আমদানি বাণিজ্যে নীতি সহায়তার সময়সীমা বাড়ল

করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে অর্থনৈতিক ক্ষতি মোকাবিলায় আমদানি বাণিজ্যিক লেনদেনের ক্ষেত্রে নীতি সহায়তার সময়সীমা জুন ৩০ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এর আগে এই সময়সীমার মেয়াদ ছিল ৩১ মার্চ পর্যন্ত। গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে দেশের সবগুলো বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘নীতি সহায়তার অংশ হিসেবে করোনাভাইরাসজনিত রোগ প্রতিরোধের নিমিত্তে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, চিকিৎসা সামগ্রী প্রভৃতি বিদেশি রিপেমেন্ট গ্যারান্টি কিংবা বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়াই আমদানি মূল্য বাবদ অগ্রিম ৫ লাখ ডলার পরিশোধ করা যাবে। উৎপাদন উপকরণ আমদানি বাবদ মূল্য বিদ্যমান ১৮০ দিনের পরিবর্তে ৩৬০ দিনের মধ্যে পরিশোধ করা যাবে। আলোচ্য ৩৬০ দিনের আমদানি দায় পরিশোধের সুযোগ কৃষি উপকরণ এবং রাসায়নিক সার আমদানির ক্ষেত্রেও রাখা হয়েছে।’

খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই সিদ্ধান্ত স্থানীয় শিল্প প্রতিষ্ঠানের আমদানি ব্যয় নির্বাহে স্বস্তি দেবে। আলোচ্য তিন মাসের সহায়তায় আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের সমস্যা কটিয়ে উঠতে পারবে।

বৃহস্পতিবার, ২৫ মার্চ ২০২১ , ১১ চৈত্র ১৪২৭ ১০ শাবান ১৪৪২

আমদানি বাণিজ্যে নীতি সহায়তার সময়সীমা বাড়ল

অর্থনৈতিক বাতা পরিবেশক

করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে অর্থনৈতিক ক্ষতি মোকাবিলায় আমদানি বাণিজ্যিক লেনদেনের ক্ষেত্রে নীতি সহায়তার সময়সীমা জুন ৩০ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এর আগে এই সময়সীমার মেয়াদ ছিল ৩১ মার্চ পর্যন্ত। গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে দেশের সবগুলো বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘নীতি সহায়তার অংশ হিসেবে করোনাভাইরাসজনিত রোগ প্রতিরোধের নিমিত্তে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, চিকিৎসা সামগ্রী প্রভৃতি বিদেশি রিপেমেন্ট গ্যারান্টি কিংবা বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়াই আমদানি মূল্য বাবদ অগ্রিম ৫ লাখ ডলার পরিশোধ করা যাবে। উৎপাদন উপকরণ আমদানি বাবদ মূল্য বিদ্যমান ১৮০ দিনের পরিবর্তে ৩৬০ দিনের মধ্যে পরিশোধ করা যাবে। আলোচ্য ৩৬০ দিনের আমদানি দায় পরিশোধের সুযোগ কৃষি উপকরণ এবং রাসায়নিক সার আমদানির ক্ষেত্রেও রাখা হয়েছে।’

খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই সিদ্ধান্ত স্থানীয় শিল্প প্রতিষ্ঠানের আমদানি ব্যয় নির্বাহে স্বস্তি দেবে। আলোচ্য তিন মাসের সহায়তায় আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের সমস্যা কটিয়ে উঠতে পারবে।