সাপাহারে প্রতিবন্ধী ছেলেটি ফিরে পেল পরিবার

বোবা ছেলেটিকে শনাক্ত করতে পারছিল না কেউই। গত ডিসেম্বর মাসের ২৪ তারিখ রাত্রী অনুমান সাড়ে ১০ টার সময় সরলী গ্রামের লোকজন ছেলেটিকে ওই গ্রামে দেখতে পায়। তারা সন্দেহ করে সে হয়ত কোন অপরাধী। সন্দেহের পেছনের কারণ হলো তাকে কোন প্রশ্ন করা হলে সে কোন উত্তর দেয় না। পরবর্তীতে গ্রামের লোকজন সাপাহার থানা পুলিশকে অবহিত করে। থানা পুলিশ ছেলেটিকে জিজ্ঞাসাবাদ করার সময় বুঝতে পারে সে একজন বাকপ্রতিবন্ধী। বয়স চব্বিশ- পঁচিশ হবে। নিজের সম্পর্কে কিছুই বলতে পারে না। বুদ্ধি প্রতিবন্ধীও মনে হয়। ইচ্ছে মতো কাজ করে, মন চাইলে এখানে ওখানে উধাও হয়ে যায়। এমন লোককে থানায় রাখাও সমস্যা। সে তো অপরাধী নয় যে তাকে লক-আপে রাখবে। মানবিক দিক বিবেচনা করে অফিসার ইনচার্জ ফোন করে অবহিত করেন পুলিশ সুপার, নওগাঁ জনাব আবদুল মান্নান মিয়া বিপিএমকে।

বুধবার, ০১ জানুয়ারী ২০২০ , ১৮ পৌষ ১৪২৬, ৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১

সাপাহারে প্রতিবন্ধী ছেলেটি ফিরে পেল পরিবার

প্রতিনিধি, সাপাহার (নওগাঁ)

বোবা ছেলেটিকে শনাক্ত করতে পারছিল না কেউই। গত ডিসেম্বর মাসের ২৪ তারিখ রাত্রী অনুমান সাড়ে ১০ টার সময় সরলী গ্রামের লোকজন ছেলেটিকে ওই গ্রামে দেখতে পায়। তারা সন্দেহ করে সে হয়ত কোন অপরাধী। সন্দেহের পেছনের কারণ হলো তাকে কোন প্রশ্ন করা হলে সে কোন উত্তর দেয় না। পরবর্তীতে গ্রামের লোকজন সাপাহার থানা পুলিশকে অবহিত করে। থানা পুলিশ ছেলেটিকে জিজ্ঞাসাবাদ করার সময় বুঝতে পারে সে একজন বাকপ্রতিবন্ধী। বয়স চব্বিশ- পঁচিশ হবে। নিজের সম্পর্কে কিছুই বলতে পারে না। বুদ্ধি প্রতিবন্ধীও মনে হয়। ইচ্ছে মতো কাজ করে, মন চাইলে এখানে ওখানে উধাও হয়ে যায়। এমন লোককে থানায় রাখাও সমস্যা। সে তো অপরাধী নয় যে তাকে লক-আপে রাখবে। মানবিক দিক বিবেচনা করে অফিসার ইনচার্জ ফোন করে অবহিত করেন পুলিশ সুপার, নওগাঁ জনাব আবদুল মান্নান মিয়া বিপিএমকে।