৫০ শয্যার কোভিড-১৯ আইসোলেশন চিকিৎসা কেন্দ্র চালু

করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য কক্সবাজারে চালু হয়েছে ৫০ শয্যার কভিড-১৯ আইসোলেশন চিকিৎসা কেন্দ্র। গতকাল দুপুরে ফিতা কেটে এই ফিল্ড হাসপাতালটি উদ্বোধন করেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ। এরপর করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসাসেবা কার্যক্রম ঘুরে দেখেন।

এ সময় জেলা প্রশাসক মামুনুর রশীদ জানান, কক্সবাজারে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এই মুহূর্তে ফিল্ড হাসপাতালের প্রয়োজন হয়ে পড়ে। তাই হোপ ফাউন্ডেশনের পরিচালনায় কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা এই হাসপাতালে করোনা রোগীদের চিকিৎসাসেবা দেয়া হবে।

এই সেন্টারটিতে পর্যাপ্ত অক্সিজেন সিলিন্ডারসহ স্বয়ংক্রিয় অক্সিজেন কনসেনট্রেটর যন্ত্র রয়েছে যার সার্বিক পরিচালনায় থাকবে বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও দক্ষতা সম্পন্ন ৩ জন ডাক্তার, ৪ জন নার্স, ৪ জন প্যারামেডিক, ৫ জন সাপোর্ট স্টাফ, ৭ জন আয়া, ক্লিনার, ৩ জন সিকিউরিটি গার্ড ও ২ জন ওয়াশার ম্যান।হোপ ফাউন্ডেশনের সিনিয়র কনসালটেন্ট নিরাময় বিশ্বাস জানান, প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নিয়ে এই ফিল্ড হাসপাতালটি চালু করা হয়েছে। পরে ৫০ শয্যা থেকে উন্নত করারও পরিকল্পনা রয়েছে। করোনা সংকট যতদিন থাকবে ততদিন হাসপাতালটি পরিচালনা করা হবে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা, সিভিল সার্জন ডা. মাহবুবুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ আমিন আল পারভেজসহ কক্সবাজারের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন

শনিবার, ১৭ জুলাই ২০২১ , ২ শ্রাবন ১৪২৮ ৬ জিলহজ ১৪৪২

কক্সবাজারে

৫০ শয্যার কোভিড-১৯ আইসোলেশন চিকিৎসা কেন্দ্র চালু

প্রতিনিধি, কক্সবাজার

করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য কক্সবাজারে চালু হয়েছে ৫০ শয্যার কভিড-১৯ আইসোলেশন চিকিৎসা কেন্দ্র। গতকাল দুপুরে ফিতা কেটে এই ফিল্ড হাসপাতালটি উদ্বোধন করেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ। এরপর করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসাসেবা কার্যক্রম ঘুরে দেখেন।

এ সময় জেলা প্রশাসক মামুনুর রশীদ জানান, কক্সবাজারে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এই মুহূর্তে ফিল্ড হাসপাতালের প্রয়োজন হয়ে পড়ে। তাই হোপ ফাউন্ডেশনের পরিচালনায় কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা এই হাসপাতালে করোনা রোগীদের চিকিৎসাসেবা দেয়া হবে।

এই সেন্টারটিতে পর্যাপ্ত অক্সিজেন সিলিন্ডারসহ স্বয়ংক্রিয় অক্সিজেন কনসেনট্রেটর যন্ত্র রয়েছে যার সার্বিক পরিচালনায় থাকবে বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও দক্ষতা সম্পন্ন ৩ জন ডাক্তার, ৪ জন নার্স, ৪ জন প্যারামেডিক, ৫ জন সাপোর্ট স্টাফ, ৭ জন আয়া, ক্লিনার, ৩ জন সিকিউরিটি গার্ড ও ২ জন ওয়াশার ম্যান।হোপ ফাউন্ডেশনের সিনিয়র কনসালটেন্ট নিরাময় বিশ্বাস জানান, প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নিয়ে এই ফিল্ড হাসপাতালটি চালু করা হয়েছে। পরে ৫০ শয্যা থেকে উন্নত করারও পরিকল্পনা রয়েছে। করোনা সংকট যতদিন থাকবে ততদিন হাসপাতালটি পরিচালনা করা হবে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা, সিভিল সার্জন ডা. মাহবুবুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ আমিন আল পারভেজসহ কক্সবাজারের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন