স্বপ্নের মেট্রোরেলে ‘ইত্যাদি’

ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ঢাকার উত্তরার দিয়াবাড়িতে অবস্থিত মেট্রোরেল লাইন-৬ এর ডিপোতে। গত ১৬ জুলাই দেশের প্রথম দূরনিয়ন্ত্রিত বৈদ্যুতিক মেট্রো ট্রেনের প্রথম গন্তব্যস্থল সুবিশাল ওয়ার্কশপে ধারণ করা হয় এই পর্বটি। করোনার কারণে এই প্রথম স্বাস্থ্যবিধি মেনে অনুষ্ঠানে কোন দর্শককে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। সেই হিসাবে এটিই হচ্ছে ইত্যাদির দর্শকশূন্য প্রথম অনুষ্ঠান। মেট্রো ট্রেনের সঙ্গে সাদৃশ্য রেখে নির্মাণ করা আলোকিত মঞ্চে ইত্যাদির এই ধারণ অনুষ্ঠান চলে বিকাল ৫টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত। ইত্যাদির এই পর্বটি একযোগে বিটিভি ও বিটিভি ওয়ার্ল্ডে প্রচার হবে আগামী ৩০ জুলাই শুক্রবার রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর। ইত্যাদির রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত। নির্মাণ করেছে ফাগুন অডিও ভিশন। ইত্যাদি স্পন্সর করেছে যথারীতি কেয়া কসমেটিকস লিমিটেড। শেকড়ের সন্ধানে ইত্যাদিতে সবসময়ই দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে প্রচার বিমুখ, জনকল্যাণে নিয়োজিত মানুষদের তুলে ধরা হয়। পাশাপাশি গত প্রায় তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে ইত্যাদি প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে অচেনা-অজানা বিষয় ও তথ্যভিত্তিক শিক্ষামূলক প্রতিবেদন প্রচার করে আসছে। আর সেই ধারাবাহিকতায় এবারের ইত্যাদিতে মেট্রো ট্রেনের ইতিহাস, অগ্রগতি এর বিভিন্ন কারিগরি দিক, সুবিধাসমূহের উপর রয়েছে তিনটি তথ্যভিত্তিক প্রতিবেদন। রয়েছে নাটোরের বড়াই গ্রাম উপজেলার প্রকৌশলী মো. আমিনউল্লাহর উপর একটি উদ্বুদ্ধকরণ প্রতিবেদন। নিয়মিত পর্বসহ এবারও রয়েছে বিভিন্ন সমসাময়িক ঘটনা নিয়ে বেশ কিছু নাট্যাংশ। বরাবরের মতো এবারও ইত্যাদির শিল্প নির্দেশনা ও মঞ্চ পরিকল্পনায় ছিলেন ইত্যাদির নিয়মিত শিল্প নির্দেশক মুকিমুল আনোয়ার মুকিম। এবারের ইত্যাদিতে উল্লেখযোগ্য শিল্পীরা হলেন- মাসুম আজিজ, আমিরুল হক চৌধুরী, সোলায়মান খোকা, জিয়াউল হাসান কিসলু, শবনম পারভীন, আফজাল শরীফ, সুভাশিষ ভৌমিক, আমিন আজাদ, কামাল বায়েজিদ, লাভলী ইয়াসমিন, লিনা, নিপু, জামিল হোসেন, জিয়াউল হক পলাশ, শামীম, আনন্দ খালেদ, সজল, সাজ্জাদ সাজু, গুলশান আরা, নজরুল ইসলাম, সুবর্না মজুমদার, ইমিলা, তিন্নি গ্লোরিয়া, ইরা, আসমা, মতিউর রহমান, রিমু, নিসা, তানিয়া, পাপিয়াসহ অনেকে। পরিচালকের সহকারী হিসেবে ছিলেন যথারীতি রানা ও মামুন।

