আইনশৃঙ্খলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় র্যাব মহাপরিচালক ড. বেনজীর আহমেদসহ ১১৮ জনকে রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম) এবং বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) দেয়া হচ্ছে। আগামী ৫ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে পুলিশ সপ্তাহের প্রথম দিনে রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের প্যারেড গাউন্ড থেকে তারা এ পদক গ্রহণ করবেন। পদকপ্রাপ্তদের মধ্যে বিপিএম সাহসিকতা ১৪ জন, বিপিএম সেবা ২৮ জন এবং পিপিএম সাহিসকতা ২০ জন, পিপিএম সেবা ৫৬ জন। এরমধ্যে মরণোত্তর পদক পেয়েছেন কুমিল্লা হাইওয়ে পুলিশের এএসআই মরহুম আক্তার হোসেন।
পুলিশ সদর দফতর সূত্র জানায়, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার পাশাপাশি গুরুতপূর্ণ মামলার রহস্য উদ্ঘাটন, মাদক অস্ত্র, জঙ্গিবাদ নিমর্লে ভূমিকা রাখাসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে এ বছর ১১৮ জনকে পদক দেয়ার জন্য মনোনীত করা হয়েছে। পদক মনোনয়ন কমিটি সার্বিক পর্যালোচনা করে নাম প্রস্তাব করেছে। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ৫ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে ১১৮ জন পুলিশ কর্মকর্তা পদক নিবেন।
পুলিশ সদর দফতরের দাবি, মাঠ পর্যায়ে কাজের মূল্যায়ন, বাহিনীতে সর্বোচ্চ পেশাদার এবং দায়িত্বশীল ভূমিকা যারা রেখেছেন তা বিচার বিবেচনা করেই পদক দেয়া হয়েছে। এর আগের বছর পুলিশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক পদক দেয়া হয়েছে। সেই বছর ৬৪ জেলার এসপিরাও পদক পেয়েছেন। কিন্তু এ বছর জেলা পর্যায়ে কোন পুলিশ সুপার পদক পাননি। সহকারী পুলিশ সুপার এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পর্যায়ে অনেককেই কাজের বিবেচনায় পদক দেয়া হয়েছে।
এ বছর যারা পদক পাচ্ছেন তারা হলেন র্যাব মহাপরিচালক ড. বেনজীর আহমেদ, পুলিশ ব্যুরো ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) প্রধান ডিআইজি বনজ কুমার মজুমদার, খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি ড. খ. মহিদ উদ্দিন, র্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্ণেল তোফায়েল মোস্তফা সরোয়ার, পুলিশ সদর দফতরের অতিরিক্ত ডিআইজি মো. মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়া, র্যাবের এয়ার উইংয়ের লে. কর্নেল মীর আসাদুল আলম, র্যাবের গোয়েন্দা ইউনিটের পরিচালক লে. কর্নেল মো. মাহাবুব আলম, র্যাব ৬-এর লে. কর্নেল সৈয়দ মোহাম্মদ নরুস সালেহীন ইউসুফ, র্যাব ১৫-এর উইং কমান্ডার আজিম আহমেদ, নৌপুলিশের এসপি মো. শফিকুল ইসলাম, ডিবির উপপুলিশ কমিশনার মো. জামিল হাসান, ১১ আমর্ড পুলিশের অধিনায়ক শাহীনা আমিন, ডিএমপির উপপুলিশ কমিশনার শ্যামল কুমার মুখ্যার্জি, স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) পুলিশ সুপার হাসিবুল আলম, পুলিশ সদর দফতরের এআইজি এএফএম আনজুমান কালাম, এআইজি তামান্না ইয়াসমীন, মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম, র্যাব-২ এর মুহাম্মদ মহিউদ্দিন ফারুকী, জিএমপির উপকমিশনার কেএম আরিফুল হক, কক্সবাজারের এসপি এবিএম মাসুদ হোসেন, ডিবি উত্তরের ডিসি মশিউর রহমান, এসবির পুলিশ সুপার জেরিন আখতার, মো. জাহিদুর রহমান, এআইজি মিলন