দশমিনায় ২ গ্রামের মানুষের ভরসা ভাঙা বাঁশের সাঁকো

পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার রনগোপালদী ইউনিয়নের ২টি গ্রামের মানুষ ভাঙা বাঁশের সাঁকো দিয়েই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। উপজেলার একমাত্র অবহেলিত ও উপেক্ষিত জনপদ এই রনগোপালদী ইউনিয়নের দক্ষিণ রনগোপালদী ও মধ্য রনগোপালদী গ্রামের কোন এলাকায় তেমন কোন উন্নতি হয়নি। আধুনিক যুগেও এই ইউনিয়নে কোন আধুনিকতার ছোঁয়া লাগেনি।

জানা যায়, ১ নং রনগোপালদী ইউনিয়নের ২ ও ৩ নং ওয়ার্ড সীমান্তবর্তী দুটি গ্রাম। এই দুই গ্রামের মধ্য দিয়ে অর্থাৎ দক্ষিণ-পশ্চিম-উওর এই তিন দিকে একটি খাল বয়ে গেছে। এই খালটি চলাভাঙ্গা খাল নামে পরিচিত। দুই গ্রামের মধ্যখানের দক্ষিণ প্রান্তে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এই বিদ্যালয়ে যাতায়াতের একমাত্র ভরসা এই জরাজীর্ন ভাঙাচোরা বাঁশের সাঁকো দিয়ে প্রতিনিয়ত শতাধিক কোমলমতি শিকু শিক্ষার্থী চলাচল করছে। অপর দিকে গ্রাম দুইটির উওর প্রান্তে একই খালের ওপর একটি বড় বাঁশের সাঁকো রয়েছে। এ সাঁকো দিয়ে স্কুল, কলেজ ও মাদরাসার শিক্ষার্থীরা এমনকি বাজারমুখী লোকজন চলাচল করে থাকে। অনেকেই এই সাঁকো দিয়ে পারাপার হতে গিয়ে দুর্ঘটনায় পড়েছে। এলাকার জনপ্রতিনিধিরা এই বিষয়ে তেমন কোন কাজ করছে না। এলাকার খেটে খাওয়া লোকজন তাদের নিজেদের যাতায়াতের সুবিধার্থে নিজেরাই মাঝে মধ্যে মেরামত করে থাকে। এলাকার বাসিন্দা অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম চান এ বিষয়ে বলেন, খালের ওপর নির্মিত জরুরি ভিত্তিতে মেরামত করাসহ বাঁশের সাঁকোর স্থানে একটি ব্রিজ নির্মাণ করা প্রয়োজন।

image

দশমিনা (পটুয়াখালী) : উপজেলার রনগোপালদী গ্রামের ভাঙা বাঁশের সাঁকো -সংবাদ

আরও খবর
সাতক্ষীরায় বন্দুকযুদ্ধে ডাকাত নিহত
চট্টগ্রামে প্রতিপক্ষের হামলায় হকার নেতা নিহত
ফটিকছড়িতে সর্তার ভাঙনে গৃহহীন ১৩০ পরিবার বর্ষার আগে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবি
কালীগঞ্জে নির্মাণাধীন ছালাভরা সেতুর দুই পাশে তীব্র যানজট
জগন্নাথপুরে ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে বেড়িবাঁধ নির্মাণে পিআইসির অপারগতা
ফটিকছড়িতে চা বাগানের ব্যবস্থাপকের বাধায় সরকারি বাগান সৃজন কাজ বন্ধ
রাজিবপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলা-ঢাকা নৌ-পথে দিনের বেলা চালু হলো এ্যাডভেঞ্চার-৫
কাহালুতে কাঠমিস্ত্রির মরদেহ উদ্ধার
সৈয়দপুরে রেলের জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
সরাইলে আ’লীগ নেতার বিরুদ্ধে দোকান দখলের অভিযোগ

শনিবার, ০৪ জানুয়ারী ২০২০ , ২১ পৌষ ১৪২৬, ৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১

দশমিনায় ২ গ্রামের মানুষের ভরসা ভাঙা বাঁশের সাঁকো

প্রতিনিধি, দশমিনা (পটুয়াখালী)

image

দশমিনা (পটুয়াখালী) : উপজেলার রনগোপালদী গ্রামের ভাঙা বাঁশের সাঁকো -সংবাদ

পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার রনগোপালদী ইউনিয়নের ২টি গ্রামের মানুষ ভাঙা বাঁশের সাঁকো দিয়েই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। উপজেলার একমাত্র অবহেলিত ও উপেক্ষিত জনপদ এই রনগোপালদী ইউনিয়নের দক্ষিণ রনগোপালদী ও মধ্য রনগোপালদী গ্রামের কোন এলাকায় তেমন কোন উন্নতি হয়নি। আধুনিক যুগেও এই ইউনিয়নে কোন আধুনিকতার ছোঁয়া লাগেনি।

জানা যায়, ১ নং রনগোপালদী ইউনিয়নের ২ ও ৩ নং ওয়ার্ড সীমান্তবর্তী দুটি গ্রাম। এই দুই গ্রামের মধ্য দিয়ে অর্থাৎ দক্ষিণ-পশ্চিম-উওর এই তিন দিকে একটি খাল বয়ে গেছে। এই খালটি চলাভাঙ্গা খাল নামে পরিচিত। দুই গ্রামের মধ্যখানের দক্ষিণ প্রান্তে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এই বিদ্যালয়ে যাতায়াতের একমাত্র ভরসা এই জরাজীর্ন ভাঙাচোরা বাঁশের সাঁকো দিয়ে প্রতিনিয়ত শতাধিক কোমলমতি শিকু শিক্ষার্থী চলাচল করছে। অপর দিকে গ্রাম দুইটির উওর প্রান্তে একই খালের ওপর একটি বড় বাঁশের সাঁকো রয়েছে। এ সাঁকো দিয়ে স্কুল, কলেজ ও মাদরাসার শিক্ষার্থীরা এমনকি বাজারমুখী লোকজন চলাচল করে থাকে। অনেকেই এই সাঁকো দিয়ে পারাপার হতে গিয়ে দুর্ঘটনায় পড়েছে। এলাকার জনপ্রতিনিধিরা এই বিষয়ে তেমন কোন কাজ করছে না। এলাকার খেটে খাওয়া লোকজন তাদের নিজেদের যাতায়াতের সুবিধার্থে নিজেরাই মাঝে মধ্যে মেরামত করে থাকে। এলাকার বাসিন্দা অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম চান এ বিষয়ে বলেন, খালের ওপর নির্মিত জরুরি ভিত্তিতে মেরামত করাসহ বাঁশের সাঁকোর স্থানে একটি ব্রিজ নির্মাণ করা প্রয়োজন।