সিদ্ধিরগঞ্জে পরিবহন সেক্টরে চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়েরকৃত মামলায় চাঁদাবাজির মূলহোতাসহ চারজনকে আটক করেছে র্যাব। মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে পাঁচটায় সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়েছে। আটকৃতদের বিরুদ্ধে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় দুটি চাঁদাবাজি মামলা রয়েছে। আটককৃতরা হলো সিদ্ধিরগঞ্জ-আদমজী আঞ্চলিক শ্রমিকলীগের সভাপতি আব্দুস সামাদ ব্যাপারী, জাসদ (ইনু) সিদ্ধিরগঞ্জ থানা সভাপতি মাসুদুর রহমান মাসুদ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা ইলিয়াস মোল্লা ও জহিরুল ইসলাম জহির।
র্যাব-১১র অতিঃ পুলিশ সুপার আলেপ উদ্দিন জানান, আটকৃতরা দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল এলাকায় বিভিন্ন পরিবহনে চাঁদাবাজি করে আসছিল। বিশেষ করে ইজিবাইকে তারা মূল চাঁদাবাজিটা করতো। প্রতি দিন হাজারের ওপরে ইজিবাইক থেকে তারা চাঁদা আদায় করত। তাদের বিরুদ্ধে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় চাঁদাবাজির অভিযোগে দুটি মামলা রয়েছে। র্যাবের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা চাঁদাবাজির কথা স্বীকার করেছে বলে জানায় অতিঃ পুলিশ সুপার আলেপ উদ্দিন। তিনি আরও জানান, র্যাব যে কোন অপরাধীদেরকেই বিচারের মুখোমুখি করার জন্য আইনের আওতায় নিয়ে আসবে। আমাদের কাছে আরো কিছু চাঁদাবাজদের নাম আছে। আমরা তাদেরও আইনের আওতায় নিয়ে আসব। অপরাধী যেই হোক না কেন তাদের কোন ছাড় নেই। উল্লেখ্য, গত ৩ জনু শিমরাইল, কাঁচপুর ও সাইনবোর্ড এলাকা থেকে ১৮ জন চাঁদা আদায়কারীকে আটক করে র্যাব। এ ঘটনায় সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় ২টি চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেফতারকৃত ৪ জনকে আসামি করা হয়।
মঙ্গলবার চাঁদাবাজির মূলহোতাদের গ্রেফতারের খবর ছড়িয়ে পড়লে পরিবহন মালিক ও শ্রমিকরা স্বস্তি প্রকাশ করেছে।
বৃহস্পতিবার, ০৪ জুলাই ২০১৯ , ২০ আষাঢ় ১৪২৫, ৩০ শাওয়াল ১৪৪০
প্রতিনিধি, সিদ্ধিরগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ)
সিদ্ধিরগঞ্জে পরিবহন সেক্টরে চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়েরকৃত মামলায় চাঁদাবাজির মূলহোতাসহ চারজনকে আটক করেছে র্যাব। মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে পাঁচটায় সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়েছে। আটকৃতদের বিরুদ্ধে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় দুটি চাঁদাবাজি মামলা রয়েছে। আটককৃতরা হলো সিদ্ধিরগঞ্জ-আদমজী আঞ্চলিক শ্রমিকলীগের সভাপতি আব্দুস সামাদ ব্যাপারী, জাসদ (ইনু) সিদ্ধিরগঞ্জ থানা সভাপতি মাসুদুর রহমান মাসুদ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা ইলিয়াস মোল্লা ও জহিরুল ইসলাম জহির।
র্যাব-১১র অতিঃ পুলিশ সুপার আলেপ উদ্দিন জানান, আটকৃতরা দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল এলাকায় বিভিন্ন পরিবহনে চাঁদাবাজি করে আসছিল। বিশেষ করে ইজিবাইকে তারা মূল চাঁদাবাজিটা করতো। প্রতি দিন হাজারের ওপরে ইজিবাইক থেকে তারা চাঁদা আদায় করত। তাদের বিরুদ্ধে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় চাঁদাবাজির অভিযোগে দুটি মামলা রয়েছে। র্যাবের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা চাঁদাবাজির কথা স্বীকার করেছে বলে জানায় অতিঃ পুলিশ সুপার আলেপ উদ্দিন। তিনি আরও জানান, র্যাব যে কোন অপরাধীদেরকেই বিচারের মুখোমুখি করার জন্য আইনের আওতায় নিয়ে আসবে। আমাদের কাছে আরো কিছু চাঁদাবাজদের নাম আছে। আমরা তাদেরও আইনের আওতায় নিয়ে আসব। অপরাধী যেই হোক না কেন তাদের কোন ছাড় নেই। উল্লেখ্য, গত ৩ জনু শিমরাইল, কাঁচপুর ও সাইনবোর্ড এলাকা থেকে ১৮ জন চাঁদা আদায়কারীকে আটক করে র্যাব। এ ঘটনায় সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় ২টি চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেফতারকৃত ৪ জনকে আসামি করা হয়।
মঙ্গলবার চাঁদাবাজির মূলহোতাদের গ্রেফতারের খবর ছড়িয়ে পড়লে পরিবহন মালিক ও শ্রমিকরা স্বস্তি প্রকাশ করেছে।