মাহমুদ, ওয়ারী বিভাগের ডিসি (অতিরিক্ত দায়িত্বে) শাহ ইফতেখার আহমেদ, পুলিশ সুপার মীর তৌহিদ আলম, সিটিটিসির মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম (এসপি পদোন্নতিপ্রাপ্ত), নারায়ণঞ্জের অতিঃ এসপি মো. মনিরুল ইসলাম (এসপি পদোন্নতি প্রাপ্ত), ডিবির দক্ষিণের উপপুলিশ কমিশনার মো. রাজীব আল মাসুদ,জিএমপির এডিসি মো. মনজুর রহমান (এসপি পদোন্নতি প্রাপ্ত), সিটিটিসির মিশুক চাকমা (এসপি পদোন্নতি প্রাপ্ত), র্যাবের গোয়েন্দা ইউনিটের মেজর শাহিন আজাদ, মেজর মাহমুদ হাসান তারিক, র্যাব সদর দফতরের উপপরিচালক মেজর এসএম সুদীপ্ত শাহীন, র্যাব-৮ এর মেজর খান সজিকুল ইসলাম, যশোর পিবিআইয়ের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এমকেএইচ জাহাঙ্গীর হোসেন, সিটিটিসির অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার এসএম নাজমুল হক, ডিএমপির সদর দফতরের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার আরএম ফয়জুর রহমান, ফেনি পিবিআইয়ের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, পুলিশ সদর দফতরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, মো. মাসুদ আলম, ডিএমপির অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার মাহফুজা লিজা, পিরোজপুরের অতি. এসপি মোল্লা আজাদ হোসেন, চট্টগ্রামের অতি. এসপি মো. মশিউদৌলা রেজা, সিআইডির অতি. এসপিমা. জালাল উদ্দিন ফাহিম, গোপালগঞ্জের অতি. এসপি মোহাম্মদ সানোয়ার হোসেন, সিটিটিসির অতি. উপকমিশনার মো. রহমত উল্লাহ চৌধুরী, মো. আহসান হাবিব, মো. তৌহিদুল ইসলাম, হবিগঞ্জের অতি. এসপি মো. রবিউল ইসলাম, ডিএমপির অতি. উপকমিশনার মো. আরিফুল ইসলাম পুলিশ সদর দফতরের অতি. এসপি মো. নূরুল হুদা আশরাফী, শাহ নেওয়াজ রাজু, মো. নুরে আলম, র্যাব ১১ অতি. এসপি মো. আপেল উদ্দিন, ডিবির অতি. উপকমিশনার আতিকুল ইসলাম, নরসিংদির অতি. এসপি থান্দার খায়রুল ইসলাম, র্যাবের গোয়েন্দা ইউনিটের অতি. এসপি সাইদ আহমেদ, এসবির অতি. এসপি মো. নজরুল ইসলাম মিয়া, সিটিটিসির সহকারী পুলিশ কমিশনার অহিদজ্জামান নুর, আতিকুর রহমান চৌধুরী, ধ্রুব জ্যোতির্ময় গোপ, ডিএমপির সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. জাহিদুল ইসলাম সোহাগ, এসএস এফের এএসপি মো. মিরাজুল ইসলাম, সিআইডির এএসপি জুয়েল চাকমা, র্যাব ১-এর এএসপি মো. সালাউদ্দিন, মো. কামরুজ্জামান।
পুলিশ পরিদর্শকদের মধ্যে পদক পাচ্ছেন এসবির মো. কাউসার আহমেদ, মো. ইউনুস আলী শেখ, নৌপুলিশের মো. বেলাল হোসেন, গেন্ডারিয়া থানার ওসি মো. সাজু মিঞা, ডিএমপির মো. কাইয়ুম শেখ সিটিটিসির মো. মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ, শরিয়তপুরের ডামুড্যা থানার ওসি মো. মেহেদী হাসান, বাগেরহাট থানার ওসি সৈয়দ রফিকুল ইসলাম, রাউজান থানার ওসি মোহাম্মদ কেফায়েত উল্লাহ, শাহবাগ থানার ওসি মো. আবুল হাসান, ডেমরা থানার ওসি(তদন্ত) মো. রফিকুল ইসলাম, সিএমপির কোতোয়ালি থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীন, পুলিশ সদর দফতরের মো. জিয়াউর রহমান, পিবিআইয়ের মো. হাফিজুর রহমান, বোম ডিস্ফোজাল ইউনিটের রাজেস বড়–য়া, বরিশাল বিমানবন্দর থানার এইচএম আবদুর রহমান মুকুল, সিআইডির মো. ইব্রাহিম হোসেন, ফেনি পিবিআইয়ের মোহাম্ম শাহ আলম, প্রমুখ।
