জন্ম : ৩০ নভেম্বর, ১৬৬৭, ডাবলিন, আয়ারল্যান্ড
মৃত্যু : ১৯ অক্টোবর, ১৭৪৭, আয়ারল্যান্ড
জোনাথন সুইফট ইংরেজি সাহিত্যের নব্য ক্লাসিক্যাল যুগের প্রতিভাবান লেখক। তিনি ‘গালিভার্স ট্রাভেলস’ রচনার জন্য বিশ্বসাহিত্যে অমর হয়ে আছেন।
আয়ারল্যান্ডের এক মধ্যবিত্ত পরিবারে তার জন্ম। তিনি ১৬৯১ থেকে ১৬৯৪ সালের মধ্যে বেশকিছু কবিতা রচনা করলেও পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারেননি। সুইফটের প্রথম উল্লেখযোগ্য ব্যঙ্গরচনা ‘এ টেইল অব এ টাব’ ১৭০৪ সালে বেনামিতে ছাপা হয়। ১৭০৯ সালে ছাপা হয় তার বিখ্যাত কবিতা ‘ডেসক্রিপশন অব দ্য মর্নিং’, যাতে তিনি লন্ডন শহরের বিত্তশালীদের প্রতি ব্যঙ্গের তীব্র কশাঘাত হানেন। ১৬৯৩ থেকে ১৬৯৪ সাল পর্যন্ত এক বছর সুইফট ব্রিটেনের রাজপরিবারের সংস্পর্শে আসেন। সে সময় তিনি অভিজাত শ্রেণীর অহংকার ও স্বেচ্ছাচারী মনোভাব অবলোকন করেন।
তিনি ১৭১০ সালে রক্ষণশীল দল ‘টোরি’র সাময়িকপত্র ‘দ্য একজামিনার’-এর সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। প্রায় এক বছর সে দায়িত্বে পালন করেন। বলা হয়, টোরিবাদে বিবেকের স্বাধীনতার কথা সংযোজিত করার কৃতিত্ব সুইফটের। ১৭১৪ সালে টোরি মন্ত্রিসভা ভেঙে যাওয়ার পর তিনি সাহিত্যকর্মে পূর্ণ মনোযোগী হন।
১৭১৩ সালের এপ্রিলে তিনি ডাবলিনের সেন্ট প্যাট্রিক্স ক্যাথিড্রালের ডিন হিসেবে নিযুক্তি লাভ করেন। জীবনের শেষদিন পর্যন্ত তিনি এ পদেই অধিষ্ঠিত ছিলেন।
দ্য হিস্ট্রি অব দ্য ফোর লাস্ট ইয়ার্স অব দ্য কুইন, দ্য ডে অব জাজমেন্ট, ভার্সেস অন দ্য ডেথ অব ড. সুইফট, গালিভার্স ট্রাভেলস ইত্যাদি তার উল্লেখযোগ্য রচনা।
ইন্টারনেট
মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ , ১৬ পৌষ ১৪২৬, ৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১
জন্ম : ৩০ নভেম্বর, ১৬৬৭, ডাবলিন, আয়ারল্যান্ড
মৃত্যু : ১৯ অক্টোবর, ১৭৪৭, আয়ারল্যান্ড
জোনাথন সুইফট ইংরেজি সাহিত্যের নব্য ক্লাসিক্যাল যুগের প্রতিভাবান লেখক। তিনি ‘গালিভার্স ট্রাভেলস’ রচনার জন্য বিশ্বসাহিত্যে অমর হয়ে আছেন।
আয়ারল্যান্ডের এক মধ্যবিত্ত পরিবারে তার জন্ম। তিনি ১৬৯১ থেকে ১৬৯৪ সালের মধ্যে বেশকিছু কবিতা রচনা করলেও পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারেননি। সুইফটের প্রথম উল্লেখযোগ্য ব্যঙ্গরচনা ‘এ টেইল অব এ টাব’ ১৭০৪ সালে বেনামিতে ছাপা হয়। ১৭০৯ সালে ছাপা হয় তার বিখ্যাত কবিতা ‘ডেসক্রিপশন অব দ্য মর্নিং’, যাতে তিনি লন্ডন শহরের বিত্তশালীদের প্রতি ব্যঙ্গের তীব্র কশাঘাত হানেন। ১৬৯৩ থেকে ১৬৯৪ সাল পর্যন্ত এক বছর সুইফট ব্রিটেনের রাজপরিবারের সংস্পর্শে আসেন। সে সময় তিনি অভিজাত শ্রেণীর অহংকার ও স্বেচ্ছাচারী মনোভাব অবলোকন করেন।
তিনি ১৭১০ সালে রক্ষণশীল দল ‘টোরি’র সাময়িকপত্র ‘দ্য একজামিনার’-এর সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। প্রায় এক বছর সে দায়িত্বে পালন করেন। বলা হয়, টোরিবাদে বিবেকের স্বাধীনতার কথা সংযোজিত করার কৃতিত্ব সুইফটের। ১৭১৪ সালে টোরি মন্ত্রিসভা ভেঙে যাওয়ার পর তিনি সাহিত্যকর্মে পূর্ণ মনোযোগী হন।
১৭১৩ সালের এপ্রিলে তিনি ডাবলিনের সেন্ট প্যাট্রিক্স ক্যাথিড্রালের ডিন হিসেবে নিযুক্তি লাভ করেন। জীবনের শেষদিন পর্যন্ত তিনি এ পদেই অধিষ্ঠিত ছিলেন।
দ্য হিস্ট্রি অব দ্য ফোর লাস্ট ইয়ার্স অব দ্য কুইন, দ্য ডে অব জাজমেন্ট, ভার্সেস অন দ্য ডেথ অব ড. সুইফট, গালিভার্স ট্রাভেলস ইত্যাদি তার উল্লেখযোগ্য রচনা।
ইন্টারনেট