চসিকের স্বাস্থ্য খাতের সুনাম পুনরুদ্ধার করা হবে : মেয়র

সারাদেশের ন্যায় চট্টগ্রামেও শুরু হলো দুই সপ্তাহব্যাপী জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন কর্মসূচী। শনিবার থেকে শুরু হয়েছে। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী সদরঘাটস্থ মেমন মাতৃসদন হাসপাতালে শিশুদের ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর মধ্যে দিয়ে গত শনিবার সকালে এই কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন, মহানগরীর ৪১টি ওয়ার্ডের ১ হাজার ২শত ৮৮টি কেন্দ্রে সব মিলিয়ে ৫ লাখ ১০ হাজার ৩১ জন শিশুকে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। এরমধ্যে ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুর সংখ্যা ৭৯ হাজার ৭শত ৬১ জন এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুর সংখ্যা ৪ লক্ষ ৩০ হাজার ২শত ৭০ জন। উদ্বোধন শেষে সিটি কর্পোরেশনের স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মরত চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে

মেমন মাতৃসদন হাসপাতালের সম্মেলন কক্ষে প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সেলিম আকতার চৌধুরীর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে মেয়র বলেন, সাবেক মেয়র এ.বি.এম মহিউদ্দিন চৌধুরী সিটি কর্পোরেশনের চিকিৎসা সেবা খাতকে নগরবাসীর দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিয়েছিলেন। স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠানগুলোকে উচ্চমান সম্পন্ন করেছিলেন। এসব সেবা কেন্দ্রে উপকার ভোগীদের চাপ ছিল কিন্তু সেবা খাতের সেই সুনাম এখন আর নেই। তাই আমার প্রধান কর্তব্যকর্ম হচ্ছে চসিকের স্বাস্থ্য খাতের লুপ্ত সুনাম পুনঃরুদ্ধার করা। চিকিৎসকেরা তাদের দায়িত্ব-কর্তব্য নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করলে তাদের সমস্যাগুলো সুবিবেচনায় নেয়া হবে বলে তিনি জানান।

এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন, প্যানেল মেয়র মো. গিয়াসউদ্দীন, কাউন্সিলর আবদুস সালাম মাসুম, আতাউল্লাহ চৌধুরী, সংরক্ষিত কাউন্সিলর নীলু নাগ, প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম, মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ঝুলন কান্তি দাশ, ডা. মোহাম্মদ আলী, ডা. শাহীন পারভীন, নির্বাহী প্রকৌশলী ফরহাদুল আলম, রেজাউল বারী, মীর্জা ফজলুল কাদের, ডা. রুবেল প্রমুখ। 

সোমবার, ০৭ জুন ২০২১ , ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৮ ২৫ শাওয়াল ১৪৪২

চসিকের স্বাস্থ্য খাতের সুনাম পুনরুদ্ধার করা হবে : মেয়র

চট্টগ্রাম ব্যুরো

সারাদেশের ন্যায় চট্টগ্রামেও শুরু হলো দুই সপ্তাহব্যাপী জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন কর্মসূচী। শনিবার থেকে শুরু হয়েছে। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী সদরঘাটস্থ মেমন মাতৃসদন হাসপাতালে শিশুদের ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর মধ্যে দিয়ে গত শনিবার সকালে এই কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন, মহানগরীর ৪১টি ওয়ার্ডের ১ হাজার ২শত ৮৮টি কেন্দ্রে সব মিলিয়ে ৫ লাখ ১০ হাজার ৩১ জন শিশুকে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। এরমধ্যে ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুর সংখ্যা ৭৯ হাজার ৭শত ৬১ জন এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুর সংখ্যা ৪ লক্ষ ৩০ হাজার ২শত ৭০ জন। উদ্বোধন শেষে সিটি কর্পোরেশনের স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মরত চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে

মেমন মাতৃসদন হাসপাতালের সম্মেলন কক্ষে প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সেলিম আকতার চৌধুরীর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে মেয়র বলেন, সাবেক মেয়র এ.বি.এম মহিউদ্দিন চৌধুরী সিটি কর্পোরেশনের চিকিৎসা সেবা খাতকে নগরবাসীর দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিয়েছিলেন। স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠানগুলোকে উচ্চমান সম্পন্ন করেছিলেন। এসব সেবা কেন্দ্রে উপকার ভোগীদের চাপ ছিল কিন্তু সেবা খাতের সেই সুনাম এখন আর নেই। তাই আমার প্রধান কর্তব্যকর্ম হচ্ছে চসিকের স্বাস্থ্য খাতের লুপ্ত সুনাম পুনঃরুদ্ধার করা। চিকিৎসকেরা তাদের দায়িত্ব-কর্তব্য নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করলে তাদের সমস্যাগুলো সুবিবেচনায় নেয়া হবে বলে তিনি জানান।

এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন, প্যানেল মেয়র মো. গিয়াসউদ্দীন, কাউন্সিলর আবদুস সালাম মাসুম, আতাউল্লাহ চৌধুরী, সংরক্ষিত কাউন্সিলর নীলু নাগ, প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম, মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ঝুলন কান্তি দাশ, ডা. মোহাম্মদ আলী, ডা. শাহীন পারভীন, নির্বাহী প্রকৌশলী ফরহাদুল আলম, রেজাউল বারী, মীর্জা ফজলুল কাদের, ডা. রুবেল প্রমুখ।