বিএনপি মহাসচিব মির্জা মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই কোন ছোট-খাটো লড়াই নয়, জোর লড়াই। এই লড়াইয়ে সবাইকে অংশ নিতে হবে। আসুন, আমরা সবাই সেই লক্ষ্যে এগিয়ে যাই। ভয়াবহ দানবীয় যে সরকার, তাকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করবার জন্য, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে, নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের পরিচালনায় একটা নতুন নির্বাচন আমাদের আদায় করে নিতে হবে।
ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আপনি দেখবেন, এখানে একদলীয় শুধু নয়, এক ব্যক্তিও হয়ে যাচ্ছে, একটা পরিবার হয়ে যাচ্ছে। তাকিয়ে দেখেন নমিনেশন কাকে দেয়, কারা আসে, কে কোথায় আসে, আপনার সংগঠনগুলোর প্রধান কারা হয়।
গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে জিয়া পরিষদ আয়োজিত এক স্মরন সভায় এসব কথা বলেন তিনি। পরিষদের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান এম সলিমুল্লাহ খানের সভাপতিত্বে সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, শামসুজ্জামান দুদু, জিয়া পরিষদের আবদুল্লাহিল মাসুদ, আবদুল কুদ্দুস, মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, প্রয়াত কবীর মুরাদের স্ত্রী বেগম মমতাজ কবীর প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। গত ৭ ডিসেম্বর কবীর মুরাদ মারা যান। যিনি বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদেরও সদস্যও ছিলেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, এই লড়াই কোন ছোট-খাটো লড়াই নয়, জোর লড়াই। এই লড়াইয়ে সবাইকে অংশ নিতে হবে। আসুন, আমরা সবাই সেই লক্ষ্যে এগিয়ে যাই। ভয়াবহ দানবীয় যে সরকার, তাকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করবার জন্য, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে, নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের পরিচালনায় একটা নতুন নির্বাচন আমাদের আদায় করে নিতে হবে।
তিনি বলেন, নাইকো দুর্নীতির মামলা যেটা এই সরকার করেছে, মূল যে মামলা কানাডাতে, সেখানে আন্তর্জাতিক সালিশ নিষ্পত্তিকারী ট্রাইব্যুনালের রায়ের তথ্য গোপন করে রেখেছে এই সরকার। ইতোমধ্যে এই মামলার রায় হয়েছে। এই মামলায় বলা হয়েছে যে, কোন রকম দুর্নীতি হয়নি এবং দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ অন্য যাদের এই মামলার সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছিল, তারা সম্পূর্ণ নির্দোষ। বিএনপি চেয়ারপারসনের বিরুদ্ধে দায়ের করা অন্য মামলাগুলোও ভিত্তিহীন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, সম্পূর্ণ রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় অন্যায়ভাবে দীর্ঘদিন ধরে খালেদা জিয়াকে অসুস্থবস্থায় আটক রাখা হয়েছে। সরকার দীর্ঘ সময় ধরে বলে আসছে তারেক রহমান এসব দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত অথচ আজ পর্যন্ত তারা একটিরও প্রমাণ করতে পারেনি। এবং একটি মামলায় বিচারক তাকে নির্দোষ বলে রায় দেয়ার কারণে ওই বিচারককে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়েছে।
রবিবার, ০৫ জানুয়ারী ২০২০ , ২২ পৌষ ১৪২৬, ৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
বিএনপি মহাসচিব মির্জা মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই কোন ছোট-খাটো লড়াই নয়, জোর লড়াই। এই লড়াইয়ে সবাইকে অংশ নিতে হবে। আসুন, আমরা সবাই সেই লক্ষ্যে এগিয়ে যাই। ভয়াবহ দানবীয় যে সরকার, তাকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করবার জন্য, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে, নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের পরিচালনায় একটা নতুন নির্বাচন আমাদের আদায় করে নিতে হবে।
ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আপনি দেখবেন, এখানে একদলীয় শুধু নয়, এক ব্যক্তিও হয়ে যাচ্ছে, একটা পরিবার হয়ে যাচ্ছে। তাকিয়ে দেখেন নমিনেশন কাকে দেয়, কারা আসে, কে কোথায় আসে, আপনার সংগঠনগুলোর প্রধান কারা হয়।
গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে জিয়া পরিষদ আয়োজিত এক স্মরন সভায় এসব কথা বলেন তিনি। পরিষদের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান এম সলিমুল্লাহ খানের সভাপতিত্বে সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, শামসুজ্জামান দুদু, জিয়া পরিষদের আবদুল্লাহিল মাসুদ, আবদুল কুদ্দুস, মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, প্রয়াত কবীর মুরাদের স্ত্রী বেগম মমতাজ কবীর প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। গত ৭ ডিসেম্বর কবীর মুরাদ মারা যান। যিনি বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদেরও সদস্যও ছিলেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, এই লড়াই কোন ছোট-খাটো লড়াই নয়, জোর লড়াই। এই লড়াইয়ে সবাইকে অংশ নিতে হবে। আসুন, আমরা সবাই সেই লক্ষ্যে এগিয়ে যাই। ভয়াবহ দানবীয় যে সরকার, তাকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করবার জন্য, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে, নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের পরিচালনায় একটা নতুন নির্বাচন আমাদের আদায় করে নিতে হবে।
তিনি বলেন, নাইকো দুর্নীতির মামলা যেটা এই সরকার করেছে, মূল যে মামলা কানাডাতে, সেখানে আন্তর্জাতিক সালিশ নিষ্পত্তিকারী ট্রাইব্যুনালের রায়ের তথ্য গোপন করে রেখেছে এই সরকার। ইতোমধ্যে এই মামলার রায় হয়েছে। এই মামলায় বলা হয়েছে যে, কোন রকম দুর্নীতি হয়নি এবং দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ অন্য যাদের এই মামলার সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছিল, তারা সম্পূর্ণ নির্দোষ। বিএনপি চেয়ারপারসনের বিরুদ্ধে দায়ের করা অন্য মামলাগুলোও ভিত্তিহীন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, সম্পূর্ণ রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় অন্যায়ভাবে দীর্ঘদিন ধরে খালেদা জিয়াকে অসুস্থবস্থায় আটক রাখা হয়েছে। সরকার দীর্ঘ সময় ধরে বলে আসছে তারেক রহমান এসব দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত অথচ আজ পর্যন্ত তারা একটিরও প্রমাণ করতে পারেনি। এবং একটি মামলায় বিচারক তাকে নির্দোষ বলে রায় দেয়ার কারণে ওই বিচারককে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়েছে।