ক্ষমতা ফিরে পেতে বিএনপি নেতারা এখন মিথ্যাচার আর ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। গতকাল রাজধানীতে নিজের সরকারি বাসভবনে আয়োজিত নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপিকে ‘ক্ষমতা পাগল’ উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তারা এখন দিগি¦দিক শূন্য।’ তিনি আরও বলেন, ‘তাদের (বিএনপি) কোন ষড়যন্ত্রই সফল হবে না, তাদের চরিত্র এখন দেশবাসীর কাছে স্পষ্ট। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বর্তমানে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। বাংলাদেশ আজ বিশ্ব সভায় সম্ভাবনাময় দেশ।’
বিএনপিকে সাম্প্রদায়িক অপশক্তির পৃষ্ঠপোষক উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘তারা যতই অস্বীকার করুক সাম্প্রদায়িক অপশক্তির তোষণ নীতি থেকে বের হতে পারবে না। যারা দেশের স্বাধীনতায় ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী নয়, তারাই দেশকে অকার্যকর এবং ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিব শতবর্ষ পালন উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরের আগে কারা তাকে প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছিল দেশবাসী তা জানে। কারা হামলা ও এর পৃষ্ঠপোষক এবং প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কারা জড়িত তা ভিডিও ফুটেজে স্পষ্ট হয়েছে। ২০১৩-১৪ সালে আগুন সন্ত্রাস চালিয়ে এর দায় আওয়ামী লীগের উপর চাপিয়ে দিতে চেয়েছে বিএনপি। নিজেদের অপকর্ম ও ব্যর্থতা আড়াল করতে উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানো বিএনপির পুরোনো অভ্যাস।’
রবিবার, ১৩ জুন ২০২১ , ৩০ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৮ ৩১ রজব ১৪৪২
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
ক্ষমতা ফিরে পেতে বিএনপি নেতারা এখন মিথ্যাচার আর ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। গতকাল রাজধানীতে নিজের সরকারি বাসভবনে আয়োজিত নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপিকে ‘ক্ষমতা পাগল’ উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তারা এখন দিগি¦দিক শূন্য।’ তিনি আরও বলেন, ‘তাদের (বিএনপি) কোন ষড়যন্ত্রই সফল হবে না, তাদের চরিত্র এখন দেশবাসীর কাছে স্পষ্ট। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বর্তমানে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। বাংলাদেশ আজ বিশ্ব সভায় সম্ভাবনাময় দেশ।’
বিএনপিকে সাম্প্রদায়িক অপশক্তির পৃষ্ঠপোষক উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘তারা যতই অস্বীকার করুক সাম্প্রদায়িক অপশক্তির তোষণ নীতি থেকে বের হতে পারবে না। যারা দেশের স্বাধীনতায় ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী নয়, তারাই দেশকে অকার্যকর এবং ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিব শতবর্ষ পালন উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরের আগে কারা তাকে প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছিল দেশবাসী তা জানে। কারা হামলা ও এর পৃষ্ঠপোষক এবং প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কারা জড়িত তা ভিডিও ফুটেজে স্পষ্ট হয়েছে। ২০১৩-১৪ সালে আগুন সন্ত্রাস চালিয়ে এর দায় আওয়ামী লীগের উপর চাপিয়ে দিতে চেয়েছে বিএনপি। নিজেদের অপকর্ম ও ব্যর্থতা আড়াল করতে উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানো বিএনপির পুরোনো অভ্যাস।’