হেফাজতের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব নাসির মুনির গ্রেপ্তার

হেফাজতের সাবেক যুগ্ম-মহাসচিব নাসির উদ্দীন মুনীরকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ।

গতকাল হাটহাজারী উপজেলা সদর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় জানিয়ে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক কেশব কুমার বড়ুয়া বলেন, হেফাজতের সহিংসতার ঘটনায় নাসির উদ্দীন মুনীরকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাকে আদালতে পাঠিয়ে রিমান্ড আবেদন করা হবে।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত মার্চে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকায় আগমনকে কেন্দ্র করে হাটহাজারীতে তা-বের ঘটনাসহ নাসির উদ্দিন মুনিরের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে। ঘটনার পর থেকে এতদিন পলাতক ছিলেন তিনি।

পুলিশ জানিয়েছে, হাটহাজারীতে সহিংসতার ঘটনায় ইন্ধনদাতা হিসেবে নাসির উদ্দিন মুনিরের নাম রয়েছে। এছাড়া হেফাজতের সাবেক আমীর আহমদ শফীকে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় পিবিআইর তদন্তেও তার নাম রয়েছে।

হাটহাজারীতে সংঘর্ষের চারদিন পর ৩০ মার্চ রাতে হাটহাজারী থানায় পুলিশ বাদী হয়ে চারটি ও ভূমি অফিসে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় দুটিসহ মোট ছয়টি মামলা করে।

এসব মামলায় কারও নাম উল্লেখ না করে কয়েক হাজার অজ্ঞাত আসামি করা হয়।

মঙ্গলবার, ২২ জুন ২০২১ , ৮ আষাঢ় ১৪২৮ ১০ জিলকদ ১৪৪২

হেফাজতের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব নাসির মুনির গ্রেপ্তার

প্রতিনিধি, হাটহাজারী (চট্টগ্রাম)

হেফাজতের সাবেক যুগ্ম-মহাসচিব নাসির উদ্দীন মুনীরকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ।

গতকাল হাটহাজারী উপজেলা সদর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় জানিয়ে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক কেশব কুমার বড়ুয়া বলেন, হেফাজতের সহিংসতার ঘটনায় নাসির উদ্দীন মুনীরকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাকে আদালতে পাঠিয়ে রিমান্ড আবেদন করা হবে।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত মার্চে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকায় আগমনকে কেন্দ্র করে হাটহাজারীতে তা-বের ঘটনাসহ নাসির উদ্দিন মুনিরের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে। ঘটনার পর থেকে এতদিন পলাতক ছিলেন তিনি।

পুলিশ জানিয়েছে, হাটহাজারীতে সহিংসতার ঘটনায় ইন্ধনদাতা হিসেবে নাসির উদ্দিন মুনিরের নাম রয়েছে। এছাড়া হেফাজতের সাবেক আমীর আহমদ শফীকে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় পিবিআইর তদন্তেও তার নাম রয়েছে।

হাটহাজারীতে সংঘর্ষের চারদিন পর ৩০ মার্চ রাতে হাটহাজারী থানায় পুলিশ বাদী হয়ে চারটি ও ভূমি অফিসে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় দুটিসহ মোট ছয়টি মামলা করে।

এসব মামলায় কারও নাম উল্লেখ না করে কয়েক হাজার অজ্ঞাত আসামি করা হয়।