পটুয়াখালী শহরের লঞ্চঘাট সংলগ্ন সিরাজের খাবারের হোটেল থেকে রুহুল আমীন (২০) নামে ওই হোটেল কর্মচারীর গলায় ফাঁস দেয়া অবস্থায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে সদর থানার এসআই আব্দুল হাই ওই হোটেল থেকে লাশটি উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করেন।
এসআই আবদুল হাই জানান, শুক্রবার রাতে সিরাজ হোটেলের মধ্যে রুহুল আমীন গামছা ব্যবহার করে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। যা হোটেলে থাকা সিসি ক্যামেরায় নিশ্চিত হওয়া গেছে। তবে আত্মহত্যার কারণ নিশ্চিত করা যায়নি। রুহল আমীনের বাড়ি সদর উপজেলা লাউকাঠি ইউনিয়নের ঢেউখালী গ্রামে। তিনি ওই গ্রামের আব্দুল রশিদের পুত্র। এদিকে রুহুল আমিন মাদকাসক্ত ছিল বলে দাবি করেন হোটেল মালিক সিরাজ মিয়া।
রবিবার, ০৭ জুলাই ২০১৯ , ২৩ আষাঢ় ১৪২৫, ৩ জ্বিলকদ ১৪৪০
প্রতিনিধি, পটুয়াখালী
পটুয়াখালী শহরের লঞ্চঘাট সংলগ্ন সিরাজের খাবারের হোটেল থেকে রুহুল আমীন (২০) নামে ওই হোটেল কর্মচারীর গলায় ফাঁস দেয়া অবস্থায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে সদর থানার এসআই আব্দুল হাই ওই হোটেল থেকে লাশটি উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করেন।
এসআই আবদুল হাই জানান, শুক্রবার রাতে সিরাজ হোটেলের মধ্যে রুহুল আমীন গামছা ব্যবহার করে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। যা হোটেলে থাকা সিসি ক্যামেরায় নিশ্চিত হওয়া গেছে। তবে আত্মহত্যার কারণ নিশ্চিত করা যায়নি। রুহল আমীনের বাড়ি সদর উপজেলা লাউকাঠি ইউনিয়নের ঢেউখালী গ্রামে। তিনি ওই গ্রামের আব্দুল রশিদের পুত্র। এদিকে রুহুল আমিন মাদকাসক্ত ছিল বলে দাবি করেন হোটেল মালিক সিরাজ মিয়া।