শুক্রবার, ০৩ জানুয়ারী ২০২০ , ২০ পৌষ ১৪২৬, ৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
আইনশৃঙ্খলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় র্যাব মহাপরিচালক ড. বেনজীর আহমেদসহ ১১৮ জনকে রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম) এবং বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) দেয়া হচ্ছে। আগামী ৫ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে পুলিশ সপ্তাহের প্রথম দিনে রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের প্যারেড গাউন্ড থেকে তারা এ পদক গ্রহণ করবেন। পদকপ্রাপ্তদের মধ্যে বিপিএম সাহসিকতা ১৪ জন, বিপিএম সেবা ২৮ জন এবং পিপিএম সাহিসকতা ২০ জন, পিপিএম সেবা ৫৬ জন। এরমধ্যে মরণোত্তর পদক পেয়েছেন কুমিল্লা হাইওয়ে পুলিশের এএসআই মরহুম আক্তার হোসেন।
পুলিশ সদর দফতর সূত্র জানায়, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার পাশাপাশি গুরুতপূর্ণ মামলার রহস্য উদ্ঘাটন, মাদক অস্ত্র, জঙ্গিবাদ নিমর্লে ভূমিকা রাখাসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে এ বছর ১১৮ জনকে পদক দেয়ার জন্য মনোনীত করা হয়েছে। পদক মনোনয়ন কমিটি সার্বিক পর্যালোচনা করে নাম প্রস্তাব করেছে। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ৫ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে ১১৮ জন পুলিশ কর্মকর্তা পদক নিবেন।
পুলিশ সদর দফতরের দাবি, মাঠ পর্যায়ে কাজের মূল্যায়ন, বাহিনীতে সর্বোচ্চ পেশাদার এবং দায়িত্বশীল ভূমিকা যারা রেখেছেন তা বিচার বিবেচনা করেই পদক দেয়া হয়েছে। এর আগের বছর পুলিশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক পদক দেয়া হয়েছে। সেই বছর ৬৪ জেলার এসপিরাও পদক পেয়েছেন। কিন্তু এ বছর জেলা পর্যায়ে কোন পুলিশ সুপার পদক পাননি। সহকারী পুলিশ সুপার এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পর্যায়ে অনেককেই কাজের বিবেচনায় পদক দেয়া হয়েছে।
এ বছর যারা পদক পাচ্ছেন তারা হলেন র্যাব মহাপরিচালক ড. বেনজীর আহমেদ, পুলিশ ব্যুরো ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) প্রধান ডিআইজি বনজ কুমার মজুমদার, খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি ড. খ. মহিদ উদ্দিন, র্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্ণেল তোফায়েল মোস্তফা সরোয়ার, পুলিশ সদর দফতরের অতিরিক্ত ডিআইজি মো. মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়া, র্যাবের এয়ার উইংয়ের লে. কর্নেল মীর আসাদুল আলম, র্যাবের গোয়েন্দা ইউনিটের পরিচালক লে. কর্নেল মো. মাহাবুব আলম, র্যাব ৬-এর লে. কর্নেল সৈয়দ মোহাম্মদ নরুস সালেহীন ইউসুফ, র্যাব ১৫-এর উইং কমান্ডার আজিম আহমেদ, নৌপুলিশের এসপি মো. শফিকুল ইসলাম, ডিবির উপপুলিশ কমিশনার মো. জামিল হাসান, ১১ আমর্ড পুলিশের অধিনায়ক শাহীনা আমিন, ডিএমপির উপপুলিশ কমিশনার শ্যামল কুমার মুখ্যার্জি, স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) পুলিশ সুপার হাসিবুল আলম, পুলিশ সদর দফতরের এআইজি এএফএম আনজুমান কালাম, এআইজি তামান্না ইয়াসমীন, মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম, র্যাব-২ এর মুহাম্মদ মহিউদ্দিন ফারুকী, জিএমপির উপকমিশনার কেএম আরিফুল হক, কক্সবাজারের এসপি এবিএম মাসুদ হোসেন, ডিবি উত্তরের ডিসি মশিউর রহমান, এসবির পুলিশ সুপার জেরিন আখতার, মো. জাহিদুর রহমান, এআইজি মিলন মাহমুদ, ওয়ারী বিভাগের ডিসি (অতিরিক্ত দায়িত্বে) শাহ ইফতেখার আহমেদ, পুলিশ সুপার মীর তৌহিদ আলম, সিটিটিসির মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম (এসপি পদোন্নতিপ্রাপ্ত), নারায়ণঞ্জের অতিঃ এসপি মো. মনিরুল ইসলাম (এসপি পদোন্নতি প্রাপ্ত), ডিবির দক্ষিণের উপপুলিশ কমিশনার মো. রাজীব আল মাসুদ,জিএমপির এডিসি মো. মনজুর রহমান (এসপি পদোন্নতি প্রাপ্ত), সিটিটিসির মিশুক চাকমা (এসপি পদোন্নতি প্রাপ্ত), র্যাবের গোয়েন্দা ইউনিটের মেজর শাহিন আজাদ, মেজর মাহমুদ হাসান তারিক, র্যাব সদর দফতরের উপপরিচালক মেজর এসএম সুদীপ্ত শাহীন, র্যাব-৮ এর মেজর খান সজিকুল ইসলাম, যশোর পিবিআইয়ের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এমকেএইচ জাহাঙ্গীর হোসেন, সিটিটিসির অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার এসএম নাজমুল হক, ডিএমপির সদর দফতরের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার আরএম ফয়জুর রহমান, ফেনি পিবিআইয়ের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, পুলিশ সদর দফতরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, মো. মাসুদ আলম, ডিএমপির অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার মাহফুজা লিজা, পিরোজপুরের অতি. এসপি মোল্লা আজাদ হোসেন, চট্টগ্রামের অতি. এসপি মো. মশিউদৌলা রেজা, সিআইডির অতি. এসপিমা. জালাল উদ্দিন ফাহিম, গোপালগঞ্জের অতি. এসপি মোহাম্মদ সানোয়ার হোসেন, সিটিটিসির অতি. উপকমিশনার মো. রহমত উল্লাহ চৌধুরী, মো. আহসান হাবিব, মো. তৌহিদুল ইসলাম, হবিগঞ্জের অতি. এসপি মো. রবিউল ইসলাম, ডিএমপির অতি. উপকমিশনার মো. আরিফুল ইসলাম পুলিশ সদর দফতরের অতি. এসপি মো. নূরুল হুদা আশরাফী, শাহ নেওয়াজ রাজু, মো. নুরে আলম, র্যাব ১১ অতি. এসপি মো. আপেল উদ্দিন, ডিবির অতি. উপকমিশনার আতিকুল ইসলাম, নরসিংদির অতি. এসপি থান্দার খায়রুল ইসলাম, র্যাবের গোয়েন্দা ইউনিটের অতি. এসপি সাইদ আহমেদ, এসবির অতি. এসপি মো. নজরুল ইসলাম মিয়া, সিটিটিসির সহকারী পুলিশ কমিশনার অহিদজ্জামান নুর, আতিকুর রহমান চৌধুরী, ধ্রুব জ্যোতির্ময় গোপ, ডিএমপির সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. জাহিদুল ইসলাম সোহাগ, এসএস এফের এএসপি মো. মিরাজুল ইসলাম, সিআইডির এএসপি জুয়েল চাকমা, র্যাব ১-এর এএসপি মো. সালাউদ্দিন, মো. কামরুজ্জামান।
পুলিশ পরিদর্শকদের মধ্যে পদক পাচ্ছেন এসবির মো. কাউসার আহমেদ, মো. ইউনুস আলী শেখ, নৌপুলিশের মো. বেলাল হোসেন, গেন্ডারিয়া থানার ওসি মো. সাজু মিঞা, ডিএমপির মো. কাইয়ুম শেখ সিটিটিসির মো. মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ, শরিয়তপুরের ডামুড্যা থানার ওসি মো. মেহেদী হাসান, বাগেরহাট থানার ওসি সৈয়দ রফিকুল ইসলাম, রাউজান থানার ওসি মোহাম্মদ কেফায়েত উল্লাহ, শাহবাগ থানার ওসি মো. আবুল হাসান, ডেমরা থানার ওসি(তদন্ত) মো. রফিকুল ইসলাম, সিএমপির কোতোয়ালি থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীন, পুলিশ সদর দফতরের মো. জিয়াউর রহমান, পিবিআইয়ের মো. হাফিজুর রহমান, বোম ডিস্ফোজাল ইউনিটের রাজেস বড়–য়া, বরিশাল বিমানবন্দর থানার এইচএম আবদুর রহমান মুকুল, সিআইডির মো. ইব্রাহিম হোসেন, ফেনি পিবিআইয়ের মোহাম্ম শাহ আলম, প্রমুখ।