ব্রোকারেজ হাউজে বিও হিসাবে জমাকৃত অর্থের বিপরীতে যে সুদ আয় হয়, তা বিনিয়োগকারীদের মাঝে বিতরণের নির্দেশ দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গত সোমবার বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ব্রোকারেজ হাউজগুলো সমন্বিত গ্রাহক হিসাবে জমাকৃত অর্থের কারণে ব্যাংক থেকে যে সুদ অর্জিত হয়, তা বিনিয়োগকারীদের মাঝে আনুপাতিক হারে বিতরণ করতে হবে। তারপরেও কোন অবণ্টিত সুদ থাকলে, তা স্টক এক্সচেঞ্জের বিনিয়োগকারী প্রটেকশন ফান্ডে জমা দিতে হবে। যা প্রতি অর্থবছর শেষ হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে দিতে হবে। এজন্য প্রতিটি ব্রোকারেজ হাউজকে সমন্বিত গ্রাহক হিসেব রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। তবে এই হিসাবের কোন অর্থ ফিক্সড ডিপোজিট করা যাবে না।
বিএসইসির নির্দেশনায় কারা সুদের ভাগ পাবেন, সেটি নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, যদি কোন আর্থিক বছরের ন্যূনতম ১ মাস একজন গ্রাহকের হিসাবে ধারাবাহিকভাবে ১ লাখ টাকার ক্রেডিট ব্যালেন্স থাকে, তাহলে তিনি সুদ আয় পাওয়ার যোগ্য হবেন। এছাড়া কোন গ্রাহকের হিসাবে ১ আর্থিক বছরে কমপক্ষে ৫০০ টাকা সুদ আয় জমা হয়, তাহলেও তিনি সুদ আয় পাবেন।
বুধবার, ২৩ জুন ২০২১ , ৯ আষাঢ় ১৪২৮ ১১ জিলকদ ১৪৪২
অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক
ব্রোকারেজ হাউজে বিও হিসাবে জমাকৃত অর্থের বিপরীতে যে সুদ আয় হয়, তা বিনিয়োগকারীদের মাঝে বিতরণের নির্দেশ দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গত সোমবার বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ব্রোকারেজ হাউজগুলো সমন্বিত গ্রাহক হিসাবে জমাকৃত অর্থের কারণে ব্যাংক থেকে যে সুদ অর্জিত হয়, তা বিনিয়োগকারীদের মাঝে আনুপাতিক হারে বিতরণ করতে হবে। তারপরেও কোন অবণ্টিত সুদ থাকলে, তা স্টক এক্সচেঞ্জের বিনিয়োগকারী প্রটেকশন ফান্ডে জমা দিতে হবে। যা প্রতি অর্থবছর শেষ হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে দিতে হবে। এজন্য প্রতিটি ব্রোকারেজ হাউজকে সমন্বিত গ্রাহক হিসেব রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। তবে এই হিসাবের কোন অর্থ ফিক্সড ডিপোজিট করা যাবে না।
বিএসইসির নির্দেশনায় কারা সুদের ভাগ পাবেন, সেটি নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, যদি কোন আর্থিক বছরের ন্যূনতম ১ মাস একজন গ্রাহকের হিসাবে ধারাবাহিকভাবে ১ লাখ টাকার ক্রেডিট ব্যালেন্স থাকে, তাহলে তিনি সুদ আয় পাওয়ার যোগ্য হবেন। এছাড়া কোন গ্রাহকের হিসাবে ১ আর্থিক বছরে কমপক্ষে ৫০০ টাকা সুদ আয় জমা হয়, তাহলেও তিনি সুদ আয় পাবেন।