স্বাধীনতার র্দীঘ ৪৮ বছরওে নোয়াখালীর বগেমগঞ্জে প্রথম গণহত্যার শকিার ফরদি আহম্মদ ওরফে ফরদি টটিি ও তার সন্তান ফয়জে আহম্মদরে রাষ্ট্রয়ি কোন স্বীকৃতি মলেনে।ি তাদরে নাম উঠনেি শহীদদরে তালকিায়, গড়ে উঠনেি কোন ম্মৃতস্তিম্ভ। গণহত্যার শকিার ফরদি টটিি ও তার সন্তানরে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দাবি জানয়িছেে নহিতদরে পরবিাররে সদস্যরা ও এলাকাবাসী। জানা গছে,ে ১৯৭১ সালরে ২৬ র্মাচ স্বাধীনতা ঘোষনার পর চট্টগ্রাম রলেওয়তেে র্কমরত ফরদি টটিি দশে মাতৃকার টানে চাকরি ছড়েে বাড়তিে চলে আসনে। বাড়তিে এসে তনিি মুক্তযিোদ্ধাদরে র্সোস হসিবেে কাজ শুরু করনে এবং ওই সময় বড় একটি বাংলাদশেি পাতাকা তরৈি করে বাড়তিে উত্তোলন করনে। এতে তনিি এ দশেীয় রাজাকার ও পাক বাহনিীর র্টাগটেে পরণিত হন। এদকিে ২২ এপ্রলি সকালে পাক বাহনিী কুমল্লিা থকেে বগেমগঞ্জরে চৌরাস্তার ক্যাম্পে আসার পথে মুক্তযিোদ্ধারা চৌমুহনী-লক্ষীপুর খালরে উপর নর্মিতি কালাপোল নামরে সতেুটি আগুনে ধ্বংস করে দয়ে। বাঁধা পয়েে পাক বাহনিী বগেমগঞ্জরে মীরওয়ারশিপুরে সাময়কি ঘাঁটি করে র্পাশ^র্বতী বাড়ি ঘরে হামলা, ভাঙচুর, খুন, ঘুম ও অগ্নসিংযোগ কর।ে অপারশেন র্চাস লাইটরে নামে ২২ এপ্রলি সন্ধায় তারা ফরদি টটিরি বাড়ি ঘরোও করে এলোপাতাড়ি ব্রাসফায়ার করলে ফরদি টটিি ও তার ছলেে ফয়জে ঘটনাস্থলইে নহিত হন। স্বাধীনতার এতো বছরওে তাদরে নাম উঠনেি শহীদরে তালকিায়, গড়ে উঠনেি তাদরে স্মরনে কোন স্মৃতি স্তম্ভ। নতুন প্রজন্ম জানইে না এই দ্ইু শহীদরে কথা। এতে হতাশা ওই পরবিাররে সদস্যরা। তাই গণহত্যার শকিার ফরদি টটিি ও তার সন্তান ফয়জেরে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও তাদরে নামে স্মৃতস্তিম্ভ নর্মিানরে দাবি জানয়িে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষপে কামনা করছে পরবিাররে সদস্যরা ও এলাকাবাসী। গণহত্যার শকিার ফরদি টটিরি বঁেচে যাওয়া সন্তান অ্যাডভোকটে এবএিম ফারুক আহম্মদ ও ফরহাদ আহম্মদ জানান, আমরা কোন সুযোগ সুবধিা চাই না। আমরা চাই আমাদরে বাবা ও ভাই যে পাক বাহনিীর হাতে গণহত্যার স্বীকার হয়ছেনে তার স্বীকৃত।ি আমরা আশা করি বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননন্ত্রেী শখে হাসনিা আমাদরে পরবিারকে শহীদ পরবিার হসিবেে স্বীকৃতি দবেনে। নোয়াখালী জলো মুক্তযিুদ্ধ ম্মৃতি সংরক্ষণ কমটিরি সভাপতি এনায়তে বাবুল বলনে, মুক্তযিোদ্ধা মন্ত্রনালয়, স্থানীয় মুক্তযিোদ্ধা সংসদসহ বভিন্নি দপ্তরে অনকে আবদেন নবিদেনরে পরও কাজ হয়ন।