নির্মাণের এক মাসে ভেঙে গেল পানি নিষ্কাশন নালা

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামের কাস্তল ইউনিনের মসজিদজামের নির্মাণ কাজ শেষ করে মাস যেতে না যেতেই ভেঙ্গে খ-িত হয়ে পড়ল ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা ব্যয়ের এলজিএসপিÑ৩ প্রকল্পের পানি নিষ্কাশন ড্রেইন। ইতোমধ্যেই সম্পূর্ণ বিল উত্তোলনও করা হয়েছে বলে জানা গেছে। ২০২০-২০২১ অর্থবছর তৃতীয় লোকাল গভর্ন্যান্স সাপোর্ট প্রজেক্ট এলজিএসপি-৩ মাধ্যমে কাস্তুল ইউনিনের ৭নং ওয়ার্ডের রিমন মিয়ার বাড়ি হতে বিশ্ব মাস্টারের বাড়ির কালভার্ট নির্মাণের জন্য একটি প্রকল্পের মাধ্যমে ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। এবং অভিযোগ রয়েছে এই কাজটি টেন্ডারের মাধ্যামে করানোর কথা থাকলেও কাজটি করানো হয়েছে স্থানীয় একজন ইউনিয়ন সদস্যর নেতৃত্বে । উপজেলা কাস্তল ইউনিয়নের কাস্তুলÑঅষ্টগ্রাম সদরের প্রধান সড়ক থেকে রিমন মিয়ার বাড়ি হইতে বিশ্ব মাস্টারের বাড়ি কাছ দিয়ে বয়ে যাওয়া এই ড্রেনটি একমাত্র পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা বলে এলাকাবাসীরা জানান। সরেজমিনে গত রোববার বিকেলে ঘটনারস্থল মসজিদজাম গিয়ে দেখা যায়, নির্মিত এই ড্রেইনটি এক দিক ভেঙ্গে গিয়ে ড্রেইনের উপরেই পড়ে আছে । সাংবাদিক দেখে এলাকার কয়েকজন এসে জানান, এই ড্রেইনটি দিয়ে পুরো এলাকার পানি যাওযার একমাত্র ব্যবস্থা এটি কিন্তু এত নিম্মমানের মালামাল দিয়ে কাজ করার ফলে এত অল্পদিনেও এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে । এব্যাপারে কাস্তুল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল হক রন্টিকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, কাজটি করা হয়েছে প্রায় মাস দেড়েক আগে এবং বিল তোলা হয়েছে ভেঙ্গে যাওয়া ড্রেইনটি দ্রুত মেরামতের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ ব্যপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রফিকুল আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান বিষয়টি অবগত নন তবে খোঁজ নিয়ে দেখবেন।

মঙ্গলবার, ০৮ জুন ২০২১ , ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৮ ২৬ শাওয়াল ১৪৪২

নির্মাণের এক মাসে ভেঙে গেল পানি নিষ্কাশন নালা

প্রতিনিধি, অষ্টগ্রাম (কিশোরগঞ্জ)

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামের কাস্তল ইউনিনের মসজিদজামের নির্মাণ কাজ শেষ করে মাস যেতে না যেতেই ভেঙ্গে খ-িত হয়ে পড়ল ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা ব্যয়ের এলজিএসপিÑ৩ প্রকল্পের পানি নিষ্কাশন ড্রেইন। ইতোমধ্যেই সম্পূর্ণ বিল উত্তোলনও করা হয়েছে বলে জানা গেছে। ২০২০-২০২১ অর্থবছর তৃতীয় লোকাল গভর্ন্যান্স সাপোর্ট প্রজেক্ট এলজিএসপি-৩ মাধ্যমে কাস্তুল ইউনিনের ৭নং ওয়ার্ডের রিমন মিয়ার বাড়ি হতে বিশ্ব মাস্টারের বাড়ির কালভার্ট নির্মাণের জন্য একটি প্রকল্পের মাধ্যমে ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। এবং অভিযোগ রয়েছে এই কাজটি টেন্ডারের মাধ্যামে করানোর কথা থাকলেও কাজটি করানো হয়েছে স্থানীয় একজন ইউনিয়ন সদস্যর নেতৃত্বে । উপজেলা কাস্তল ইউনিয়নের কাস্তুলÑঅষ্টগ্রাম সদরের প্রধান সড়ক থেকে রিমন মিয়ার বাড়ি হইতে বিশ্ব মাস্টারের বাড়ি কাছ দিয়ে বয়ে যাওয়া এই ড্রেনটি একমাত্র পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা বলে এলাকাবাসীরা জানান। সরেজমিনে গত রোববার বিকেলে ঘটনারস্থল মসজিদজাম গিয়ে দেখা যায়, নির্মিত এই ড্রেইনটি এক দিক ভেঙ্গে গিয়ে ড্রেইনের উপরেই পড়ে আছে । সাংবাদিক দেখে এলাকার কয়েকজন এসে জানান, এই ড্রেইনটি দিয়ে পুরো এলাকার পানি যাওযার একমাত্র ব্যবস্থা এটি কিন্তু এত নিম্মমানের মালামাল দিয়ে কাজ করার ফলে এত অল্পদিনেও এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে । এব্যাপারে কাস্তুল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল হক রন্টিকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, কাজটি করা হয়েছে প্রায় মাস দেড়েক আগে এবং বিল তোলা হয়েছে ভেঙ্গে যাওয়া ড্রেইনটি দ্রুত মেরামতের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ ব্যপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রফিকুল আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান বিষয়টি অবগত নন তবে খোঁজ নিয়ে দেখবেন।