চূড়ান্ত উৎপাদন শুরু করেছে রিং সাইন টেক্সটাইল

অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের নেতৃত্বাধীন কমিশনের দূরদর্শীতায় তিন সিফটে ট্রায়াল বা পরীক্ষামূলক উৎপাদন শেষে চূড়ান্ত উৎপাদন শুরু করেছে রিং সাইন টেক্সটাইল। গতকাল কোম্পানিটির সক্ষমতার ২৫ শতাংশ উৎপাদন শুরু করেছে। একইসঙ্গে প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে উৎপাদন বন্ধের নির্দেশনা। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এই কোম্পানিটিকে উৎপাদনে ফেরাতে কয়েক দফায় পদক্ষেপ নেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। প্রথম দফায় কোম্পানিটির পর্ষদ পুনর্গঠন করে। এরপরে আইপিওর ফান্ড ব্যবহারে অনুমোদন ও ভূয়া প্লেসমেন্ট শেয়ার বাদ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এছাড়া রিং সাইনের উৎপাদন শুরু করতে বেপজার চেয়ারম্যানও সর্বাত্মক সহযোগিতা করে। এর আগে কমিশনের উদ্যোগে আলহাজ টেক্সটাইলের পুনর্গঠিত পর্ষদ কোম্পানিটিকে উৎপাদনে ফেরানোর ঘোষণা দিয়েছেন। এই ২ কোম্পানির উৎপাদনে ফেরানোর মাধ্যমে কমিশনের মাইলফলক সফলতা অর্জন হয়েছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।

বিএসইসির ৭৭৪তম কমিশন সভায় রিং সাইনের অব্যবহৃত আইপিও ফান্ড হতে ৪০ কোটি টাকা ব্যবহারের অনুমোদন দেয় বিএসইসি। যা দিয়ে কোম্পানিাটি ওয়ার্কার্স রিটান্সমেন্ট পেমেন্ট ১৫ কোটি টাকা, পেমেন্ট ফর বেপজা ডিউস ৩ কোটি টাকা, পেমেন্ট ফর তিতাস গ্যাস ডিউস ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা, রি- পেমেন্ট অব লোন অব প্রিমিয়ার ব্যাংক ১০ কোটি টাকা এবং ঢাকা ব্যাংককে ৬ কোটি টাকা এবং বিবিধ খাতে ২ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয় করবে।

এছাড়া ওই সভায় রিং সাইন টেক্সটাইলের প্রাক আইপিও পর্যায়ে প্রাইভেট অফারের মাধ্যমে উত্তোলিত মূলধনের বিপরীতে যেসব বিনিয়োগকারী টাকা প্রদান করেনি, সেসব শেয়ার এবং তার বিপরীতে ইস্যুকৃত সব বোনাস শেয়ার বাজেয়াপ্ত করে কোম্পানির বর্তমান পরিশোধিত মূলধন থেকে বাদ দেয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

সোমবার, ১৪ জুন ২০২১ , ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৮ ২ জিলকদ ১৪৪২

চূড়ান্ত উৎপাদন শুরু করেছে রিং সাইন টেক্সটাইল

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের নেতৃত্বাধীন কমিশনের দূরদর্শীতায় তিন সিফটে ট্রায়াল বা পরীক্ষামূলক উৎপাদন শেষে চূড়ান্ত উৎপাদন শুরু করেছে রিং সাইন টেক্সটাইল। গতকাল কোম্পানিটির সক্ষমতার ২৫ শতাংশ উৎপাদন শুরু করেছে। একইসঙ্গে প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে উৎপাদন বন্ধের নির্দেশনা। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এই কোম্পানিটিকে উৎপাদনে ফেরাতে কয়েক দফায় পদক্ষেপ নেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। প্রথম দফায় কোম্পানিটির পর্ষদ পুনর্গঠন করে। এরপরে আইপিওর ফান্ড ব্যবহারে অনুমোদন ও ভূয়া প্লেসমেন্ট শেয়ার বাদ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এছাড়া রিং সাইনের উৎপাদন শুরু করতে বেপজার চেয়ারম্যানও সর্বাত্মক সহযোগিতা করে। এর আগে কমিশনের উদ্যোগে আলহাজ টেক্সটাইলের পুনর্গঠিত পর্ষদ কোম্পানিটিকে উৎপাদনে ফেরানোর ঘোষণা দিয়েছেন। এই ২ কোম্পানির উৎপাদনে ফেরানোর মাধ্যমে কমিশনের মাইলফলক সফলতা অর্জন হয়েছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।

বিএসইসির ৭৭৪তম কমিশন সভায় রিং সাইনের অব্যবহৃত আইপিও ফান্ড হতে ৪০ কোটি টাকা ব্যবহারের অনুমোদন দেয় বিএসইসি। যা দিয়ে কোম্পানিাটি ওয়ার্কার্স রিটান্সমেন্ট পেমেন্ট ১৫ কোটি টাকা, পেমেন্ট ফর বেপজা ডিউস ৩ কোটি টাকা, পেমেন্ট ফর তিতাস গ্যাস ডিউস ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা, রি- পেমেন্ট অব লোন অব প্রিমিয়ার ব্যাংক ১০ কোটি টাকা এবং ঢাকা ব্যাংককে ৬ কোটি টাকা এবং বিবিধ খাতে ২ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয় করবে।

এছাড়া ওই সভায় রিং সাইন টেক্সটাইলের প্রাক আইপিও পর্যায়ে প্রাইভেট অফারের মাধ্যমে উত্তোলিত মূলধনের বিপরীতে যেসব বিনিয়োগকারী টাকা প্রদান করেনি, সেসব শেয়ার এবং তার বিপরীতে ইস্যুকৃত সব বোনাস শেয়ার বাজেয়াপ্ত করে কোম্পানির বর্তমান পরিশোধিত মূলধন থেকে বাদ দেয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।