ি ফলে নতুন প্রজন্ম ভুলতে বসছেে দশেরে এই দুই বীর সন্তানক।ে আমরা দ্রুত তাদরে রাষ্ট্রীয় স্মীকৃতি চাই। বগেমগঞ্জ উপজলো পরষিদরে ভাইস চয়োরম্যান নুর হোসনে মাসুদ বলনে, একজন জনপ্রতনিধিি হসিবেে আমওি দাবি করছি গণহত্যার শকিার ফরদি টটিি ও তার সন্তানকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দয়ো হোক। বগেমগঞ্জ উপজলো মুক্তযিোদ্ধা কমান্ডার আবুল হোসনে বাঙালী বলনে, ফরদি টটিি ও তার সন্তান গণহত্যার শকিার হয়ছেনে সত্য। তাদরে নাম তালকিাভুক্ত করার ব্যাপারে মন্ত্রনালয়রে চঠিরি অপক্ষোয় রয়ছেি আমরা । চঠিরি মাধ্যমে নর্দিশেনা পলেে অবশ্যই তাদরে তালকিাভূক্ত করে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দয়ো হব।ে নতুন প্রজন্মরে কাছে এই দুটি বীর সন্তানরে আত্মত্যাগরে ইতহিাস তুলে ধরার র্স্বাথে তাদরে রাষ্ট্রীয় স্মীকৃতি ও স্মৃতস্তিম্ভ নর্মিাণরে উদ্যোগ নবেে সংশ্লষ্টি র্কতৃপক্ষ এমনটাই প্রত্যাশা সকলরে।
মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ , ১৬ পৌষ ১৪২৬, ৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১
প্রতনিধি,বগেমগঞ্জ (নোয়াখালী)
স্বাধীনতার র্দীঘ ৪৮ বছরওে নোয়াখালীর বগেমগঞ্জে প্রথম গণহত্যার শকিার ফরদি আহম্মদ ওরফে ফরদি টটিি ও তার সন্তান ফয়জে আহম্মদরে রাষ্ট্রয়ি কোন স্বীকৃতি মলেনে।ি তাদরে নাম উঠনেি শহীদদরে তালকিায়, গড়ে উঠনেি কোন ম্মৃতস্তিম্ভ। গণহত্যার শকিার ফরদি টটিি ও তার সন্তানরে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দাবি জানয়িছেে নহিতদরে পরবিাররে সদস্যরা ও এলাকাবাসী। জানা গছে,ে ১৯৭১ সালরে ২৬ র্মাচ স্বাধীনতা ঘোষনার পর চট্টগ্রাম রলেওয়তেে র্কমরত ফরদি টটিি দশে মাতৃকার টানে চাকরি ছড়েে বাড়তিে চলে আসনে। বাড়তিে এসে তনিি মুক্তযিোদ্ধাদরে র্সোস হসিবেে কাজ শুরু করনে এবং ওই সময় বড় একটি বাংলাদশেি পাতাকা তরৈি করে বাড়তিে উত্তোলন করনে। এতে তনিি এ দশেীয় রাজাকার ও পাক বাহনিীর র্টাগটেে পরণিত হন। এদকিে ২২ এপ্রলি সকালে পাক বাহনিী কুমল্লিা থকেে বগেমগঞ্জরে চৌরাস্তার ক্যাম্পে আসার পথে মুক্তযিোদ্ধারা চৌমুহনী-লক্ষীপুর খালরে উপর নর্মিতি কালাপোল নামরে সতেুটি আগুনে ধ্বংস করে দয়ে। বাঁধা পয়েে পাক বাহনিী বগেমগঞ্জরে মীরওয়ারশিপুরে সাময়কি ঘাঁটি করে র্পাশ^র্বতী বাড়ি ঘরে হামলা, ভাঙচুর, খুন, ঘুম ও অগ্নসিংযোগ কর।