সোমবার, ২৬ জুলাই ২০২১ , ১০ শ্রাবন ১৪২৮ ১৪ জিলহজ ১৪৪২

স্বপ্নের মেট্রোরেলে ‘ইত্যাদি’

বিনোদন প্রতিবেদক

image

ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ঢাকার উত্তরার দিয়াবাড়িতে অবস্থিত মেট্রোরেল লাইন-৬ এর ডিপোতে। গত ১৬ জুলাই দেশের প্রথম দূরনিয়ন্ত্রিত বৈদ্যুতিক মেট্রো ট্রেনের প্রথম গন্তব্যস্থল সুবিশাল ওয়ার্কশপে ধারণ করা হয় এই পর্বটি। করোনার কারণে এই প্রথম স্বাস্থ্যবিধি মেনে অনুষ্ঠানে কোন দর্শককে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। সেই হিসাবে এটিই হচ্ছে ইত্যাদির দর্শকশূন্য প্রথম অনুষ্ঠান। মেট্রো ট্রেনের সঙ্গে সাদৃশ্য রেখে নির্মাণ করা আলোকিত মঞ্চে ইত্যাদির এই ধারণ অনুষ্ঠান চলে বিকাল ৫টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত। ইত্যাদির এই পর্বটি একযোগে বিটিভি ও বিটিভি ওয়ার্ল্ডে প্রচার হবে আগামী ৩০ জুলাই শুক্রবার রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর। ইত্যাদির রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত। নির্মাণ করেছে ফাগুন অডিও ভিশন। ইত্যাদি স্পন্সর করেছে যথারীতি কেয়া কসমেটিকস লিমিটেড। শেকড়ের সন্ধানে ইত্যাদিতে সবসময়ই দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে প্রচার বিমুখ, জনকল্যাণে নিয়োজিত মানুষদের তুলে ধরা হয়। পাশাপাশি গত প্রায় তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে ইত্যাদি প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে অচেনা-অজানা বিষয় ও তথ্যভিত্তিক শিক্ষামূলক প্রতিবেদন প্রচার করে আসছে। আর সেই ধারাবাহিকতায় এবারের ইত্যাদিতে মেট্রো ট্রেনের ইতিহাস, অগ্রগতি এর বিভিন্ন কারিগরি দিক, সুবিধাসমূহের উপর রয়েছে তিনটি তথ্যভিত্তিক প্রতিবেদন। রয়েছে নাটোরের বড়াই গ্রাম উপজেলার প্রকৌশলী মো. আমিনউল্লাহর উপর একটি উদ্বুদ্ধকরণ প্রতিবেদন। নিয়মিত পর্বসহ এবারও রয়েছে বিভিন্ন সমসাময়িক ঘটনা নিয়ে বেশ কিছু নাট্যাংশ। বরাবরের মতো এবারও ইত্যাদির শিল্প নির্দেশনা ও মঞ্চ পরিকল্পনায় ছিলেন ইত্যাদির নিয়মিত শিল্প নির্দেশক মুকিমুল আনোয়ার মুকিম। এবারের ইত্যাদিতে উল্লেখযোগ্য শিল্পীরা হলেন- মাসুম আজিজ, আমিরুল হক চৌধুরী, সোলায়মান খোকা, জিয়াউল হাসান কিসলু, শবনম পারভীন, আফজাল শরীফ, সুভাশিষ ভৌমিক, আমিন আজাদ, কামাল বায়েজিদ, লাভলী ইয়াসমিন, লিনা, নিপু, জামিল হোসেন, জিয়াউল হক পলাশ, শামীম, আনন্দ খালেদ, সজল, সাজ্জাদ সাজু, গুলশান আরা, নজরুল ইসলাম, সুবর্না মজুমদার, ইমিলা, তিন্নি গ্লোরিয়া, ইরা, আসমা, মতিউর রহমান, রিমু, নিসা, তানিয়া, পাপিয়াসহ অনেকে। পরিচালকের সহকারী হিসেবে ছিলেন যথারীতি রানা ও মামুন।