পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় নৌকা তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করছে। এই পেশার সঙ্গে জড়িত অধিকাংশ মানুষ নিম্ন আয়ের মানুষ। নতুন নৌকা তৈরি কিংবা চুক্তিতে নৌকা তৈরি করে তা বিক্রির মাধ্যমে যা আয় হয় তাই দিয়েই এই সকল মানুষের সংসার চলে। উপজেলার সদর ইউনিয়নের হাজীরহাট এলাকার মো. আলাউদ্দিন বিগত ৪০ বছর ধরে নৌকা তৈরি করেন। নৌকা তৈরির কারিগর হিসাবেই তিনি বেশি পরিচিত। নৌকাই তার জীবন এবং তা তৈরি করেই তিনি সংসার চালান। নিজে নৌকার কারিগর হলেও ছেলেমেয়েকে তিনি এই পেশায় দেখতে চান না। তাই ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া শেখাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘নৌকা বানিয়ে এখনও তো পরিবার-পরিজন চালাই। তবে এই ব্যবসা আস্তে আস্তে কমে যাচ্ছে। তাই ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া করতে দিছি। তবে এখন আমরা কোন মতে চলতে আছি এবং বছর শেষে খুব কষ্টে দিন কাটে’। নৌকার দর-দাম সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমি গর্জন, আম ও সুবর্ণ কাঠের নৌকা তৈরি করছি। আমি বিভিন্ন সাইজের ডিঙি নৌকা তৈরি করি। নৌকা তৈরিতে মজুরি ১৫ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা পাই।
শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২০ , ৪ মাঘ ১৪২৬, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১
প্রতিনিধি, দশমিনা (পটুয়াখালী)
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় নৌকা তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করছে। এই পেশার সঙ্গে জড়িত অধিকাংশ মানুষ নিম্ন আয়ের মানুষ। নতুন নৌকা তৈরি কিংবা চুক্তিতে নৌকা তৈরি করে তা বিক্রির মাধ্যমে যা আয় হয় তাই দিয়েই এই সকল মানুষের সংসার চলে। উপজেলার সদর ইউনিয়নের হাজীরহাট এলাকার মো. আলাউদ্দিন বিগত ৪০ বছর ধরে নৌকা তৈরি করেন। নৌকা তৈরির কারিগর হিসাবেই তিনি বেশি পরিচিত। নৌকাই তার জীবন এবং তা তৈরি করেই তিনি সংসার চালান। নিজে নৌকার কারিগর হলেও ছেলেমেয়েকে তিনি এই পেশায় দেখতে চান না। তাই ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া শেখাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘নৌকা বানিয়ে এখনও তো পরিবার-পরিজন চালাই। তবে এই ব্যবসা আস্তে আস্তে কমে যাচ্ছে। তাই ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া করতে দিছি। তবে এখন আমরা কোন মতে চলতে আছি এবং বছর শেষে খুব কষ্টে দিন কাটে’। নৌকার দর-দাম সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমি গর্জন, আম ও সুবর্ণ কাঠের নৌকা তৈরি করছি। আমি বিভিন্ন সাইজের ডিঙি নৌকা তৈরি করি। নৌকা তৈরিতে মজুরি ১৫ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা পাই।