সিলেট নগরীর একটি এলাকায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে ব্যবসা করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড সিলেট অঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী বরাবর লামাবাজর সরষপুর ছায়ানীড়ের বাসিন্দা মো. তাজ উদ্দিন এ অভিযোগ করেন। অভিযোগে প্রকাশ, মো. তাজ উদ্দিন খান সিলেট সদর উপজেলার বাগবাড়ির ১১ একর ভূমির খরিদা সূত্রে মালিক। দীর্ঘদিন তিনি অসুস্থ থাকায় তার জায়গাটি সঠিকভাবে দেখাশুনা করতে পারেননি। এ সুযোগে সিলেট কোতোয়ালি মডেল থানাধীন নরসিংটিলার বাসিন্দা প্রয়াত একরাম আলীর ছেলে আবুল হোসেন হেনা, মখন মিয়া ও তার ছেলে আজাদ মিয়া তাজ উদ্দিনের ক্রয়কৃত ভূমিতে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে কারখানা গড়ে তুলে ব্যবসা পরিচালনা করে যাচ্ছে। এখান থেকে তাদের ব্যবসা সরিয়ে নিতে মো. তাজ উদ্দিন বারবার অনুরোধ জানালেও কোন কাজ হয়নি। উল্টো তাকে নানাভাবে হুমকি দেয়া হচ্ছে। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় ওই এলাকায় প্রায় ৫০টি অবৈধ মিটার রয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকে জানান, বিদ্যুৎ অফিস-৪ এর কিছু অসাধু কর্মকর্তা প্রতি মাসে এই মিটারের লোকজনের কাছ থেকে অবৈধভাবে টাকা উত্তোলন করছেন। মো. তাজ উদ্দিন বলেন, ৪ এর নির্বাহী প্রকৌশলীর সঙ্গে দেখা হলে তিনি সবকটি মিটারের নম্বর দিতে বলেন। অন্যথায় কোন ব্যবস্থা নিতে পারবেন না।
এ ব্যাপারে বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগ-৪ এর প্রকৌশলী শ্যামল দত্ত বলেন, তিনি এ ধরনের কোন অভিযোগ পাননি। বিদ্যুৎ অফিস বিষয়টি খতিয়ে দেখবে। পিডিবির প্রধান প্রকৌশলী রতন বিশ্বাস বলেন, প্রতিদিনিই অনেক অভিযোগ এসে জমা হয়। সংশ্লিষ্ট বিভাগ এগুলো দেখবে।
মঙ্গলবার, ০৯ জুলাই ২০১৯ , ২৫ আষাঢ় ১৪২৫, ৫ জ্বিলকদ ১৪৪০
প্রতিনিধি, সিলেট
সিলেট নগরীর একটি এলাকায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে ব্যবসা করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড সিলেট অঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী বরাবর লামাবাজর সরষপুর ছায়ানীড়ের বাসিন্দা মো. তাজ উদ্দিন এ অভিযোগ করেন। অভিযোগে প্রকাশ, মো. তাজ উদ্দিন খান সিলেট সদর উপজেলার বাগবাড়ির ১১ একর ভূমির খরিদা সূত্রে মালিক। দীর্ঘদিন তিনি অসুস্থ থাকায় তার জায়গাটি সঠিকভাবে দেখাশুনা করতে পারেননি। এ সুযোগে সিলেট কোতোয়ালি মডেল থানাধীন নরসিংটিলার বাসিন্দা প্রয়াত একরাম আলীর ছেলে আবুল হোসেন হেনা, মখন মিয়া ও তার ছেলে আজাদ মিয়া তাজ উদ্দিনের ক্রয়কৃত ভূমিতে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে কারখানা গড়ে তুলে ব্যবসা পরিচালনা করে যাচ্ছে। এখান থেকে তাদের ব্যবসা সরিয়ে নিতে মো. তাজ উদ্দিন বারবার অনুরোধ জানালেও কোন কাজ হয়নি। উল্টো তাকে নানাভাবে হুমকি দেয়া হচ্ছে। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় ওই এলাকায় প্রায় ৫০টি অবৈধ মিটার রয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকে জানান, বিদ্যুৎ অফিস-৪ এর কিছু অসাধু কর্মকর্তা প্রতি মাসে এই মিটারের লোকজনের কাছ থেকে অবৈধভাবে টাকা উত্তোলন করছেন। মো. তাজ উদ্দিন বলেন, ৪ এর নির্বাহী প্রকৌশলীর সঙ্গে দেখা হলে তিনি সবকটি মিটারের নম্বর দিতে বলেন। অন্যথায় কোন ব্যবস্থা নিতে পারবেন না।
এ ব্যাপারে বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগ-৪ এর প্রকৌশলী শ্যামল দত্ত বলেন, তিনি এ ধরনের কোন অভিযোগ পাননি। বিদ্যুৎ অফিস বিষয়টি খতিয়ে দেখবে। পিডিবির প্রধান প্রকৌশলী রতন বিশ্বাস বলেন, প্রতিদিনিই অনেক অভিযোগ এসে জমা হয়। সংশ্লিষ্ট বিভাগ এগুলো দেখবে।