চট্টগ্রাম কারাগারের সাবেক তত্ত্বাবধায়কের বিরুদ্ধে মামলা

দুই কোটি ৩৩ লাখ ৩৩ হাজার ২৩৫ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৪০ লাখ ২৭ হাজার ২৩৩ টাকার সম্পদ গোপন করার অভিযোগে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের সাবেক কারা তত্ত্বাবধায়ক মো. সোহেল রানা বিশ্বাসের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ মামলাটি দায়ের করেছেন দুদকের উপ-পরিচালক মো. আবু সাঈদ। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এর উপ-পরিচালক লুৎফুল কবির চন্দন।

এর আগে ২০১৮ সালের ২৫ অক্টোবর ৪৪ লাখ ৪৩ হাজার নগদ টাকা, আড়াই কোটি টাকার ব্যাংক এফডিআর, এক কোটি ৩০ লাখ টাকার বিভিন্ন ব্যাংক চেক এবং ১২ বোতল ফেনসিডিলসহ সোহেল রানাকে গ্রেফতার করা হয়। এ বিষয়ে ভৈরব রেলওয়ে থানায় পুলিশ বাদী হয়ে মাদক ও মানিলন্ডারিং আইনে দুটি মামলা দায়ের করেন। এরপর মানিলন্ডারিং আইনে দায়ের হওয়া ওই মামলার তদন্ত শুরু করেন দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক। এ ছাড়া এ ঘটনায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় থেকেও একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। দুদকের তদন্তকালে সোহেল রানা, তার স্ত্রী ও শ্যালকের নামে চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও যশোরে ২৬টি ব্যাংক একাউন্টে ১৫ কোটি টাকা লেনদেনেরও তথ্য পায়।

মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর ২০২১ , ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪২৮ ২৪ রবিউস সানি ১৪৪৩

আয়বহির্ভূত সম্পদ

চট্টগ্রাম কারাগারের সাবেক তত্ত্বাবধায়কের বিরুদ্ধে মামলা

চট্টগ্রাম ব্যুরো

দুই কোটি ৩৩ লাখ ৩৩ হাজার ২৩৫ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৪০ লাখ ২৭ হাজার ২৩৩ টাকার সম্পদ গোপন করার অভিযোগে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের সাবেক কারা তত্ত্বাবধায়ক মো. সোহেল রানা বিশ্বাসের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ মামলাটি দায়ের করেছেন দুদকের উপ-পরিচালক মো. আবু সাঈদ। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এর উপ-পরিচালক লুৎফুল কবির চন্দন।

এর আগে ২০১৮ সালের ২৫ অক্টোবর ৪৪ লাখ ৪৩ হাজার নগদ টাকা, আড়াই কোটি টাকার ব্যাংক এফডিআর, এক কোটি ৩০ লাখ টাকার বিভিন্ন ব্যাংক চেক এবং ১২ বোতল ফেনসিডিলসহ সোহেল রানাকে গ্রেফতার করা হয়। এ বিষয়ে ভৈরব রেলওয়ে থানায় পুলিশ বাদী হয়ে মাদক ও মানিলন্ডারিং আইনে দুটি মামলা দায়ের করেন। এরপর মানিলন্ডারিং আইনে দায়ের হওয়া ওই মামলার তদন্ত শুরু করেন দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক। এ ছাড়া এ ঘটনায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় থেকেও একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। দুদকের তদন্তকালে সোহেল রানা, তার স্ত্রী ও শ্যালকের নামে চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও যশোরে ২৬টি ব্যাংক একাউন্টে ১৫ কোটি টাকা লেনদেনেরও তথ্য পায়।