পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে সিলিং ফ্যানের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে চাঁদনী (১৫) নামে এক স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যার খবর পাওয়া গেছে।
গত বুধবার দুপুর ২টার দিকে উপজেলার দক্ষিন আমড়াগাছিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। সে ওই গ্রামের মোঃ আউয়ুব আলী হাওলাদারের মেয়ে এবং সুবিদখালী কলেজিয়েট নি¤œ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণির ছাত্রী। স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, চাদনী ছোটবেলা থেকেই একই গ্রামের তার নানা মোঃ হযরত আলীর বাড়িতে থাকতো। তখন থেকেই সে একটু মানসিকভাবে অসুস্থ ছিল। বুধবার দুপুরের রান্না শেষে তাঁর নানাকে খাবার খেতে দিয়ে সে নিজ শয়ন কক্ষে যায়। কিছুক্ষণ পর ঘরের লোকজন তাকে ডাকাডাকি করলে কোন সাড়াশব্দ না পেয়ে দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে তাকে ওড়না পেঁচানো অবস্থায় সিলিং ফ্যানের সাথে ঝুলে থাকতে দেখে।
পরে পরিবার ও স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মির্জাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার হোসেন তালুকদার বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
শুক্রবার, ০৮ অক্টোবর ২০২১ , ২৩ আশ্বিন ১৪২৮ ৩০ সফর ১৪৪৩
প্রতিনিধি, মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী)
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে সিলিং ফ্যানের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে চাঁদনী (১৫) নামে এক স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যার খবর পাওয়া গেছে।
গত বুধবার দুপুর ২টার দিকে উপজেলার দক্ষিন আমড়াগাছিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। সে ওই গ্রামের মোঃ আউয়ুব আলী হাওলাদারের মেয়ে এবং সুবিদখালী কলেজিয়েট নি¤œ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণির ছাত্রী। স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, চাদনী ছোটবেলা থেকেই একই গ্রামের তার নানা মোঃ হযরত আলীর বাড়িতে থাকতো। তখন থেকেই সে একটু মানসিকভাবে অসুস্থ ছিল। বুধবার দুপুরের রান্না শেষে তাঁর নানাকে খাবার খেতে দিয়ে সে নিজ শয়ন কক্ষে যায়। কিছুক্ষণ পর ঘরের লোকজন তাকে ডাকাডাকি করলে কোন সাড়াশব্দ না পেয়ে দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে তাকে ওড়না পেঁচানো অবস্থায় সিলিং ফ্যানের সাথে ঝুলে থাকতে দেখে।
পরে পরিবার ও স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মির্জাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার হোসেন তালুকদার বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।