ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার আলীয়াবাদ-রেজতপুর-গোপালপুর-শাহবাজপুর-নাছিরাবাদ রাস্তার রেজতপুর গ্রামের সংযোগ সেতুটি ভেঙ্গে এখন মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। এ ভাঙ্গা সেতু দিয়ে আলীয়াবাদ, রেজেতপুর, গোপালপুর, শ্রীরামপুর, সাহেবনগর, সাদেকপুর, আইতলা, নাছিরাবাদ, শাহবাজপুর, মানিকনগরসহ ১১টি গ্রামের জনসাধারণ চলাচল করে। অত্যন্ত জনগুরুত্বপূর্ণ এ ব্রিজটি সংস্কার বা মেরামতের জন্য কর্তৃপক্ষের উদ্যোগ নেই। রেজতপুর গ্রামের বাসিন্দারা বলেন, ‘সেতুটি দিয়ে প্রতিদিন শত শত অটোরিক্সা সিএনজি পাওয়ার টিলার, ভ্যানসহ হাজার হাজার মানুষ চলাচল করছে, ব্রিজটি ভেঙ্গে যাওয়ায় যাত্রীরা আতঙ্কে ব্রিজটি অতিক্রম করতে হচ্ছে বিশেষ করে শিশু-কিশোরদের। তারা আসা-যাওয়ার পথে ব্রিজের ভাঙ্গা অংশের ওপর দাঁড়িয়ে থাকে। গাড়ি চলাচলের সময় সেতুটি কেঁপে ওঠে। কয়েকদিন আগে ব্রিজের ভাঙ্গা অংশ থেকে পরে গিয়ে দুজন পথচারী আহত হয়। দুঃখের বিষয় বেশ কিছুদিন ধরে এটি ভাঙ্গা অবস্থায় রয়েছে। অথচ এ বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃশ্যমান কোন উদ্যোগ নেই।
রবিবার, ২৭ জুন ২০২১ , ১৩ আষাঢ় ১৪২৮ ১৫ জিলক্বদ ১৪৪২
প্রতিনিধি, নবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার আলীয়াবাদ-রেজতপুর-গোপালপুর-শাহবাজপুর-নাছিরাবাদ রাস্তার রেজতপুর গ্রামের সংযোগ সেতুটি ভেঙ্গে এখন মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। এ ভাঙ্গা সেতু দিয়ে আলীয়াবাদ, রেজেতপুর, গোপালপুর, শ্রীরামপুর, সাহেবনগর, সাদেকপুর, আইতলা, নাছিরাবাদ, শাহবাজপুর, মানিকনগরসহ ১১টি গ্রামের জনসাধারণ চলাচল করে। অত্যন্ত জনগুরুত্বপূর্ণ এ ব্রিজটি সংস্কার বা মেরামতের জন্য কর্তৃপক্ষের উদ্যোগ নেই। রেজতপুর গ্রামের বাসিন্দারা বলেন, ‘সেতুটি দিয়ে প্রতিদিন শত শত অটোরিক্সা সিএনজি পাওয়ার টিলার, ভ্যানসহ হাজার হাজার মানুষ চলাচল করছে, ব্রিজটি ভেঙ্গে যাওয়ায় যাত্রীরা আতঙ্কে ব্রিজটি অতিক্রম করতে হচ্ছে বিশেষ করে শিশু-কিশোরদের। তারা আসা-যাওয়ার পথে ব্রিজের ভাঙ্গা অংশের ওপর দাঁড়িয়ে থাকে। গাড়ি চলাচলের সময় সেতুটি কেঁপে ওঠে। কয়েকদিন আগে ব্রিজের ভাঙ্গা অংশ থেকে পরে গিয়ে দুজন পথচারী আহত হয়। দুঃখের বিষয় বেশ কিছুদিন ধরে এটি ভাঙ্গা অবস্থায় রয়েছে। অথচ এ বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃশ্যমান কোন উদ্যোগ নেই।