বছরের শুরুতেই পরিবারসহ দেশের বাইরে ভারতে ঘুরতে গিয়েছিলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী দীপা খন্দকার ও তাহমিনা সুলতানা মৌ। গেলো সপ্তাহে তারা দু’জন টানা বেশ কয়েকদিন ভারতের কলকাতার বিভিন্নস্থানে নিজেদের মতো সময় কাটিয়ে দেশে ফিরেছেন। দেশে ফিরেই দীপা ও মৌ নিজেদের পেশাগত কাজে ব্যস্ত হয়ে উঠেছেন। এরইমধ্যে দীপা ও মৌ একসঙ্গে একটি ধারাবাহিক নাটকের কাজও করেছেন। নাটকটির নাম ‘সুতোয় বাঁধা সুখের পায়রা’। এটি নির্মাণ করছেন রুলীন রহমান। বছরের শুরুতেই পরিবার নিয়ে দেশের বাইরে ঘুরে আসা প্রসঙ্গে দীপা খন্দকার বলেন,‘ মৌয়ের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা পারিবারিক। যে কারণে তারসঙ্গে পরিকল্পনা করেই আসলে ঘুরতে যাওয়া। সময়টা বেশ উপভোগ্য ছিলো। নতুন বছরের শুরুটা এক কথায় বেশ ভালো কাটলো।’ মৌ বলেন, ‘দীপা আপুর সঙ্গে গল্প করতে আড্ডা দিতে আমার সবসময়ই ভীষণ ভালোলাগে। তাই দেশের বাইরে ঘুরতে যাবার ক্ষেত্রে তার সঙ্গটা আমার কাছেও বেশ উপভোগ্যের। তিনি যেমন আমাকে বেশ বুঝেন, আমিও তাকে অন্তর দিয়েই বুঝার চেষ্টা করি। সবমিলিয়ে বছরের শুরুটা পরিবারসহ বাচ্চাদের নিয়ে খুব চমৎকার সময় কাটলো।’
শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২০ , ৪ মাঘ ১৪২৬, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১
বিনোদন প্রতিবেদক |
বছরের শুরুতেই পরিবারসহ দেশের বাইরে ভারতে ঘুরতে গিয়েছিলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী দীপা খন্দকার ও তাহমিনা সুলতানা মৌ। গেলো সপ্তাহে তারা দু’জন টানা বেশ কয়েকদিন ভারতের কলকাতার বিভিন্নস্থানে নিজেদের মতো সময় কাটিয়ে দেশে ফিরেছেন। দেশে ফিরেই দীপা ও মৌ নিজেদের পেশাগত কাজে ব্যস্ত হয়ে উঠেছেন। এরইমধ্যে দীপা ও মৌ একসঙ্গে একটি ধারাবাহিক নাটকের কাজও করেছেন। নাটকটির নাম ‘সুতোয় বাঁধা সুখের পায়রা’। এটি নির্মাণ করছেন রুলীন রহমান। বছরের শুরুতেই পরিবার নিয়ে দেশের বাইরে ঘুরে আসা প্রসঙ্গে দীপা খন্দকার বলেন,‘ মৌয়ের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা পারিবারিক। যে কারণে তারসঙ্গে পরিকল্পনা করেই আসলে ঘুরতে যাওয়া। সময়টা বেশ উপভোগ্য ছিলো। নতুন বছরের শুরুটা এক কথায় বেশ ভালো কাটলো।’ মৌ বলেন, ‘দীপা আপুর সঙ্গে গল্প করতে আড্ডা দিতে আমার সবসময়ই ভীষণ ভালোলাগে। তাই দেশের বাইরে ঘুরতে যাবার ক্ষেত্রে তার সঙ্গটা আমার কাছেও বেশ উপভোগ্যের। তিনি যেমন আমাকে বেশ বুঝেন, আমিও তাকে অন্তর দিয়েই বুঝার চেষ্টা করি। সবমিলিয়ে বছরের শুরুটা পরিবারসহ বাচ্চাদের নিয়ে খুব চমৎকার সময় কাটলো।’