রাজশাহীর যুবলীগ নেতা সানোয়ার হোসেন রাসেল হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন এলাকাবাসী। গত রোববার দুপুরে নগরীর সাহেববাজার জিরোপয়েন্টে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। গত ১৩ নভেম্বর রাজশাহী রেল ভবনে টেন্ডার নিয়ন্ত্রণকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে রাসেলসহ পাঁচজন আহত হয়। তাদের উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তির পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাসেল মারা যায়। তিনি নগর যুবলীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন। রাসেল নগরীর বাস্তুহারা এলাকার বাসিন্দা ছিলেন। তার ঘাতকদের শাস্তির দাবিতে সকালে বাস্তহারা এবং শিরোইল কলোনি এলাকার বাসিন্দারা বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিলটি সাহেববাজার জিরোপয়েন্টে গিয়ে শেষ হয়। এরপর সেখানে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে নিহত রাসেলের পরিবারের সদস্য, আত্মীয়-স্বজন, এলাকাবাসী এবং নগর যুবলীগের নেতাকর্মীরা অংশ নেন। সেখানে বক্তব্য দেন, নগর যুবলীগের সভাপতি রমজান আলী, সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসেন বাচ্চু, সহ-সম্পাদক শরিফুল ইসলাম, নিহত রাসেলের বড় ভাই আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার হোসেন রাজা, তার স্ত্রী বর্ষা, মা আনোয়ারা বেগম প্রমুখ। তারা হত্যায় জড়িত সবার ফাঁসি দাবি করেন। রাসেল হত্যায় নগরীর চন্দ্রিমা থানায় একটি মামলা হয়েছে। পরিবারের দাবি, হত্যায় জড়িত অনেকে মামলার এজাহার থেকে বাদ পড়েছেন। সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে দ্রুত সবাইকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানানো হয়।
মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ , ১৬ পৌষ ১৪২৬, ৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১
জেলা বার্তা পরিবেশক, রাজশাহী
রাজশাহীর যুবলীগ নেতা সানোয়ার হোসেন রাসেল হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন এলাকাবাসী। গত রোববার দুপুরে নগরীর সাহেববাজার জিরোপয়েন্টে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। গত ১৩ নভেম্বর রাজশাহী রেল ভবনে টেন্ডার নিয়ন্ত্রণকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে রাসেলসহ পাঁচজন আহত হয়। তাদের উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তির পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাসেল মারা যায়। তিনি নগর যুবলীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন। রাসেল নগরীর বাস্তুহারা এলাকার বাসিন্দা ছিলেন। তার ঘাতকদের শাস্তির দাবিতে সকালে বাস্তহারা এবং শিরোইল কলোনি এলাকার বাসিন্দারা বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিলটি সাহেববাজার জিরোপয়েন্টে গিয়ে শেষ হয়। এরপর সেখানে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে নিহত রাসেলের পরিবারের সদস্য, আত্মীয়-স্বজন, এলাকাবাসী এবং নগর যুবলীগের নেতাকর্মীরা অংশ নেন। সেখানে বক্তব্য দেন, নগর যুবলীগের সভাপতি রমজান আলী, সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসেন বাচ্চু, সহ-সম্পাদক শরিফুল ইসলাম, নিহত রাসেলের বড় ভাই আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার হোসেন রাজা, তার স্ত্রী বর্ষা, মা আনোয়ারা বেগম প্রমুখ। তারা হত্যায় জড়িত সবার ফাঁসি দাবি করেন। রাসেল হত্যায় নগরীর চন্দ্রিমা থানায় একটি মামলা হয়েছে। পরিবারের দাবি, হত্যায় জড়িত অনেকে মামলার এজাহার থেকে বাদ পড়েছেন। সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে দ্রুত সবাইকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানানো হয়।