বিজ্ঞাপনে জুটি হলেন মৌ-হাফিজ

একটি বিজ্ঞাপনে জুটি হয়ে কাজ করলেন সাদিয়া ইসলাম মৌ ও হিমে হাফিজ। এটি মূলত মিউজিক ভিডিও কমার্শিয়াল (এমভিসি)। যেখানে মিউজিক ভিডিও আকারে একটি পণ্যকে উপস্থাপন করা হয়। রাজধানীর তেজগাঁয়ের একটি স্টুডিওতে এর শুটিং হয়েছে। শাহরিয়ার পলকের নির্দেশনায় ইকো প্লাস রেফ্রিজারেটরের এই কমার্শিয়ালে মৌকে দেখা যাবে ছয়টি রূপে। গল্পে হিমে হাফিজ একজন ক্রেতা। আর মৌ হচ্ছেন পণ্যটির উপস্থাপনকারী। ভিন্ন ভিন্ন সাজে ভিন্ন ভিন্ন রূপে মৌ হাফিজের কাছে পণ্যটির গুণাগুণ উপস্থাপন করেন। দেখা যায় একপর্যায়ে হাফিজ কনভিন্স হয় এবং পণ্যটি কিনে খুশি মনে বাড়ি ফিরে যায়। হাফিজ বলেন, ‘স্বাভাবিক ভাবেই মৌ আপুর সঙ্গে কাজ করা অত্যন্ত আনন্দের ব্যাপার। আমি মৌ আপুকে মডেল কুইন বলতে চাই। আমি অফারটি পাওয়ার পর খুবই এক্সাইটেড ছিলাম। তার সঙ্গে এই কাজের আগে একদিনই মাত্র কাজ হয়েছে। তেমন কথাবার্তা বা পরিচয়টাও তেমন হয়নি। যদিও হেভিওয়েট পরিচিত বা অপরিচিত কোন অভিনেতার সঙ্গে অভিনয় করতে আমি কখনও নার্ভাস হই না, তারপরও একটা ব্যাপার থাকে উনি কেমন হবেন, কাজের সময় উনার মুড কেমন থাকে, সহযোগিতা পাওয়া যাবে কিনা এসব নানা ভাবনা মাথায় আসছিল। কিন্তু কাজ করতে গিয়ে দেখলাম অসাধারণ একজন সাদিয়া ইসলাম মৌ কে। দারুণ মানসিকতার, অসাধারণ সহযোগিতা পূর্ণ ব্যবহার, এক কথায় মনে হচ্ছিল আমরা এক পরিবারের মানুষ। এ অনুভূতি শুধু আমার একার না, সুটিং ইউনিটের সবারই একই অনুভূতি হবে এটা আমার ধারণা। এক কথায় মৌ আপুর সঙ্গে কাজ করাটা একটা দারুণ অনুভূতি যা বহুদিন আমার মনে থাকবে। কাজটা আমরা অনেক পরিশ্রম করে করেছি। কাজটা শেষ করতে আমাদের ২ দিন সুটিং করতে হয়েছে। তার আগে আমরা আরও দু’দিন সেট রিহার্সেল করেছি। আমাদের ডিরেক্টর শাহরিয়ার পলক খুবই বিচক্ষণ। তার টিমটাও অনেক ভালো। আমরা সবাই মিলে অনেক খেটে কাজটি করেছি।

সোমবার, ০১ জুলাই ২০১৯ , ১৭ আষাঢ় ১৪২৫, ২৭ শাওয়াল ১৪৪০

বিজ্ঞাপনে জুটি হলেন মৌ-হাফিজ

বিনোদন প্রতিবেদক

image

একটি বিজ্ঞাপনে জুটি হয়ে কাজ করলেন সাদিয়া ইসলাম মৌ ও হিমে হাফিজ। এটি মূলত মিউজিক ভিডিও কমার্শিয়াল (এমভিসি)। যেখানে মিউজিক ভিডিও আকারে একটি পণ্যকে উপস্থাপন করা হয়। রাজধানীর তেজগাঁয়ের একটি স্টুডিওতে এর শুটিং হয়েছে। শাহরিয়ার পলকের নির্দেশনায় ইকো প্লাস রেফ্রিজারেটরের এই কমার্শিয়ালে মৌকে দেখা যাবে ছয়টি রূপে। গল্পে হিমে হাফিজ একজন ক্রেতা। আর মৌ হচ্ছেন পণ্যটির উপস্থাপনকারী। ভিন্ন ভিন্ন সাজে ভিন্ন ভিন্ন রূপে মৌ হাফিজের কাছে পণ্যটির গুণাগুণ উপস্থাপন করেন। দেখা যায় একপর্যায়ে হাফিজ কনভিন্স হয় এবং পণ্যটি কিনে খুশি মনে বাড়ি ফিরে যায়। হাফিজ বলেন, ‘স্বাভাবিক ভাবেই মৌ আপুর সঙ্গে কাজ করা অত্যন্ত আনন্দের ব্যাপার। আমি মৌ আপুকে মডেল কুইন বলতে চাই। আমি অফারটি পাওয়ার পর খুবই এক্সাইটেড ছিলাম। তার সঙ্গে এই কাজের আগে একদিনই মাত্র কাজ হয়েছে। তেমন কথাবার্তা বা পরিচয়টাও তেমন হয়নি। যদিও হেভিওয়েট পরিচিত বা অপরিচিত কোন অভিনেতার সঙ্গে অভিনয় করতে আমি কখনও নার্ভাস হই না, তারপরও একটা ব্যাপার থাকে উনি কেমন হবেন, কাজের সময় উনার মুড কেমন থাকে, সহযোগিতা পাওয়া যাবে কিনা এসব নানা ভাবনা মাথায় আসছিল। কিন্তু কাজ করতে গিয়ে দেখলাম অসাধারণ একজন সাদিয়া ইসলাম মৌ কে। দারুণ মানসিকতার, অসাধারণ সহযোগিতা পূর্ণ ব্যবহার, এক কথায় মনে হচ্ছিল আমরা এক পরিবারের মানুষ। এ অনুভূতি শুধু আমার একার না, সুটিং ইউনিটের সবারই একই অনুভূতি হবে এটা আমার ধারণা। এক কথায় মৌ আপুর সঙ্গে কাজ করাটা একটা দারুণ অনুভূতি যা বহুদিন আমার মনে থাকবে। কাজটা আমরা অনেক পরিশ্রম করে করেছি। কাজটা শেষ করতে আমাদের ২ দিন সুটিং করতে হয়েছে। তার আগে আমরা আরও দু’দিন সেট রিহার্সেল করেছি। আমাদের ডিরেক্টর শাহরিয়ার পলক খুবই বিচক্ষণ। তার টিমটাও অনেক ভালো। আমরা সবাই মিলে অনেক খেটে কাজটি করেছি।