লেনদেন কমলেও সূচক বেড়েছে শেয়ারবাজারে

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস গতকাল লেনদেন কমলেও বেড়েছে সূচক। দিনের শুরু থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক নিম্নমুখী হলেও দিনশেষে সূচক বেড়েছে ৫৬ পয়েন্ট। তবে এদিন ডিএসই’র সার্বিক লেনদেন আগের কার্যদিবসের তুলনায় ৪৪০ কোটি টাকা কমেছে।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, করোনা সংক্রমণ আবারও বাড়ায় লকডাউন আতঙ্কে রয়েছে বিনিয়োগকারীরা। এছাড়া কালো টাকা বিনিয়োগের সুবিধা নিয়ে নানা গুঞ্জন এবং জুন ক্লোজিং হওয়া শেয়ারের বিক্রয় চাপ সপ্তাহজুড়ে পুঁজিবাজারের লেনদেনে মন্থরতা সৃষ্টি করে। পাশাপাশি মুনাফা তোলার প্রবণতায় বীমা, ব্যাংক ও বস্ত্র খাতের শেয়ারে বিক্রয় চাপ ছিল। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে বাজারের উৎপাদনশীল কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর নিম্নমুখী থাকলেও ব্যাংক, বীমা খাতের শেয়ার দরের উল্লম্ফনে সূচকে উত্থান দেখা গেছে। গতকাল প্রভাতী ও নর্দান ইন্স্যুরেন্স বাদে বাকি ৪৭টি বীমা কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। এ সময় রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ছিল অপরিবর্তিত। একইভাবে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের শেয়ার বাদে বাকি ২৮টি ব্যাংকের শেয়ারের দাম বেড়েছে। আর এ খাতের ব্যাংক এশিয়া ও উত্তরা ব্যাংকের শেয়ার দর ছিল অপরিবর্তিত। গতকাল পুঁজিবাজারের সূচকের উল্লম্ফনে এ দুই খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।

দিনশেষে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭২টি কোম্পানি ও ফান্ডগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৯১টির, দর কমেছে ১৫২টির ও দর অপরিবর্তিত ছিল ২৯টি প্রতিষ্ঠানের দর। এদিন, সিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩০৩টি কোম্পানি ও ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪১টির, দর কমেছে ১২৭টির ও দর অপরিবর্তিত ছিল ৩৫টির। এদিকে গতকাল ডিএসইতে ১ হাজার ৫৮৯ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর আগের কার্যদিবসে ডিএসইতে ২ হাজার ৩০ কোটি ৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছিল। অর্থাৎ গতকাল ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ৪৪০ কোটি ১৮ লাখ টাকা। এদিন সিএসইতে ৮৮ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

লেনদেন আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমলেও গতকাল আগের দিনের চেয়ে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৫৬ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৯২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এ সময় শরিয়াহ সূচক চার দশমিক ৪৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৩০১ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১০ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১৯৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক সিএসসিএক্স ৭৩.৮২ পয়েন্ট বেড়ে ১০ হাজার ৬৪৫ পয়েন্ট অতিক্রম করেছে। এ সময় সিএসই’র সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১২৪.২২ পয়েন্ট বেড়ে ১৭ হাজার ৬৯৪ পয়েন্টে স্থিতি পেয়েছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বেক্সিমকো। দিনশেষে কোম্পানিটির ১৩৩ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল মালেক স্পিনিং, কোম্পানিটির ১০৭ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ৭৬ কোটি ২১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মধ্যে দিয়ে তৃতীয় অবস্থানে উঠে আসে কুইন সাউথ টেক্সটাইল। লেনদেনের তালিকায় শীর্ষ ১০ থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হলো কাট্টলি টেক্সটাইল, ডাচ-বাংলা ব্যাংক, এবি ব্যাংক, ম্যাকসন স্পিনিং, অ্যাস্কয়ার নিটিং, সাইফ পাওয়ার টেক ও আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড।

গতকাল ডিএসই’র সূচকের উত্থানে নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে ব্যাংকিং খাতের ডাচ-বাংলা ব্যাংক। ওইদিন ব্যাংকটির শেয়ার ৯.৯৬ শতাংশ বেড়ে বিক্রেতা সংকটে হল্টেড হয়েছে। দিনশেষে ব্যাংকটির শেয়ার সর্বশেষ ৯২.৭ টাকায় লেনদেন হয়েছে। ব্যাংকটির শেয়ার দরের উত্থানে ডিএসই’র মূল্যসূচক ১২.৯৬ পয়েন্ট বেড়েছে। ডিএসই’র সূচকের উত্থানে দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল ব্র্যাক ব্যাংক। ব্যাংকটির শেয়ার ২.৫৩ শতাংশ বাড়ায় গতকাল ডিএসই’র সূচকের উত্থান হয়েছে ৪.০৭ পয়েন্ট। সূচকের উত্থানে ভূমিকা রাখা অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো হলো ন্যাশনাল ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স, বিকন ফার্মা, রিয়েলাইন্স ইন্স্যুরেন্স, এবি ব্যাংক ও আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড।

