কেরানীগঞ্জ উপজেলার শুভাঢ্যা ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ইকুরিয়া বাজারের জনভোগান্তি দূর করতে স্যুয়ারেজ লাইনের সংস্কার কাজ শুরু হয়েছে। প্রায় দুই কিলোমিটার লম্বা এ স্যুয়ারেজ লাইন নির্মাণ কাজ শেষ হলে এ এলাকাসহ আশপাশের দশ গ্রামের লক্ষাধিক মানুষের জনদুর্ভোগ লাগব হবে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানায়, একটু বৃষ্টি হলেই বাজারে জমে যেত পানি, অটো রিকশা, (সিএনজি), ট্রাক, ভারি গাড়ি চলাচলের কারণে সাধারণ মানুষ অসুবিধায় দিন পার করছিল। জমে থাকা পানিতে হাটাচলায় চরম ভোগান্তিতে পড়তে হতো ও বাজার করতে আসা সাধারণ মানুষ কষ্ট করে কেনাকাটা করত। কাদামাটি হওয়াতে গাড়ি চলাচলের সময় সাধারণ মানুষের কাপড় চোপড় নষ্ট হয়ে যেত। রাস্তাটিতে কাদামাটি খানাখন্দে পরিণত হয়েছিল। গত শুক্রবার ইউপি চেয়ারম্যান মো. ইকবাল হোসেন ও ইউপি সদস্য মো. ওহেদুজ্জামান নির্মাণের কাজের উদ্বোধন করেন ।
জানা গেছে, ২০২০ সালের ২০ মার্চ নিজস্ব অর্থায়নে ৮নং ওয়ার্ড মেম্বার মো. ওহেদুজ্জামান, শুভাঢ্যা ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ ইকবাল হোসেন ও তেঘরিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. লাট মিয়ার সহযোগিতায় ৪ লাখ টাকায় ইট ফেলে ১ কিলোমিটার রাস্তার সংস্কার করা হলেও ভারি ট্রাক, মাহিন্দ্রা ও সিএনজি অটোরিকশা চলাচলে রাস্তার বেহাল দশায় পরিণত হয়েছিল।
সোমবার, ২৮ জুন ২০২১ , ১৪ আষাঢ় ১৪২৮ ১৬ জিলক্বদ ১৪৪২
প্রতিনিধি, কেরানীগঞ্জ (ঢাকা)
কেরানীগঞ্জ উপজেলার শুভাঢ্যা ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ইকুরিয়া বাজারের জনভোগান্তি দূর করতে স্যুয়ারেজ লাইনের সংস্কার কাজ শুরু হয়েছে। প্রায় দুই কিলোমিটার লম্বা এ স্যুয়ারেজ লাইন নির্মাণ কাজ শেষ হলে এ এলাকাসহ আশপাশের দশ গ্রামের লক্ষাধিক মানুষের জনদুর্ভোগ লাগব হবে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানায়, একটু বৃষ্টি হলেই বাজারে জমে যেত পানি, অটো রিকশা, (সিএনজি), ট্রাক, ভারি গাড়ি চলাচলের কারণে সাধারণ মানুষ অসুবিধায় দিন পার করছিল। জমে থাকা পানিতে হাটাচলায় চরম ভোগান্তিতে পড়তে হতো ও বাজার করতে আসা সাধারণ মানুষ কষ্ট করে কেনাকাটা করত। কাদামাটি হওয়াতে গাড়ি চলাচলের সময় সাধারণ মানুষের কাপড় চোপড় নষ্ট হয়ে যেত। রাস্তাটিতে কাদামাটি খানাখন্দে পরিণত হয়েছিল। গত শুক্রবার ইউপি চেয়ারম্যান মো. ইকবাল হোসেন ও ইউপি সদস্য মো. ওহেদুজ্জামান নির্মাণের কাজের উদ্বোধন করেন ।
জানা গেছে, ২০২০ সালের ২০ মার্চ নিজস্ব অর্থায়নে ৮নং ওয়ার্ড মেম্বার মো. ওহেদুজ্জামান, শুভাঢ্যা ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ ইকবাল হোসেন ও তেঘরিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. লাট মিয়ার সহযোগিতায় ৪ লাখ টাকায় ইট ফেলে ১ কিলোমিটার রাস্তার সংস্কার করা হলেও ভারি ট্রাক, মাহিন্দ্রা ও সিএনজি অটোরিকশা চলাচলে রাস্তার বেহাল দশায় পরিণত হয়েছিল।