আইপিএলের চলতি আসরে খুব বেশি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি সাকিব আল হাসান। তবে এলিমিনেটরের মতো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে সুযোগ পেয়ে ঠিকই প্রমাণ করেছেন নিজেকে। ব্যাঙ্গালুরুর বিপক্ষে সাকিবের পারফরম্যান্স মন ছুঁয়েছে গৌতম গম্ভীরের। ভারতের সাবেক ওপেনারের মন্তব্য, সাকিব একাদশে থাকলে দল অধিক ভারসাম্যপূর্ণ হয়। এবারের আসরে ভারত পর্বের শুরুতে টানা তিন ম্যাচ খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন সাকিব। তবে ব্যাট-বল কোন জায়গাতেই সুবিধা করতে পারেননি তিনি। যার কারণে একাদশ থেকে ছিটকে যান এই অলরাউন্ডার। তার জায়গায় খেলা সুনীল নারিন ধারাবাহিক পারফর্ম করলে বেশ কিছু ম্যাচ সাইড বেঞ্চে বসে দেখতে হয় সাকিবকে। আরব আমিরাত পর্বে শেষ দিকে এসে মাঠে নামার সুযোগ পান সাকিব। এলিমিনেটরে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে দুর্দান্ত ছিলেন বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার। বল হাতে নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের পাশাপাশি ব্যাট হাতেও দলের জয়ে অবদান রাখেন তিনি।
সাকিবের একাদশে খেলা প্রসঙ্গে গম্ভীর বলেন, ‘একাদশে পাঁচজন বোলার থাকলে দল ভারসাম্যপূর্ণ হয়। আপনার তিনজন স্পিনারের সঙ্গে দুই জন পেসার আছে, যারা গতিতে বল করতে পারবে। আর ছয় নম্বর বোলার হিসেবে আপনি রানা বা ভেঙ্কেটেসকে ব্যবহার করতে পারেন। আর সাকিব সাত নম্বরে ব্যাটিং করলে আপনার ব্যাটিং লাইনআপও যথেষ্ট লম্বা হবে।’ রাসেল ইনজুরিতে থাকায় সাকিব আর নারিন দুজনকেই একসঙ্গে একাদশে খেলাচ্ছে কলকাতা টিম ম্যানেজমেন্ট। রাসেল একাদশে ফিরলে এই দুই জনের যেকোন একজনকে চলে যেতে হবে সাইডবেঞ্চে। গম্ভীর মনে করেন, রাসেল শতভাগ ফিট না হলে তাকে একাদশে খেলানোর প্রয়োজন নেই। কেননা সাকিব এই কন্ডিশনে পরীক্ষিত বোলার। গম্ভীর বলেন, ‘রাসেল শতভাগ ফিট না হলে সাকিবকে একাদশে খেলানো উচিত। কারণ এই উইকেট অনেকটা বাংলাদেশ বা ভারতের উইকেটের মতো। সাকিব জানে এমন উইকেটে কীভাবে বোলিং করতে হয় এবং সে ভালো করছে।’
বুধবার, ১৩ অক্টোবর ২০২১ , ২৮ আশ্বিন ১৪২৮ ০৫ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩
ক্রীড়া বার্তা পরিবেশক
আইপিএলের চলতি আসরে খুব বেশি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি সাকিব আল হাসান। তবে এলিমিনেটরের মতো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে সুযোগ পেয়ে ঠিকই প্রমাণ করেছেন নিজেকে। ব্যাঙ্গালুরুর বিপক্ষে সাকিবের পারফরম্যান্স মন ছুঁয়েছে গৌতম গম্ভীরের। ভারতের সাবেক ওপেনারের মন্তব্য, সাকিব একাদশে থাকলে দল অধিক ভারসাম্যপূর্ণ হয়। এবারের আসরে ভারত পর্বের শুরুতে টানা তিন ম্যাচ খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন সাকিব। তবে ব্যাট-বল কোন জায়গাতেই সুবিধা করতে পারেননি তিনি। যার কারণে একাদশ থেকে ছিটকে যান এই অলরাউন্ডার। তার জায়গায় খেলা সুনীল নারিন ধারাবাহিক পারফর্ম করলে বেশ কিছু ম্যাচ সাইড বেঞ্চে বসে দেখতে হয় সাকিবকে। আরব আমিরাত পর্বে শেষ দিকে এসে মাঠে নামার সুযোগ পান সাকিব। এলিমিনেটরে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে দুর্দান্ত ছিলেন বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার। বল হাতে নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের পাশাপাশি ব্যাট হাতেও দলের জয়ে অবদান রাখেন তিনি।
সাকিবের একাদশে খেলা প্রসঙ্গে গম্ভীর বলেন, ‘একাদশে পাঁচজন বোলার থাকলে দল ভারসাম্যপূর্ণ হয়। আপনার তিনজন স্পিনারের সঙ্গে দুই জন পেসার আছে, যারা গতিতে বল করতে পারবে। আর ছয় নম্বর বোলার হিসেবে আপনি রানা বা ভেঙ্কেটেসকে ব্যবহার করতে পারেন। আর সাকিব সাত নম্বরে ব্যাটিং করলে আপনার ব্যাটিং লাইনআপও যথেষ্ট লম্বা হবে।’ রাসেল ইনজুরিতে থাকায় সাকিব আর নারিন দুজনকেই একসঙ্গে একাদশে খেলাচ্ছে কলকাতা টিম ম্যানেজমেন্ট। রাসেল একাদশে ফিরলে এই দুই জনের যেকোন একজনকে চলে যেতে হবে সাইডবেঞ্চে। গম্ভীর মনে করেন, রাসেল শতভাগ ফিট না হলে তাকে একাদশে খেলানোর প্রয়োজন নেই। কেননা সাকিব এই কন্ডিশনে পরীক্ষিত বোলার। গম্ভীর বলেন, ‘রাসেল শতভাগ ফিট না হলে সাকিবকে একাদশে খেলানো উচিত। কারণ এই উইকেট অনেকটা বাংলাদেশ বা ভারতের উইকেটের মতো। সাকিব জানে এমন উইকেটে কীভাবে বোলিং করতে হয় এবং সে ভালো করছে।’