গতকাল ব্যাংক, বীমা, কাগজ ও প্রকাশনা, বস্ত্র খাতের শেয়ার দরের ব্যাংক উল্লম্ফন হলেও ডিএসইতে খাতভিত্তিক লেনদেনে সর্বোচ্চ হয়েছে বস্ত্র খাত। এদিন বস্ত্র খাতের ৪৪৭ কোটি টাকা বা ২৮.৬৯ শতাংশ শেয়ার লেনদেন হয়েছে। খাতভিত্তিক লেনদেনে দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল ব্যাংকিং খাত। গতকাল ব্যাংকের ১৯৩ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ১৭২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেনের মধ্যে দিয়ে তৃতীয় অবস্থানে ছিল বিবিধ খাত। এছাড়া বীমা, প্রকৌশল, ওষুধ ও রসায়ন, আর্থিক খাত, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, খাদ্য, সেবা ও আবাসন, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে।

গতকাল রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ, কাট্টালি টেক্সটাইলের ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ, ডাচ-বাংলা ব্যাংকের ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ, গ্রীনডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ, সোনারগাঁও টেক্সটাইলের ৯ দশমিক ৮২ শতাংশ, মালেক স্পিনিংয়ের ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ, স্কয়ার নিটের ৯ দশমিক ৭৮ শতাংশ, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ, রূপালী ব্যাংকের ৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ এবং ইন্ট্রাকোর শেয়ার দর ৯ দশমিক ৫২ শতাংশ বেড়েছে।

গতকাল সী পার্লের ৮ দশমিক ৪৪ শতাংশ, আরামিটের ৫ দশমিক ২৫ শতাংশ, সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইলের ৫ দশমিক ১২ শতাংশ, সমতা লেদারের ৪ দশমিক ৮৪ শতাংশ, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের ৪ দশমিক ১৬ শতাংশ, জেমিনি সী ফুডের ৩ দশমিক ৮৩ শতাংশ, সাইফ পাওয়ারটেকের ৩ দশমিক ৭৩ শতাংশ, নর্দার্ন ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ, আইএলএফএসএলের ৩ দশমিক ৬৩ শতাংশ এবং হা-ওয়েল টেক্সটাইলের শেয়ার দর ৩ দশমিক ২৫ শতাংশ কমেছে।

শুক্রবার, ২৫ জুন ২০২১ , ১১ আষাঢ় ১৪২৮ ১৩ জিলকদ ১৪৪২

লেনদেন কমলেও সূচক বেড়েছে শেয়ারবাজারে

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস গতকাল লেনদেন কমলেও বেড়েছে সূচক। দিনের শুরু থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক নিম্নমুখী হলেও দিনশেষে সূচক বেড়েছে ৫৬ পয়েন্ট। তবে এদিন ডিএসই’র সার্বিক লেনদেন আগের কার্যদিবসের তুলনায় ৪৪০ কোটি টাকা কমেছে।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, করোনা সংক্রমণ আবারও বাড়ায় লকডাউন আতঙ্কে রয়েছে বিনিয়োগকারীরা। এছাড়া কালো টাকা বিনিয়োগের সুবিধা নিয়ে নানা গুঞ্জন এবং জুন ক্লোজিং হওয়া শেয়ারের বিক্রয় চাপ সপ্তাহজুড়ে পুঁজিবাজারের লেনদেনে মন্থরতা সৃষ্টি করে। পাশাপাশি মুনাফা তোলার প্রবণতায় বীমা, ব্যাংক ও বস্ত্র খাতের শেয়ারে বিক্রয় চাপ ছিল। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে বাজারের উৎপাদনশীল কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর নিম্নমুখী থাকলেও ব্যাংক, বীমা খাতের শেয়ার দরের উল্লম্ফনে সূচকে উত্থান দেখা গেছে। গতকাল প্রভাতী ও নর্দান ইন্স্যুরেন্স বাদে বাকি ৪৭টি বীমা কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। এ সময় রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ছিল অপরিবর্তিত। একইভাবে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের শেয়ার বাদে বাকি ২৮টি ব্যাংকের শেয়ারের দাম বেড়েছে। আর এ খাতের ব্যাংক এশিয়া ও উত্তরা ব্যাংকের শেয়ার দর ছিল অপরিবর্তিত। গতকাল পুঁজিবাজারের সূচকের উল্লম্ফনে এ দুই খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।

দিনশেষে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭২টি কোম্পানি ও ফান্ডগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৯১টির, দর কমেছে ১৫২টির ও দর অপরিবর্তিত ছিল ২৯টি প্রতিষ্ঠানের দর। এদিন, সিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩০৩টি কোম্পানি ও ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪১টির, দর কমেছে ১২৭টির ও দর অপরিবর্তিত ছিল ৩৫টির। এদিকে গতকাল ডিএসইতে ১ হাজার ৫৮৯ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর আগের কার্যদিবসে ডিএসইতে ২ হাজার ৩০ কোটি ৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছিল। অর্থাৎ গতকাল ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ৪৪০ কোটি ১৮ লাখ টাকা। এদিন সিএসইতে ৮৮ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

