বগুড়ার শেরপুর পৌর শহরের প্রাণকেন্দ্র হাটখোলা রোডের বেহাল দশা। কাদাময় রাস্তা দেখে বোঝার উপায় নেই এটি প্রথম শ্রেণীর পৌর শহরের রাস্তা নাকি গ্রামীণ সড়ক। গতকাল শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে এই চিত্র।
শেরপুর শহরের অন্যতম প্রধান এই রাস্তাটি শহরের প্রাণকেন্দ্র বাসস্ট্যান্ড-মহাসড়ক ও বিভিন্ন মার্কেটের সংযোগস্থল। দেখা যায়, শেরপুর শহরের স্যানালপাড়ার মহাসড়ক সংলগ্ন পুর্ব দিকের (ফলপট্টি) রাস্তার প্রবেশ মুখটি বেশ কিছুদিন যাবত চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে আছে।
ঠিকাদারের অবহেলার কারণে ড্রেনের কাজ অনেকটা সম্পুর্ণ হলেও বালুর পরিবর্তে মাটি ফেলায় কাদা জমে চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। স্থানীয় একজন ফল ব্যবসায়ী জানান, ভাই অনেকদিন যাবত রাস্তার এই দুদর্শা। ড্রেন নির্মাণে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার এবং রাস্তায় বালুর পরিবর্তে মাটি ব্যবহার করার কারণে বর্ষাকালে জনগণের এই ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
এ ব্যাপারে শেরপুর পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সৌমেন্দ্রনাথ ঠাকুর শ্যাম জানান, ঠিকাদারের কাজ বন্ধ থাকায় রাস্তার এই অবস্থা হয়েছে। দ্রুত কাজ সম্পন্ন করার জন্য আমরা ঠিকাদারকে তাগাদা দিয়েছি।
শেরপুর পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম শামীম জানান, মহাসড়ক থেকে হাটখোলা রোডের পূর্বদিকে ড্রেনসহ রাস্তার সংস্কার কাজ চলছে। কিন্তু ঠিকাদার কাজ না করায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। আশা করি কাজ শুরু হলে এই দুর্দশা থাকবে না।
শনিবার, ১৯ জুন ২০২১ , ৫ আষাঢ় ১৪২৮ ৭ জিলকদ ১৪৪২
প্রতিনিধি, শেরপুর (বগুড়া)
বগুড়ার শেরপুর পৌর শহরের প্রাণকেন্দ্র হাটখোলা রোডের বেহাল দশা। কাদাময় রাস্তা দেখে বোঝার উপায় নেই এটি প্রথম শ্রেণীর পৌর শহরের রাস্তা নাকি গ্রামীণ সড়ক। গতকাল শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে এই চিত্র।
শেরপুর শহরের অন্যতম প্রধান এই রাস্তাটি শহরের প্রাণকেন্দ্র বাসস্ট্যান্ড-মহাসড়ক ও বিভিন্ন মার্কেটের সংযোগস্থল। দেখা যায়, শেরপুর শহরের স্যানালপাড়ার মহাসড়ক সংলগ্ন পুর্ব দিকের (ফলপট্টি) রাস্তার প্রবেশ মুখটি বেশ কিছুদিন যাবত চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে আছে।
ঠিকাদারের অবহেলার কারণে ড্রেনের কাজ অনেকটা সম্পুর্ণ হলেও বালুর পরিবর্তে মাটি ফেলায় কাদা জমে চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। স্থানীয় একজন ফল ব্যবসায়ী জানান, ভাই অনেকদিন যাবত রাস্তার এই দুদর্শা। ড্রেন নির্মাণে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার এবং রাস্তায় বালুর পরিবর্তে মাটি ব্যবহার করার কারণে বর্ষাকালে জনগণের এই ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
এ ব্যাপারে শেরপুর পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সৌমেন্দ্রনাথ ঠাকুর শ্যাম জানান, ঠিকাদারের কাজ বন্ধ থাকায় রাস্তার এই অবস্থা হয়েছে। দ্রুত কাজ সম্পন্ন করার জন্য আমরা ঠিকাদারকে তাগাদা দিয়েছি।
শেরপুর পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম শামীম জানান, মহাসড়ক থেকে হাটখোলা রোডের পূর্বদিকে ড্রেনসহ রাস্তার সংস্কার কাজ চলছে। কিন্তু ঠিকাদার কাজ না করায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। আশা করি কাজ শুরু হলে এই দুর্দশা থাকবে না।