রাস্তার সোলার বাতি অধিকাংশই অকেজো : রাত বাড়লেই আতঙ্ক

বাগেরহাটের চিতলমারীতে কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় অকেঁজো রয়েছে অধিকাংশ স্ট্রিট সোলার। ২০১৫ সাল থেকে এ উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক, স্কুল, কলেজ, মন্দির, মসজিদ এর সামনে পথচারীদের সুবিধার্থে ২৫, ৩০ ও ৫০ ওয়ার্ডের প্রায় ৪ শতাধিক স্ট্রিট সোলার বাসানো হয়। কিছুদিন পর থেকে লাইটগুলো অকেঁজো হতে শুরু করে। সঠিক দেখাশুনা ও সার্ভিস ব্যবস্থা না থাকায় সরকারের এসব গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের সোলার জনসাধারণের কাজে আসছে না। এছাড়া একইসঙ্গে ২৫, ৩০ থেকে শুরু করে ১০৫ ওয়ার্ডের প্রায় ১ হাজার হোম সোলার প্যানেল মসজিদ, মন্দির, স্কুল, কলেজ ও নিম্ন আয়ের মানুষের বাড়িতে বাসানো হয়। কিছুদিন সচল থাকার পরে এসব সৌর প্যানেল অকেঁজো রয়েছে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫-১৬ ও ১৭-১৮ অর্থ বছরে ব্রিজ নামের একটি কোম্পানি স্ট্রিট সোলার ও হোম সোলার প্যালেন বসায়। এরপর ভেনাস নামের একটি কোম্পানি ও ২০১৮-১৯ অর্থ বছর হতে এ পর্যন্ত স্ট্রিট সোলার ও হোম প্যালেন সোলার এর কাজ করেছেন। উপজেলায় প্রায় ৪ শতাধিক স্ট্রিট সোলার ও প্রায় ১ হাজার হোম সোলার প্যানেল রয়েছে। সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, উপজেলার কুনিয়া বাস স্ট্যান্ড, দুর্গাপুর মোড় থেকে রানা পাড়া পর্যন্ত প্রায় ১০টি, চিতলমারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে ডুমুরিয়া বাজার পর্যন্ত কয়েকটিসহ উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম ও ওয়ার্ডে এসব সোলার অকেঁজো রয়েছে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা অপূর্ব দাস জানান, এ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে প্রায় শতাধিক সৌর আলো নষ্ট আছে জানতে পেরে আমি ভেনাস ও ব্রিজ সোলার কোম্পানিকে নোটিস করেছি। দ্রুত সার্ভিসিং করা হবে।

মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই ২০২১ , ২৯ আষাঢ় ১৪২৮ ২ জিলহজ্জ ১৪৪২

রাস্তার সোলার বাতি অধিকাংশই অকেজো : রাত বাড়লেই আতঙ্ক

প্রতিনিধি, চিতলমারী (বাগেরহাট)

image

বাগেরহাটের চিতলমারীতে কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় অকেঁজো রয়েছে অধিকাংশ স্ট্রিট সোলার। ২০১৫ সাল থেকে এ উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক, স্কুল, কলেজ, মন্দির, মসজিদ এর সামনে পথচারীদের সুবিধার্থে ২৫, ৩০ ও ৫০ ওয়ার্ডের প্রায় ৪ শতাধিক স্ট্রিট সোলার বাসানো হয়। কিছুদিন পর থেকে লাইটগুলো অকেঁজো হতে শুরু করে। সঠিক দেখাশুনা ও সার্ভিস ব্যবস্থা না থাকায় সরকারের এসব গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের সোলার জনসাধারণের কাজে আসছে না। এছাড়া একইসঙ্গে ২৫, ৩০ থেকে শুরু করে ১০৫ ওয়ার্ডের প্রায় ১ হাজার হোম সোলার প্যানেল মসজিদ, মন্দির, স্কুল, কলেজ ও নিম্ন আয়ের মানুষের বাড়িতে বাসানো হয়। কিছুদিন সচল থাকার পরে এসব সৌর প্যানেল অকেঁজো রয়েছে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫-১৬ ও ১৭-১৮ অর্থ বছরে ব্রিজ নামের একটি কোম্পানি স্ট্রিট সোলার ও হোম সোলার প্যালেন বসায়। এরপর ভেনাস নামের একটি কোম্পানি ও ২০১৮-১৯ অর্থ বছর হতে এ পর্যন্ত স্ট্রিট সোলার ও হোম প্যালেন সোলার এর কাজ করেছেন। উপজেলায় প্রায় ৪ শতাধিক স্ট্রিট সোলার ও প্রায় ১ হাজার হোম সোলার প্যানেল রয়েছে। সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, উপজেলার কুনিয়া বাস স্ট্যান্ড, দুর্গাপুর মোড় থেকে রানা পাড়া পর্যন্ত প্রায় ১০টি, চিতলমারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে ডুমুরিয়া বাজার পর্যন্ত কয়েকটিসহ উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম ও ওয়ার্ডে এসব সোলার অকেঁজো রয়েছে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা অপূর্ব দাস জানান, এ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে প্রায় শতাধিক সৌর আলো নষ্ট আছে জানতে পেরে আমি ভেনাস ও ব্রিজ সোলার কোম্পানিকে নোটিস করেছি। দ্রুত সার্ভিসিং করা হবে।