শেয়ারবাজারে সরাসরি তালিকাভুক্ত হচ্ছে গ্যাস ট্রান্সমিশন

শেয়ারবাজারে সরাসরি তালিকাভুক্ত হতে যাচ্ছে সরকারি প্রতিষ্ঠান গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানি লিমিটেড (জিটিসিএল)। কোম্পানিটির শেয়ারবাজার থেকে ৪০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। দীর্ঘ আট বছর পর কোন রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হতে যাচ্ছে। এর আগে সর্বশেষ ২০১২ সালের ১৪ জুন শেয়ারবাজারে আসে সরকারি কোম্পানি বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস। ইতোমধ্যে কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির লক্ষ্যে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টকে ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। সম্প্রতি দুটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়েছে।

জানা গেছে, পেট্রোবাংলার এ কোম্পানিটি দেশের সব অঞ্চলে প্রাকৃতিক গ্যাসের সুষম ব্যবহার নিশ্চিত করতে ১৯৯৩ সালের ১৪ ডিসেম্বর যাত্রা শুরু করে। কোম্পানিটির প্রথম ব্যবসা শুরু হয় ওই বছরের ৩১ জুলাই। প্রতিষ্ঠার পর থেকে কোম্পানিটি জাতীয় গ্যাস গ্রিড পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের পাশাপাশি নতুন নতুন এলাকাকে গ্যাস সরবরাহ নেটওয়ার্কের আওতায় আনার কাজ করছে। বর্তমানে কোম্পানির পরিচালনাধীন জাতীয় গ্যাস গ্রিডভুক্ত পাইপলাইনের দৈর্ঘ্য দাঁড়িয়েছে সর্বমোট ১ হাজার ৫৬০ কিলোমিটার। সবশেষ (২০১৯-২০২০) কোম্পানিটির মুনাফা হয়েছে ৩০ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ১৭ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।

শুক্রবার, ২৬ মার্চ ২০২১ , ১২ চৈত্র ১৪২৭ ১১ শাবান ১৪৪২

শেয়ারবাজারে সরাসরি তালিকাভুক্ত হচ্ছে গ্যাস ট্রান্সমিশন

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

শেয়ারবাজারে সরাসরি তালিকাভুক্ত হতে যাচ্ছে সরকারি প্রতিষ্ঠান গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানি লিমিটেড (জিটিসিএল)। কোম্পানিটির শেয়ারবাজার থেকে ৪০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। দীর্ঘ আট বছর পর কোন রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হতে যাচ্ছে। এর আগে সর্বশেষ ২০১২ সালের ১৪ জুন শেয়ারবাজারে আসে সরকারি কোম্পানি বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস। ইতোমধ্যে কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির লক্ষ্যে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টকে ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। সম্প্রতি দুটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়েছে।

জানা গেছে, পেট্রোবাংলার এ কোম্পানিটি দেশের সব অঞ্চলে প্রাকৃতিক গ্যাসের সুষম ব্যবহার নিশ্চিত করতে ১৯৯৩ সালের ১৪ ডিসেম্বর যাত্রা শুরু করে। কোম্পানিটির প্রথম ব্যবসা শুরু হয় ওই বছরের ৩১ জুলাই। প্রতিষ্ঠার পর থেকে কোম্পানিটি জাতীয় গ্যাস গ্রিড পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের পাশাপাশি নতুন নতুন এলাকাকে গ্যাস সরবরাহ নেটওয়ার্কের আওতায় আনার কাজ করছে। বর্তমানে কোম্পানির পরিচালনাধীন জাতীয় গ্যাস গ্রিডভুক্ত পাইপলাইনের দৈর্ঘ্য দাঁড়িয়েছে সর্বমোট ১ হাজার ৫৬০ কিলোমিটার। সবশেষ (২০১৯-২০২০) কোম্পানিটির মুনাফা হয়েছে ৩০ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ১৭ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।