চলে গেলেন বাসুদেব ঘোষ

সংগীত পরিচালক বাসুদেব ঘোষ আর নেই। রোববার (২৯ ডিসেম্বর) রাত ১০টায় রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

জানা গেছে, দীর্ঘ দিন থেকেই হার্টের সমস্যায় ভুগছিলেন বাসুদেব ঘোষ। রোববার সন্ধ্যায় হঠাৎ করে বুকের ব্যথা বেড়ে যাওয়ায় তাকে বারডেম হাসপাতালে নেয়া হয়। চিকিৎসকরা জানান, হার্টঅ্যাটাক হয়েছে। পরে রাত ১০টায় তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ‘তোমার ঐ মনটাকে একটা ধুলোমাখা পথ করে দাও’, ‘তুমি হারিয়ে যাওয়ার সময় আমায় সঙ্গে নিও’, ‘আমি খুঁজে বেড়াই আমার মা’, ‘এই করে কেটে গেল ১২টি বছর’, ‘ঢোল’, ‘দেহ মাদল’সহ অসংখ্য গানের সুরস্রষ্টা বাসুদেব ঘোষ। বিশেষ করে শাশ্বত ধারার বাংলা গানের সংগীত পরিচালক হিসেবে তার বেশ সুনাম রয়েছে। দেশের পাশাপাশি ওপার বাংলায়ও তিনি সমান জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। বিশিষ্ট এ সুরস্রষ্টা এক হাজারটি দেশাত্মবোধক গান নিয়ে একটি অ্যালবামের কাজ করছিলেন। এর নাম রেখেছিলেন ‘সূর্যালোকে শানিত প্রাণের গান’। শোনা যায় প্রায় সাড়ে ৯শ’ গানের কাজ শেষ হয়েছিল। শিগগিরই তার এই কাজটি এবং সংশ্লিষ্ট ডকুমেন্ট তিনি গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ডের দফতরে জমা দেবেন বলে জানিয়েছিলেন বাসুদেব। এই কাজ অসামাপ্ত রেখেই চলে গেলেন তিনি।

মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ , ১৬ পৌষ ১৪২৬, ৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১

চলে গেলেন বাসুদেব ঘোষ

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

সংগীত পরিচালক বাসুদেব ঘোষ আর নেই। রোববার (২৯ ডিসেম্বর) রাত ১০টায় রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

জানা গেছে, দীর্ঘ দিন থেকেই হার্টের সমস্যায় ভুগছিলেন বাসুদেব ঘোষ। রোববার সন্ধ্যায় হঠাৎ করে বুকের ব্যথা বেড়ে যাওয়ায় তাকে বারডেম হাসপাতালে নেয়া হয়। চিকিৎসকরা জানান, হার্টঅ্যাটাক হয়েছে। পরে রাত ১০টায় তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ‘তোমার ঐ মনটাকে একটা ধুলোমাখা পথ করে দাও’, ‘তুমি হারিয়ে যাওয়ার সময় আমায় সঙ্গে নিও’, ‘আমি খুঁজে বেড়াই আমার মা’, ‘এই করে কেটে গেল ১২টি বছর’, ‘ঢোল’, ‘দেহ মাদল’সহ অসংখ্য গানের সুরস্রষ্টা বাসুদেব ঘোষ। বিশেষ করে শাশ্বত ধারার বাংলা গানের সংগীত পরিচালক হিসেবে তার বেশ সুনাম রয়েছে। দেশের পাশাপাশি ওপার বাংলায়ও তিনি সমান জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। বিশিষ্ট এ সুরস্রষ্টা এক হাজারটি দেশাত্মবোধক গান নিয়ে একটি অ্যালবামের কাজ করছিলেন। এর নাম রেখেছিলেন ‘সূর্যালোকে শানিত প্রাণের গান’। শোনা যায় প্রায় সাড়ে ৯শ’ গানের কাজ শেষ হয়েছিল। শিগগিরই তার এই কাজটি এবং সংশ্লিষ্ট ডকুমেন্ট তিনি গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ডের দফতরে জমা দেবেন বলে জানিয়েছিলেন বাসুদেব। এই কাজ অসামাপ্ত রেখেই চলে গেলেন তিনি।