওয়ার টার্গেট নিয়েছে ‘সেইফ’। ইলেকট্রিক্যাল পণ্যের বাজারে অভিজাত ব্র্যান্ড হতে চায় তারা। সে লক্ষ্যে ব্যাপক বিনিয়োগ করা হয়েছে। দেশ-বিদেশের অভিজ্ঞ ও মেধাবী প্রকৌশলীদের সমন্বয়ে শক্তিশালী আঅ্যান্ডডি (উন্নয়ণ ও গবেষণা) বিভাগ কাজ করছে। নিজস্ব কারখানায় উৎপাদিত হচ্ছে উচ্চমানের বিভিন্ন ইলেকট্রিক্যাল পণ্য। গত রোববার গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্স ব্যবসায়ীদের সম্মেলনে এসব কথা জানায় কর্তৃপক্ষ। দুই দিনব্যাপী ওই সম্মেলনের প্রথম দিন ওয়ালটন ব্র্যান্ডের ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্স ব্যবসায়ীরা অংশ নিয়েছিলেন। দ্বিতীয় ও শেষদিন ‘সেইফ’ ব্র্যান্ডের ৪ শতাধিক ডিলার উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ‘সেইফ’ অর্থ নিরাপদ বা সুরক্ষিত। দেশের প্রতিটি ঘর, অফিস, কারখানাসহ সব ধরনের স্থাপনায় নিরাপদ ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সের ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে গত বছর যাত্রা শুরু করে ওয়ালটন গ্রুপের এই ব্র্যান্ড। সেইফ ব্র্যান্ডের নামে ফ্যান, সুইচ-সকেট, এলইডি লাইট, ক্যাবলস, হার্ডওয়্যার অ্যান্ড এক্সেসরিজ ইত্যাদি পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাত করা হচ্ছে। সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান এসএম শামছুল আলম, পরিচালক সাবিহা জারিন অরণা এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ। ‘সেইফ ডিলার সামিট ২০২১’ শীর্ষক ওই সম্মেলনে আরও ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ইভা রিজওয়ানা নিলু, এমদাদুল হক সরকার, হুমায়ূন কবীর ও আলমগীর আলম সরকার, ওয়ালটন ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার (সিইও) সোহেল রানা, ওয়ালটন প্লাজা ট্রেডের সিইও মোহাম্মদ রায়হান, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান, ফিরোজ আলম প্রমুখ। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সের ব্যবসায়ীরা ওয়ালটন কারখানায় আসেন। তাদের আগমনে সম্মেলন উৎসবমুখর হয়ে উঠে। সম্মেলন উপলক্ষ্যে ব্যানার, ফেস্টুন ও ফুল দিয়ে কারখানার বিভিন্ন স্থাপনা সাজানো হয়। ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্স ব্যবসায়ীরা ওয়ালটনের অত্যাধুনিক কারখানা পরিদর্শন করেন। সে সময় তারা বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও মেশিনারিজ সমৃদ্ধ ফ্যান, সুইচ-সকেট, এলইডি লাইট, ক্যাবলস, হার্ডওয়্যার ও এক্সেসরিজ, লিফট ইত্যাদি পণ্যের উৎপাদন প্রক্রিয়া ঘুরে দেখেন।

মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ ২০২১ , ১ ফাল্গুন ১৪২৭ ১ রজব ১৪৪২

ইলেকট্রিক্যাল পণ্যের বাজারে শীর্ষে যাওয়ার প্রত্যয় ‘সেইফ’ ব্র্যান্ডের

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

image

শীর্ষ ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্স ব্র্যান্ড হওয়ার টার্গেট নিয়েছে ‘সেইফ’। ইলেকট্রিক্যাল পণ্যের বাজারে অভিজাত ব্র্যান্ড হতে চায় তারা। সে লক্ষ্যে ব্যাপক বিনিয়োগ করা হয়েছে। দেশ-বিদেশের অভিজ্ঞ ও মেধাবী প্রকৌশলীদের সমন্বয়ে শক্তিশালী আঅ্যান্ডডি (উন্নয়ণ ও গবেষণা) বিভাগ কাজ করছে। নিজস্ব কারখানায় উৎপাদিত হচ্ছে উচ্চমানের বিভিন্ন ইলেকট্রিক্যাল পণ্য। গত রোববার গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্স ব্যবসায়ীদের সম্মেলনে এসব কথা জানায় কর্তৃপক্ষ। দুই দিনব্যাপী ওই সম্মেলনের প্রথম দিন ওয়ালটন ব্র্যান্ডের ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্স ব্যবসায়ীরা অংশ নিয়েছিলেন। দ্বিতীয় ও শেষদিন ‘সেইফ’ ব্র্যান্ডের ৪ শতাধিক ডিলার উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ‘সেইফ’ অর্থ নিরাপদ বা সুরক্ষিত। দেশের প্রতিটি ঘর, অফিস, কারখানাসহ সব ধরনের স্থাপনায় নিরাপদ ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সের ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে গত বছর যাত্রা শুরু করে ওয়ালটন গ্রুপের এই ব্র্যান্ড। সেইফ ব্র্যান্ডের নামে ফ্যান, সুইচ-সকেট, এলইডি লাইট, ক্যাবলস, হার্ডওয়্যার অ্যান্ড এক্সেসরিজ ইত্যাদি পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাত করা হচ্ছে। সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান এসএম শামছুল আলম, পরিচালক সাবিহা জারিন অরণা এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ। ‘সেইফ ডিলার সামিট ২০২১’ শীর্ষক ওই সম্মেলনে আরও ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ইভা রিজওয়ানা নিলু, এমদাদুল হক সরকার, হুমায়ূন কবীর ও আলমগীর আলম সরকার, ওয়ালটন ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার (সিইও) সোহেল রানা, ওয়ালটন প্লাজা ট্রেডের সিইও মোহাম্মদ রায়হান, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান, ফিরোজ আলম প্রমুখ। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সের ব্যবসায়ীরা ওয়ালটন কারখানায় আসেন। তাদের আগমনে সম্মেলন উৎসবমুখর হয়ে উঠে। সম্মেলন উপলক্ষ্যে ব্যানার, ফেস্টুন ও ফুল দিয়ে কারখানার বিভিন্ন স্থাপনা সাজানো হয়। ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্স ব্যবসায়ীরা ওয়ালটনের অত্যাধুনিক কারখানা পরিদর্শন করেন। সে সময় তারা বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও মেশিনারিজ সমৃদ্ধ ফ্যান, সুইচ-সকেট, এলইডি লাইট, ক্যাবলস, হার্ডওয়্যার ও এক্সেসরিজ, লিফট ইত্যাদি পণ্যের উৎপাদন প্রক্রিয়া ঘুরে দেখেন।