ে অপারশেন র্চাস লাইটরে নামে ২২ এপ্রলি সন্ধায় তারা ফরদি টটিরি বাড়ি ঘরোও করে এলোপাতাড়ি ব্রাসফায়ার করলে ফরদি টটিি ও তার ছলেে ফয়জে ঘটনাস্থলইে নহিত হন। স্বাধীনতার এতো বছরওে তাদরে নাম উঠনেি শহীদরে তালকিায়, গড়ে উঠনেি তাদরে স্মরনে কোন স্মৃতি স্তম্ভ। নতুন প্রজন্ম জানইে না এই দ্ইু শহীদরে কথা। এতে হতাশা ওই পরবিাররে সদস্যরা। তাই গণহত্যার শকিার ফরদি টটিি ও তার সন্তান ফয়জেরে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও তাদরে নামে স্মৃতস্তিম্ভ নর্মিানরে দাবি জানয়িে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষপে কামনা করছে পরবিাররে সদস্যরা ও এলাকাবাসী। গণহত্যার শকিার ফরদি টটিরি বঁেচে যাওয়া সন্তান অ্যাডভোকটে এবএিম ফারুক আহম্মদ ও ফরহাদ আহম্মদ জানান, আমরা কোন সুযোগ সুবধিা চাই না। আমরা চাই আমাদরে বাবা ও ভাই যে পাক বাহনিীর হাতে গণহত্যার স্বীকার হয়ছেনে তার স্বীকৃত।ি আমরা আশা করি বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননন্ত্রেী শখে হাসনিা আমাদরে পরবিারকে শহীদ পরবিার হসিবেে স্বীকৃতি দবেনে। নোয়াখালী জলো মুক্তযিুদ্ধ ম্মৃতি সংরক্ষণ কমটিরি সভাপতি এনায়তে বাবুল বলনে, মুক্তযিোদ্ধা মন্ত্রনালয়, স্থানীয় মুক্তযিোদ্ধা সংসদসহ বভিন্নি দপ্তরে অনকে আবদেন নবিদেনরে পরও কাজ হয়ন।ি ফলে নতুন প্রজন্ম ভুলতে বসছেে দশেরে এই দুই বীর সন্তানক।ে আমরা দ্রুত তাদরে রাষ্ট্রীয় স্মীকৃতি চাই। বগেমগঞ্জ উপজলো পরষিদরে ভাইস চয়োরম্যান নুর হোসনে মাসুদ বলনে, একজন জনপ্রতনিধিি হসিবেে আমওি দাবি করছি গণহত্যার শকিার ফরদি টটিি ও তার সন্তানকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দয়ো হোক। বগেমগঞ্জ উপজলো মুক্তযিোদ্ধা কমান্ডার আবুল হোসনে বাঙালী বলনে, ফরদি টটিি ও তার সন্তান গণহত্যার শকিার হয়ছেনে সত্য। তাদরে নাম তালকিাভুক্ত করার ব্যাপারে মন্ত্রনালয়রে চঠিরি অপক্ষোয় রয়ছেি আমরা । চঠিরি মাধ্যমে নর্দিশেনা পলেে অবশ্যই তাদরে তালকিাভূক্ত করে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দয়ো হব।ে নতুন প্রজন্মরে কাছে এই দুটি বীর সন্তানরে আত্মত্যাগরে ইতহিাস তুলে ধরার র্স্বাথে তাদরে রাষ্ট্রীয় স্মীকৃতি ও স্মৃতস্তিম্ভ নর্মিাণরে উদ্যোগ নবেে সংশ্লষ্টি র্কতৃপক্ষ এমনটাই প্রত্যাশা সকলরে।