লেনদেন আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমলেও গতকাল আগের দিনের চেয়ে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৫৬ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৯২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এ সময় শরিয়াহ সূচক চার দশমিক ৪৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৩০১ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১০ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১৯৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক সিএসসিএক্স ৭৩.৮২ পয়েন্ট বেড়ে ১০ হাজার ৬৪৫ পয়েন্ট অতিক্রম করেছে। এ সময় সিএসই’র সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১২৪.২২ পয়েন্ট বেড়ে ১৭ হাজার ৬৯৪ পয়েন্টে স্থিতি পেয়েছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বেক্সিমকো। দিনশেষে কোম্পানিটির ১৩৩ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল মালেক স্পিনিং, কোম্পানিটির ১০৭ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ৭৬ কোটি ২১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মধ্যে দিয়ে তৃতীয় অবস্থানে উঠে আসে কুইন সাউথ টেক্সটাইল। লেনদেনের তালিকায় শীর্ষ ১০ থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হলো কাট্টলি টেক্সটাইল, ডাচ-বাংলা ব্যাংক, এবি ব্যাংক, ম্যাকসন স্পিনিং, অ্যাস্কয়ার নিটিং, সাইফ পাওয়ার টেক ও আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড।

গতকাল ডিএসই’র সূচকের উত্থানে নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে ব্যাংকিং খাতের ডাচ-বাংলা ব্যাংক। ওইদিন ব্যাংকটির শেয়ার ৯.৯৬ শতাংশ বেড়ে বিক্রেতা সংকটে হল্টেড হয়েছে। দিনশেষে ব্যাংকটির শেয়ার সর্বশেষ ৯২.৭ টাকায় লেনদেন হয়েছে। ব্যাংকটির শেয়ার দরের উত্থানে ডিএসই’র মূল্যসূচক ১২.৯৬ পয়েন্ট বেড়েছে। ডিএসই’র সূচকের উত্থানে দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল ব্র্যাক ব্যাংক। ব্যাংকটির শেয়ার ২.৫৩ শতাংশ বাড়ায় গতকাল ডিএসই’র সূচকের উত্থান হয়েছে ৪.০৭ পয়েন্ট। সূচকের উত্থানে ভূমিকা রাখা অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো হলো ন্যাশনাল ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স, বিকন ফার্মা, রিয়েলাইন্স ইন্স্যুরেন্স, এবি ব্যাংক ও আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড।

গতকাল ব্যাংক, বীমা, কাগজ ও প্রকাশনা, বস্ত্র খাতের শেয়ার দরের ব্যাংক উল্লম্ফন হলেও ডিএসইতে খাতভিত্তিক লেনদেনে সর্বোচ্চ হয়েছে বস্ত্র খাত। এদিন বস্ত্র খাতের ৪৪৭ কোটি টাকা বা ২৮.৬৯ শতাংশ শেয়ার লেনদেন হয়েছে। খাতভিত্তিক লেনদেনে দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল ব্যাংকিং খাত। গতকাল ব্যাংকের ১৯৩ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ১৭২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেনের মধ্যে দিয়ে তৃতীয় অবস্থানে ছিল বিবিধ খাত। এছাড়া বীমা, প্রকৌশল, ওষুধ ও রসায়ন, আর্থিক খাত, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, খাদ্য, সেবা ও আবাসন, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে।

গতকাল রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ, কাট্টালি টেক্সটাইলের ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ, ডাচ-বাংলা ব্যাংকের ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ, গ্রীনডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ, সোনারগাঁও টেক্সটাইলের ৯ দশমিক ৮২ শতাংশ, মালেক স্পিনিংয়ের ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ, স্কয়ার নিটের ৯ দশমিক ৭৮ শতাংশ, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ, রূপালী ব্যাংকের ৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ এবং ইন্ট্রাকোর শেয়ার দর ৯ দশমিক ৫২ শতাংশ বেড়েছে।

গতকাল সী পার্লের ৮ দশমিক ৪৪ শতাংশ, আরামিটের ৫ দশমিক ২৫ শতাংশ, সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইলের ৫ দশমিক ১২ শতাংশ, সমতা লেদারের ৪ দশমিক ৮৪ শতাংশ, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের ৪ দশমিক ১৬ শতাংশ, জেমিনি সী ফুডের ৩ দশমিক ৮৩ শতাংশ, সাইফ পাওয়ারটেকের ৩ দশমিক ৭৩ শতাংশ, নর্দার্ন ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ, আইএলএফএসএলের ৩ দশমিক ৬৩ শতাংশ এবং হা-ওয়েল টেক্সটাইলের শেয়ার দর ৩ দশমিক ২৫ শতাংশ কমেছে।