গানে গানে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছেন তারা

স্মরণ, মৌমিতা, অনন্যা ও তিন্নি এই প্রজন্মের সংগীতশিল্পী। চারজনই উঠে এসেছেন দুটি ভিন্ন মিউজিক্যাল রিয়েলিটি শো থেকে। স্মরণ ২০০৮-এর ক্ষুদে গান রাজের, মৌমিতা ২০১৭ সালের সেরাকণ্ঠের, অনন্যা ২০০৯ এর ক্ষুদে গানরাজের এবং তিন্নি ২০১৭ সালের সেরাকণ্ঠের। প্রতিনিয়তই তারা নতুন নতুন গান গেয়ে যাচ্ছেন। গানে স্মরণের হাতেখড়ি তার বাবা মোহাম্মদ তারিকুল আলমের কাছে। মৌমিতাও গানে হাতেখড়ি তার বাবা ত্রিবিদ বড়–য়া রানার কাছে। অন্যদিকে অনন্যা’র গানে হাতেখড়ি শীতল ঘোষালের কাছে এবং তিন্নির গানে হাতেখড়ি মায়া ঘোষের কাছে। স্মরণের প্রথম মৌলিক গান ছিল রবিউল ইসলাম জীবনের লেখা ও সুমন কল্যাণের সুরে ‘বাবা’ শিরোনামের একটি গান। মৌমিতার প্রথম মৌলিক গান ছিলো মাহমুদ কারণের কথায় ও বর্ণ চক্রবর্তীর সুরে ‘গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি’ শিরোনামের গান। অনন্যা’র প্রথম মৌলিক গান ছিল ‘পূর্ণিমা ছুঁই ছুঁই’। গানটি লেখা জীবক বুড়য়ার এবং সুর সাব্বির জামানের। তিন্নির প্রথম মৌলিক গান ছিল বিটিভিতে প্রচারিত ‘প্রতিদিন মাগো ঘুম ভেঙে দেখি তোমার মুখ’ গানটি। গানটি লেখা ও সুর করা বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক খোকন। স্মরণের প্রথম প্লে-ব্যাক (সিনেমায় গান গাওয়া) ‘দ্য স্পিড’ সিনেমায়। মৌমিতা প্রথম প্লে-ব্যাক করেছেন ‘ছায়াবৃক্ষ’ সিনেমায়। অনন্যা প্রথম ছোট্টবেলায় প্লে-ব্যাক করেছেন বিধায় মনে নেই। তবে বড় হয়ে প্রথম প্লে-ব্যাক করেন ‘মায়াবতী’ সিনেমায়। তবে তিন্নির এখনো প্লে-ব্যাক করা হয়ে উঠেনি। স্মরণ, মৌমিতা ও অনন্যা’র বেশ কয়েকটি নতুন গান রয়েছে প্রকাশের অপেক্ষায়। অন্যদিকে তিন্নির সম্প্রতি ‘শত শত রাত’ শিরোনামের একটি গান প্রকাশ পেয়েছে। গানটি লিখেছেন ও সুর করেছেন অভি মঈনুদ্দীন। সংগীতাঙ্গনে নিজের পথচলা প্রসঙ্গে নীলফামারীর মেয়ে স্মরণ বলেন, ‘ভালো কিছু গান করতে চাই, চাই ভালো গান করার মতো গানপ্রেমী সচেতন শ্রোতা’। চট্টগ্রামের মেয়ে মৌমিতা বলেন, ‘শুদ্ধ সংগীতের চর্চা করে যাচ্ছি আমি।

রবিবার, ০৬ জুন ২০২১ , ২৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৮ ২৪ শাওয়াল ১৪৪২

গানে গানে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছেন তারা

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

স্মরণ, মৌমিতা, অনন্যা ও তিন্নি এই প্রজন্মের সংগীতশিল্পী। চারজনই উঠে এসেছেন দুটি ভিন্ন মিউজিক্যাল রিয়েলিটি শো থেকে। স্মরণ ২০০৮-এর ক্ষুদে গান রাজের, মৌমিতা ২০১৭ সালের সেরাকণ্ঠের, অনন্যা ২০০৯ এর ক্ষুদে গানরাজের এবং তিন্নি ২০১৭ সালের সেরাকণ্ঠের। প্রতিনিয়তই তারা নতুন নতুন গান গেয়ে যাচ্ছেন। গানে স্মরণের হাতেখড়ি তার বাবা মোহাম্মদ তারিকুল আলমের কাছে। মৌমিতাও গানে হাতেখড়ি তার বাবা ত্রিবিদ বড়–য়া রানার কাছে। অন্যদিকে অনন্যা’র গানে হাতেখড়ি শীতল ঘোষালের কাছে এবং তিন্নির গানে হাতেখড়ি মায়া ঘোষের কাছে। স্মরণের প্রথম মৌলিক গান ছিল রবিউল ইসলাম জীবনের লেখা ও সুমন কল্যাণের সুরে ‘বাবা’ শিরোনামের একটি গান। মৌমিতার প্রথম মৌলিক গান ছিলো মাহমুদ কারণের কথায় ও বর্ণ চক্রবর্তীর সুরে ‘গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি’ শিরোনামের গান। অনন্যা’র প্রথম মৌলিক গান ছিল ‘পূর্ণিমা ছুঁই ছুঁই’। গানটি লেখা জীবক বুড়য়ার এবং সুর সাব্বির জামানের। তিন্নির প্রথম মৌলিক গান ছিল বিটিভিতে প্রচারিত ‘প্রতিদিন মাগো ঘুম ভেঙে দেখি তোমার মুখ’ গানটি। গানটি লেখা ও সুর করা বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক খোকন। স্মরণের প্রথম প্লে-ব্যাক (সিনেমায় গান গাওয়া) ‘দ্য স্পিড’ সিনেমায়। মৌমিতা প্রথম প্লে-ব্যাক করেছেন ‘ছায়াবৃক্ষ’ সিনেমায়। অনন্যা প্রথম ছোট্টবেলায় প্লে-ব্যাক করেছেন বিধায় মনে নেই। তবে বড় হয়ে প্রথম প্লে-ব্যাক করেন ‘মায়াবতী’ সিনেমায়। তবে তিন্নির এখনো প্লে-ব্যাক করা হয়ে উঠেনি। স্মরণ, মৌমিতা ও অনন্যা’র বেশ কয়েকটি নতুন গান রয়েছে প্রকাশের অপেক্ষায়। অন্যদিকে তিন্নির সম্প্রতি ‘শত শত রাত’ শিরোনামের একটি গান প্রকাশ পেয়েছে। গানটি লিখেছেন ও সুর করেছেন অভি মঈনুদ্দীন। সংগীতাঙ্গনে নিজের পথচলা প্রসঙ্গে নীলফামারীর মেয়ে স্মরণ বলেন, ‘ভালো কিছু গান করতে চাই, চাই ভালো গান করার মতো গানপ্রেমী সচেতন শ্রোতা’। চট্টগ্রামের মেয়ে মৌমিতা বলেন, ‘শুদ্ধ সংগীতের চর্চা করে যাচ্ছি আমি।