শেরপুরের শ্রীবরদীতে মাথায় আলেক মিয়া (২৬) নামে এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হয়ে ঢাকা মেডেকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে। এ ঘটনায় রাতেই আহত আলেক মিয়ার স্ত্রী মর্জিনা বেগম বাদী হয়ে শ্রীবরদী থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে। পরে গত শুক্রবার শ্রীবরদী থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ময়মনসিংহের চরপাড়া এলাকা থেকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে সোহাগ মিয়াকে (২৪) গ্রেফতার করেছে। আটককৃত সোহাগের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ ওই দিনই তার বসতবাড়ি থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, ৪ রাউন্ড গুলি এবং একটি ম্যাগজিন উদ্ধার করেছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শ্রীবরদীর খামারপাড়া গ্রামের আব্দুস সালামের ছেলে আলেক মিয়া ও প্রতিবেশী মামুন মিয়ার ছেলে সোহাগ মিয়া পরস্পর বন্ধু। গত বৃহস্পতিবার বন্ধু আলেক মিয়াকে সোহাগ তার বাড়িতে ডেকে নিয়ে যায়। পরে রহস্যজনক কারণে সে আলেক মিয়ার মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে গুলি করে পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা গুলির শব্দ শুনে সোহাগের ঘরের ভেতর থেকে আলেককে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ও পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি থাকা অবস্থায় গুলিবিদ্ধ আলেক মিয়ার অবস্থার অবনতি হওয়ায় শুক্রবার তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শ্রীবরদী থানার ওসি মোহাম্মদ রুহুল আমিন তালুকদার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় হত্যাচেষ্টা ও অস্ত্র আইনে সোহাগের বিরুদ্ধে পৃথক দু’টি মামলা হয়েছে।
রবিবার, ০৭ জুলাই ২০১৯ , ২৩ আষাঢ় ১৪২৫, ৩ জ্বিলকদ ১৪৪০
প্রতিনিধি, শ্রীবরদী (শেরপুর)
শেরপুরের শ্রীবরদীতে মাথায় আলেক মিয়া (২৬) নামে এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হয়ে ঢাকা মেডেকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে। এ ঘটনায় রাতেই আহত আলেক মিয়ার স্ত্রী মর্জিনা বেগম বাদী হয়ে শ্রীবরদী থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে। পরে গত শুক্রবার শ্রীবরদী থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ময়মনসিংহের চরপাড়া এলাকা থেকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে সোহাগ মিয়াকে (২৪) গ্রেফতার করেছে। আটককৃত সোহাগের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ ওই দিনই তার বসতবাড়ি থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, ৪ রাউন্ড গুলি এবং একটি ম্যাগজিন উদ্ধার করেছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শ্রীবরদীর খামারপাড়া গ্রামের আব্দুস সালামের ছেলে আলেক মিয়া ও প্রতিবেশী মামুন মিয়ার ছেলে সোহাগ মিয়া পরস্পর বন্ধু। গত বৃহস্পতিবার বন্ধু আলেক মিয়াকে সোহাগ তার বাড়িতে ডেকে নিয়ে যায়। পরে রহস্যজনক কারণে সে আলেক মিয়ার মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে গুলি করে পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা গুলির শব্দ শুনে সোহাগের ঘরের ভেতর থেকে আলেককে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ও পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি থাকা অবস্থায় গুলিবিদ্ধ আলেক মিয়ার অবস্থার অবনতি হওয়ায় শুক্রবার তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শ্রীবরদী থানার ওসি মোহাম্মদ রুহুল আমিন তালুকদার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় হত্যাচেষ্টা ও অস্ত্র আইনে সোহাগের বিরুদ্ধে পৃথক দু’টি মামলা হয়েছে।