ইরাকে মিলিশিয়া কনভয়ে মার্কিন বিমান হামলা

নিহত ৬

ইরাকে ইরানপন্থি শিয়া আধাসামরিক বাহিনীর একটি গাড়িবহরে মার্কিন বিমান হামলায় ৬ জন নিহত ও আরও কমপক্ষে ৩ জন আহত হয়েছেন। গত শুক্রবার রাতে সোয়া ১টার দিকে বাগদাদের উত্তরে ক্যাম্প তাজির কাছে এ হামলা হয় বলে ইরাকি সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন। ইসলামী বিপ্লবী গার্ডের অভিজাত কুদ’স বাহিনীর প্রধান কাসেম সোলেইমানিকে ড্রোন হামলায় হত্যার ২৪ ঘন্টা না পেড়োতেই আবারও দেশটিতে এ হামলা করেছে মার্কিন বাহিনী। এ হামলায় বহরের তিনটি গাড়ির দুটিই পুড়ে ধ্বংস হয়ে যায় বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থাগুলো। রয়টার্স।

হামলায় নিহতরা সবাই পপুলার মবিলাইজেশন ফোর্সের (পিএমএফ) সদস্য বলে জানা যায়। সশস্ত্র এ মিলিশিয়া বাহিনীর ভেতর ইরানপন্থি শিয়াদের বিভিন্ন সংগঠন কাজ করে। গত শুক্রবার ভোরে বাগদাদের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মার্কিন হামলায় ইরানের কুদস ফোর্সের কমান্ডার কাসেম সোলেইমানির সঙ্গে কমান্ডার আবু মাহদি আল মুহান্দিসসহ পিএমএফর ৬ জনও নিহত হয়েছিল। তাজি ক্যাম্পের কাছে মার্কিন বিমান হামলায় হতাহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পিএমএফ-ও। নিহতরা সবাই বাহিনীর চিকিৎসক দলের সদস্য ছিলেন বলে তারা নিশ্চিত করেছেন।

গত শুক্রবার ভোরে ইরাকের রাজধানী বাগদাদে মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত হয়েছেন ইরানের সেনাবাহিনীর জেনারেল তথা ইসলামী বিপ্লবী (ইসলামিক রেভ্যুলুশনারি গার্ডস কর্প) গার্ডের অভিজাত কুদ’স বাহিনীর (এলিটফোর্স) প্রধান কাসেম সোলেইমানি। চালানো ওই হামলায় তিনিসহ আটজন নিহত হয়েছেন। এ সময় সোলেইমানির সঙ্গে দেশটির আধা সামরিক বাহিনীর (প্যারামিলিটারি) সহকারী প্রধান আবু মাহদি আল মুহানদিসও ছিলেন। এদিকে কাশেম সোলেইমানিকে ‘মার্কিন প্রেসিডেন্টের নির্দেশনা অনুযায়ী হত্যা করা হয়েছে’ বলে নিশ্চিত করেছে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের সদর দফতর পেন্টাগণ।

রবিবার, ০৫ জানুয়ারী ২০২০ , ২২ পৌষ ১৪২৬, ৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১

ইরাকে মিলিশিয়া কনভয়ে মার্কিন বিমান হামলা

নিহত ৬

ইরাকে ইরানপন্থি শিয়া আধাসামরিক বাহিনীর একটি গাড়িবহরে মার্কিন বিমান হামলায় ৬ জন নিহত ও আরও কমপক্ষে ৩ জন আহত হয়েছেন। গত শুক্রবার রাতে সোয়া ১টার দিকে বাগদাদের উত্তরে ক্যাম্প তাজির কাছে এ হামলা হয় বলে ইরাকি সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন। ইসলামী বিপ্লবী গার্ডের অভিজাত কুদ’স বাহিনীর প্রধান কাসেম সোলেইমানিকে ড্রোন হামলায় হত্যার ২৪ ঘন্টা না পেড়োতেই আবারও দেশটিতে এ হামলা করেছে মার্কিন বাহিনী। এ হামলায় বহরের তিনটি গাড়ির দুটিই পুড়ে ধ্বংস হয়ে যায় বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থাগুলো। রয়টার্স।

হামলায় নিহতরা সবাই পপুলার মবিলাইজেশন ফোর্সের (পিএমএফ) সদস্য বলে জানা যায়। সশস্ত্র এ মিলিশিয়া বাহিনীর ভেতর ইরানপন্থি শিয়াদের বিভিন্ন সংগঠন কাজ করে। গত শুক্রবার ভোরে বাগদাদের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মার্কিন হামলায় ইরানের কুদস ফোর্সের কমান্ডার কাসেম সোলেইমানির সঙ্গে কমান্ডার আবু মাহদি আল মুহান্দিসসহ পিএমএফর ৬ জনও নিহত হয়েছিল। তাজি ক্যাম্পের কাছে মার্কিন বিমান হামলায় হতাহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পিএমএফ-ও। নিহতরা সবাই বাহিনীর চিকিৎসক দলের সদস্য ছিলেন বলে তারা নিশ্চিত করেছেন।

গত শুক্রবার ভোরে ইরাকের রাজধানী বাগদাদে মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত হয়েছেন ইরানের সেনাবাহিনীর জেনারেল তথা ইসলামী বিপ্লবী (ইসলামিক রেভ্যুলুশনারি গার্ডস কর্প) গার্ডের অভিজাত কুদ’স বাহিনীর (এলিটফোর্স) প্রধান কাসেম সোলেইমানি। চালানো ওই হামলায় তিনিসহ আটজন নিহত হয়েছেন। এ সময় সোলেইমানির সঙ্গে দেশটির আধা সামরিক বাহিনীর (প্যারামিলিটারি) সহকারী প্রধান আবু মাহদি আল মুহানদিসও ছিলেন। এদিকে কাশেম সোলেইমানিকে ‘মার্কিন প্রেসিডেন্টের নির্দেশনা অনুযায়ী হত্যা করা হয়েছে’ বলে নিশ্চিত করেছে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের সদর দফতর পেন্টাগণ।