গত সপ্তাহে মোট লেনদেনের ১১ শতাংশ বেক্সিমকোর শেয়ারে

গত সপ্তাহে (১৪-১৮ মার্চ) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২ হাজার ৬২৭ কোটি ৮৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি টাকার লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সপ্তাহটিতে বেক্সিমকোর ৩ কোটি ৬৬ লাখ ৫১ হাজার ৮৯৪টি শেয়ার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিটির ২৯৯ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা গত সপ্তাহের মোট লেনদেনের ১১.৪১ শতাংশ। এর মাধ্যমে বেক্সিমকো ডিএসইর সাপ্তাহিক টপটেন টার্নওভারের শীর্ষে উঠে আসে। ডিএসইতে সাপ্তাহিক টপটেন টার্নওভারের উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রবি আজিয়াটার ১৪৩ কোটি ১০ লাখ টাকার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ১১১ কোটি ৫১ লাখ টাকার, লাফার্জহোলসিমের ১০০ কোটি ৫৫ লাখ টাকার, সামিট পাওয়ারের ৮৮ কোটি ২ লাখ টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ৮৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার, লুব-রেফের ৭৮ কোটি ৮৪ লাখ টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ৭৮ কোটি ৭৮ লাখ টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের ৭৪ কোটি ৭৫ লাখ টাকার এবং ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ৬১ কোটি ৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

এছাড়া গত সপ্তাহে (১৪ মার্চ থেকে ১৮ মার্চ) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) দুই শতাংশ কমেছে। গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৭.২৩ পয়েন্টে যা সপ্তাহ শেষে ১৬.৯০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.৩৩ পয়েন্ট বা ১.৯২ শতাংশ কমেছে।

সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৭.৯০ পয়েন্টে। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ১৫.১৮ পয়েন্টে, বস্ত্র খাতের ১৭.১৯ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ১৮.৮০ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতের ১৯.৭৯ পয়েন্টে, বীমা খাতের ১৭.২৬ পয়েন্টে, বিবিধ খাতের ৫১.৬২ পয়েন্টে, খাদ্য খাতের ১২.৫৫ পয়েন্টে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১১.১৭ শতাংশ, চামড়া খাতের (-) ১৩.৭৯ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতের ৪১.১৮ পয়েন্টে, আর্থিক খাতের ৯৩.৬৫ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ৫০.৩৩ পয়েন্টে, পেপার খাতের ৬৯.৫৩ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতের ১৩.৩৮ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতের ১৬.৩৬ পয়েন্টে, সিরামিক খাতের ২৬.১৬ পয়েন্টে এবং পাট খাতের পিই (-) ৪৬.৫১ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

রবিবার, ২১ মার্চ ২০২১ , ৭ চৈত্র ১৪২৭ ৬ শাবান ১৪৪২

গত সপ্তাহে মোট লেনদেনের ১১ শতাংশ বেক্সিমকোর শেয়ারে

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

গত সপ্তাহে (১৪-১৮ মার্চ) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২ হাজার ৬২৭ কোটি ৮৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি টাকার লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সপ্তাহটিতে বেক্সিমকোর ৩ কোটি ৬৬ লাখ ৫১ হাজার ৮৯৪টি শেয়ার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিটির ২৯৯ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা গত সপ্তাহের মোট লেনদেনের ১১.৪১ শতাংশ। এর মাধ্যমে বেক্সিমকো ডিএসইর সাপ্তাহিক টপটেন টার্নওভারের শীর্ষে উঠে আসে। ডিএসইতে সাপ্তাহিক টপটেন টার্নওভারের উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রবি আজিয়াটার ১৪৩ কোটি ১০ লাখ টাকার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ১১১ কোটি ৫১ লাখ টাকার, লাফার্জহোলসিমের ১০০ কোটি ৫৫ লাখ টাকার, সামিট পাওয়ারের ৮৮ কোটি ২ লাখ টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ৮৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার, লুব-রেফের ৭৮ কোটি ৮৪ লাখ টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ৭৮ কোটি ৭৮ লাখ টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের ৭৪ কোটি ৭৫ লাখ টাকার এবং ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ৬১ কোটি ৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

এছাড়া গত সপ্তাহে (১৪ মার্চ থেকে ১৮ মার্চ) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) দুই শতাংশ কমেছে। গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৭.২৩ পয়েন্টে যা সপ্তাহ শেষে ১৬.৯০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.৩৩ পয়েন্ট বা ১.৯২ শতাংশ কমেছে।

সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৭.৯০ পয়েন্টে। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ১৫.১৮ পয়েন্টে, বস্ত্র খাতের ১৭.১৯ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ১৮.৮০ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতের ১৯.৭৯ পয়েন্টে, বীমা খাতের ১৭.২৬ পয়েন্টে, বিবিধ খাতের ৫১.৬২ পয়েন্টে, খাদ্য খাতের ১২.৫৫ পয়েন্টে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১১.১৭ শতাংশ, চামড়া খাতের (-) ১৩.৭৯ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতের ৪১.১৮ পয়েন্টে, আর্থিক খাতের ৯৩.৬৫ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ৫০.৩৩ পয়েন্টে, পেপার খাতের ৬৯.৫৩ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতের ১৩.৩৮ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতের ১৬.৩৬ পয়েন্টে, সিরামিক খাতের ২৬.১৬ পয়েন্টে এবং পাট খাতের পিই (-) ৪৬.৫১ পয়েন্টে অবস্থান করছে।