দুই বিচারকের যশোর আদালতে বদলি ঠেকাতে মাঠে নেমেছেন আইনজীবীরা। দুর্নীতির অভিযোগ থাকায় যশোর আদালতে তাদের যোগদান রুখতে একাট্টা হয়েছেন তারা। বিচারক দু’জনকে এখানে বদলি আটকাতে জেলা আইনজীবী সমিতির কাছে লিখিত আবেদন করা হয়েছে। সমিতির সভাপতি বরাবর এই আবেদন করা হয়েছে। ১৮১ জন আইনজীবী আবেদনপত্রটিতে স্বাক্ষর করেছেন।
লিখিত আবেদন বলা হয়েছে, খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক রফিকুল ইসলাম যশোর জেলা ও দায়রা জজ হিসেবে যোগদানের আপ্রাণ চেষ্টা করছেন। ইতোপূর্বে তিনি যশোরের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন। তার পাশাপাশি মাগুরা আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাহাজাহন যশোর ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনালে যোগদানের তদবির করছেন। বিচারক দু’জনের বিরুদ্ধে যশোরে দায়িত্ব পালনকালীন সীমাহীন দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। তাদের যশোরে বদলি না করতে প্রধান বিচারপ্রতি, আইনমন্ত্রী ও সচিবের কাছে আবেদন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি কাজী ফরিদুল ইসলাম আবেদন প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ওই দুই বিচারপতি যাতে যশোরে আসতে না পারেন তার জন্য সমিতির পক্ষ থেকে সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো হবে।
মঙ্গলবার, ২৩ নভেম্বর ২০২১ , ৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৮ ১৭ রবিউস সানি ১৪৪৩
যশোর অফিস
দুই বিচারকের যশোর আদালতে বদলি ঠেকাতে মাঠে নেমেছেন আইনজীবীরা। দুর্নীতির অভিযোগ থাকায় যশোর আদালতে তাদের যোগদান রুখতে একাট্টা হয়েছেন তারা। বিচারক দু’জনকে এখানে বদলি আটকাতে জেলা আইনজীবী সমিতির কাছে লিখিত আবেদন করা হয়েছে। সমিতির সভাপতি বরাবর এই আবেদন করা হয়েছে। ১৮১ জন আইনজীবী আবেদনপত্রটিতে স্বাক্ষর করেছেন।
লিখিত আবেদন বলা হয়েছে, খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক রফিকুল ইসলাম যশোর জেলা ও দায়রা জজ হিসেবে যোগদানের আপ্রাণ চেষ্টা করছেন। ইতোপূর্বে তিনি যশোরের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন। তার পাশাপাশি মাগুরা আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাহাজাহন যশোর ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনালে যোগদানের তদবির করছেন। বিচারক দু’জনের বিরুদ্ধে যশোরে দায়িত্ব পালনকালীন সীমাহীন দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। তাদের যশোরে বদলি না করতে প্রধান বিচারপ্রতি, আইনমন্ত্রী ও সচিবের কাছে আবেদন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি কাজী ফরিদুল ইসলাম আবেদন প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ওই দুই বিচারপতি যাতে যশোরে আসতে না পারেন তার জন্য সমিতির পক্ষ থেকে সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো হবে।