সাহিত্যের ৪টি শাখায় ২০১৯ সালের ‘কালি ও কলম তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কার’-পেয়েছেন দেশের ৪ তরুণ লেখক। গতকাল ধানমন্ডির বেঙ্গল শিল্পালয়ে তাদের নাম ঘোষণা করা হয়।
পুরস্কার প্রাপ্তরা হলেন কবিতা শাখায় জলপরিদের দ্বীপে শীর্ষক কাব্যগ্রন্থের জন্য কবি হানযালা হান, কথাসাহিত্য শাখায় লালবেজী গল্পগ্রন্থের জন্য নবীন কথাকার কামরুন নাহার শীলা, প্রবন্ধ শাখায় ‘সৈয়দ নজরুল ইসলাম : মহাজীবনের প্রতিকৃতি’ শীর্ষক প্রবন্ধগ্রন্থের লেখক ফয়সাল আহমেদ ও মুক্তিযুদ্ধ শাখায় ‘মুক্তিযুদ্ধে ভারতের চিকিৎসা সহায়তা’ গ্রন্থের জন্য চৌধুরী শহীদ কাদের।
সাহিত্যের উন্নয়ন ও বিকাশে তরুণদের সাহিত্য-সাধনার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। তরুণ কবি ও লেখকদের সাহিত্যচর্চা গতিশীল করতে ২০০৮ সাল থেকে তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কার দিয়ে আসছে সাহিত্য-শিল্প ও সংস্কৃতিবিষয়ক পত্রিকা কালি ও কলম। পাঁচটি ক্ষেত্রে এ পর্যন্ত ৪৩ জন কবি ও লেখক এ পুরস্কার অর্জন করেছেন। এই পুরস্কার নবীনদের সাহিত্যচর্চা ও সাধনাকে সঞ্জীবিত করছে।
গতকাল বিকেল ৫টায় ধানমন্ডির বেঙ্গল শিল্পালয়ে দ্বাদশবারের মতো ‘কালি ও কলম তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কার’ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণার মাধ্যমেএ আয়োজন শুরু হয়। অনুষ্ঠানে প্রশংসাপত্র পাঠ করেন অধ্যাপক মাহবুব সাদিক ও কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলন। এরপর কালি ও কলম তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কার এর ওপর একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কালি ও কলম সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন। সম্মানীয় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিল্পী রফিকুন নবী এবং নাট্যজন আসাদুজ্জামান নূর, এমপি। এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন কালি ও কলমের প্রকাশক আবুল খায়ের এবং সম্পাদক আবুল হাসনাত। উপস্থিত অতিথিরা বিজয়ীদের হাতে পুরস্কারের সনদ ও ক্রেস্ট তুলে দেন।
পুরস্কার প্রদান পর্ব শেষে কবিতা পাঠ করেন আসাদুজ্জামান নূর। এরপর বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়ের বিদ্যার্থী সোহিনী মজুমদারের সেতার পরিবেশনার মাধ্যমে অনুষ্ঠান শেষ হয়।
রবিবার, ০৫ জানুয়ারী ২০২০ , ২২ পৌষ ১৪২৬, ৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১
সাংস্কৃতিক বার্তা পরিবেশক
সাহিত্যের ৪টি শাখায় ২০১৯ সালের ‘কালি ও কলম তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কার’-পেয়েছেন দেশের ৪ তরুণ লেখক। গতকাল ধানমন্ডির বেঙ্গল শিল্পালয়ে তাদের নাম ঘোষণা করা হয়।
পুরস্কার প্রাপ্তরা হলেন কবিতা শাখায় জলপরিদের দ্বীপে শীর্ষক কাব্যগ্রন্থের জন্য কবি হানযালা হান, কথাসাহিত্য শাখায় লালবেজী গল্পগ্রন্থের জন্য নবীন কথাকার কামরুন নাহার শীলা, প্রবন্ধ শাখায় ‘সৈয়দ নজরুল ইসলাম : মহাজীবনের প্রতিকৃতি’ শীর্ষক প্রবন্ধগ্রন্থের লেখক ফয়সাল আহমেদ ও মুক্তিযুদ্ধ শাখায় ‘মুক্তিযুদ্ধে ভারতের চিকিৎসা সহায়তা’ গ্রন্থের জন্য চৌধুরী শহীদ কাদের।
সাহিত্যের উন্নয়ন ও বিকাশে তরুণদের সাহিত্য-সাধনার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। তরুণ কবি ও লেখকদের সাহিত্যচর্চা গতিশীল করতে ২০০৮ সাল থেকে তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কার দিয়ে আসছে সাহিত্য-শিল্প ও সংস্কৃতিবিষয়ক পত্রিকা কালি ও কলম। পাঁচটি ক্ষেত্রে এ পর্যন্ত ৪৩ জন কবি ও লেখক এ পুরস্কার অর্জন করেছেন। এই পুরস্কার নবীনদের সাহিত্যচর্চা ও সাধনাকে সঞ্জীবিত করছে।
গতকাল বিকেল ৫টায় ধানমন্ডির বেঙ্গল শিল্পালয়ে দ্বাদশবারের মতো ‘কালি ও কলম তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কার’ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণার মাধ্যমেএ আয়োজন শুরু হয়। অনুষ্ঠানে প্রশংসাপত্র পাঠ করেন অধ্যাপক মাহবুব সাদিক ও কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলন। এরপর কালি ও কলম তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কার এর ওপর একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কালি ও কলম সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন। সম্মানীয় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিল্পী রফিকুন নবী এবং নাট্যজন আসাদুজ্জামান নূর, এমপি। এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন কালি ও কলমের প্রকাশক আবুল খায়ের এবং সম্পাদক আবুল হাসনাত। উপস্থিত অতিথিরা বিজয়ীদের হাতে পুরস্কারের সনদ ও ক্রেস্ট তুলে দেন।
পুরস্কার প্রদান পর্ব শেষে কবিতা পাঠ করেন আসাদুজ্জামান নূর। এরপর বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়ের বিদ্যার্থী সোহিনী মজুমদারের সেতার পরিবেশনার মাধ্যমে অনুষ্ঠান শেষ হয়।