কমনওয়েলথ ফাইন্যান্স মিনিস্টার্স মিটিংয়ের সভাপতি হলেন অর্থমন্ত্রী

আগামী বছরের কমনওয়েলথ ফাইন্যান্স মিনিস্টার্স মিটিংয়ের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। মালয়েশিয়ার আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব ও ব্রুনাইয়ের সমর্থনে তিনি সভাপতি নির্বাচিত হন। এ সভায় কমনওয়েলথ ফাইন্যান্স মিনিস্টার্স মিটিংয়ের সভাপতি নির্বাচিত হন বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী। অর্থ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা গাজী তৌহিদুল ইসলামের বুধবারের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অর্থমন্ত্রীর সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার মধ্য দিয়ে ২০২২ সালে অনুষ্ঠেয় কমনওয়েলথ অর্থমন্ত্রীদের বৈঠকে নেতৃত্ব দেয়ার সুযোগ তৈরি হলো বাংলাদেশের। এ মর্যাদার জন্য বাংলাদেশের সর্বস্তরের নাগরিকদের পক্ষ থেকে অর্থমন্ত্রী কমনওয়েলথ নেতাদের ধন্যবাদ জানান।

সভায় অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে গত এক দশকে গড়ে ৭.৪ শতাংশ অভূতপূর্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন হয়েছে। এমনকি অপ্রত্যাশিত অভিঘাত কোভিড-১৯ মহামারিকালে গত বছর যেখানে বৈশ্বিক অর্থনীতি ৩ শতাংশ সংকোচন হয়েছে, তখনও বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের জরিপ অনুযায়ী, বাংলাদেশ শীর্ষ পাঁচটি সহনশীল অর্থনীতির মধ্যে ছিল। গত মাসে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে টেকসই উন্নয়ন নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্মেলনে আমাদের উন্নয়ন প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে এসডিজি প্রোগ্রেস অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়েছে।’

বৃহস্পতিবার, ১৪ অক্টোবর ২০২১ , ২৯ আশ্বিন ১৪২৮ ০৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩

কমনওয়েলথ ফাইন্যান্স মিনিস্টার্স মিটিংয়ের সভাপতি হলেন অর্থমন্ত্রী

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

আগামী বছরের কমনওয়েলথ ফাইন্যান্স মিনিস্টার্স মিটিংয়ের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। মালয়েশিয়ার আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব ও ব্রুনাইয়ের সমর্থনে তিনি সভাপতি নির্বাচিত হন। এ সভায় কমনওয়েলথ ফাইন্যান্স মিনিস্টার্স মিটিংয়ের সভাপতি নির্বাচিত হন বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী। অর্থ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা গাজী তৌহিদুল ইসলামের বুধবারের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অর্থমন্ত্রীর সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার মধ্য দিয়ে ২০২২ সালে অনুষ্ঠেয় কমনওয়েলথ অর্থমন্ত্রীদের বৈঠকে নেতৃত্ব দেয়ার সুযোগ তৈরি হলো বাংলাদেশের। এ মর্যাদার জন্য বাংলাদেশের সর্বস্তরের নাগরিকদের পক্ষ থেকে অর্থমন্ত্রী কমনওয়েলথ নেতাদের ধন্যবাদ জানান।

সভায় অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে গত এক দশকে গড়ে ৭.৪ শতাংশ অভূতপূর্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন হয়েছে। এমনকি অপ্রত্যাশিত অভিঘাত কোভিড-১৯ মহামারিকালে গত বছর যেখানে বৈশ্বিক অর্থনীতি ৩ শতাংশ সংকোচন হয়েছে, তখনও বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের জরিপ অনুযায়ী, বাংলাদেশ শীর্ষ পাঁচটি সহনশীল অর্থনীতির মধ্যে ছিল। গত মাসে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে টেকসই উন্নয়ন নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্মেলনে আমাদের উন্নয়ন প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে এসডিজি প্রোগ্রেস অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়েছে।’