তৈরি পোশাক ছাড়া বাংলাদেশের আর কোন পণ্য ব্রিটেনে ব্যাপক ভিত্তিতে রপ্তানি হয় না। যেসব পণ্য দেশটিতে যায়, তার মূল ক্রেতা মূলত বাংলাদেশি প্রবাসীরাই। এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে চায় বাংলাদেশে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। এজন্য ব্রিটিশ-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্সের (বিবিসিসিআই) সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করবে সংগঠনটি।
গতকাল এফবিসিসিআই ভবনে বিবিসিসিআই-এর সভাপতি বশির আহমেদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ বিষয়ে কথা বলেন এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।
২য় ও ৩য় প্রজন্মের প্রবাসী বাংলাদেশিরা ব্রিটেনের অর্থনীতির মূল ধারায় অবদান রাখছে এবং নিজেদের অবস্থানকে দৃঢ় করেছে। তাদের মাধ্যমেই দেশটির বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের বাজার বিস্তৃত করতে আগ্রহী এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।
এ লক্ষ্যে ঢাকা সফররত বিবিসিসিআই প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বাংলাদেশের কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য, চামড়াজাত পণ্য ও জুতা, হ্যান্ড্রিক্যাফটসের ব্যবসায়ীদের নিয়ে শীঘ্রই বৈঠকের আয়োজন করবে এফবিসিসিআই। ব্রিটেনের বাজারে রপ্তানি সমস্যা চিহ্নিত ও দূর করতে এ বৈঠকে কৃষি মন্ত্রণালয়, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো, বিমানবন্দর ও সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তাদেরও আমন্ত্রণ জানানো হবে।
সাক্ষাৎ অনুষ্ঠানে বিবিসিসিআই সভাপতি বশির আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশি রপ্তানিকারকরা ব্রিটেনে বিপণন কৌশলে পিছিয়ে আছে। বাংলাদেশের অগ্রগতি সম্পর্কে তথ্য জানা থাকলে, ব্রিটেনের ক্রেতাদের মধ্য এ দেশের পণ্য কেনার আগ্রহ আরও বাড়তো।’
ভবিষ্যতে দুদেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে খাতভিত্তিক ওয়ার্কিং গ্রুপ তৈরির বিষয়ে একমত হয়েছেন দুই বাণিজ্য সংগঠনের সভাপতি।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই’র সিনিয়র সহ-সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, সহ-সভাপতি এম এ মোমেন, মো. আমিন হেলালী, মো. হাবীব উল্লাহ ডন এবং পরিচালক সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন এবং ড. ফেরদৌসী বেগম।
রবিবার, ২১ নভেম্বর ২০২১ , ৬ অগ্রহায়ণ ১৪২৮ ১৫ রবিউস সানি ১৪৪৩
অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক
তৈরি পোশাক ছাড়া বাংলাদেশের আর কোন পণ্য ব্রিটেনে ব্যাপক ভিত্তিতে রপ্তানি হয় না। যেসব পণ্য দেশটিতে যায়, তার মূল ক্রেতা মূলত বাংলাদেশি প্রবাসীরাই। এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে চায় বাংলাদেশে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। এজন্য ব্রিটিশ-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্সের (বিবিসিসিআই) সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করবে সংগঠনটি।
গতকাল এফবিসিসিআই ভবনে বিবিসিসিআই-এর সভাপতি বশির আহমেদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ বিষয়ে কথা বলেন এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।
২য় ও ৩য় প্রজন্মের প্রবাসী বাংলাদেশিরা ব্রিটেনের অর্থনীতির মূল ধারায় অবদান রাখছে এবং নিজেদের অবস্থানকে দৃঢ় করেছে। তাদের মাধ্যমেই দেশটির বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের বাজার বিস্তৃত করতে আগ্রহী এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।
এ লক্ষ্যে ঢাকা সফররত বিবিসিসিআই প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বাংলাদেশের কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য, চামড়াজাত পণ্য ও জুতা, হ্যান্ড্রিক্যাফটসের ব্যবসায়ীদের নিয়ে শীঘ্রই বৈঠকের আয়োজন করবে এফবিসিসিআই। ব্রিটেনের বাজারে রপ্তানি সমস্যা চিহ্নিত ও দূর করতে এ বৈঠকে কৃষি মন্ত্রণালয়, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো, বিমানবন্দর ও সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তাদেরও আমন্ত্রণ জানানো হবে।
সাক্ষাৎ অনুষ্ঠানে বিবিসিসিআই সভাপতি বশির আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশি রপ্তানিকারকরা ব্রিটেনে বিপণন কৌশলে পিছিয়ে আছে। বাংলাদেশের অগ্রগতি সম্পর্কে তথ্য জানা থাকলে, ব্রিটেনের ক্রেতাদের মধ্য এ দেশের পণ্য কেনার আগ্রহ আরও বাড়তো।’
ভবিষ্যতে দুদেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে খাতভিত্তিক ওয়ার্কিং গ্রুপ তৈরির বিষয়ে একমত হয়েছেন দুই বাণিজ্য সংগঠনের সভাপতি।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই’র সিনিয়র সহ-সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, সহ-সভাপতি এম এ মোমেন, মো. আমিন হেলালী, মো. হাবীব উল্লাহ ডন এবং পরিচালক সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন এবং ড. ফেরদৌসী বেগম।