স্নাতক পর্যায়ের ২৬৩ শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দিয়েছে প্রাইম ব্যাংক। প্রত্যেক মাসে ২ হাজার ৬০০ টাকা করে পাবেন তারা। প্রাইম ব্যাংক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ২০০৭ সাল থেকে এ নিয়ে তিন হাজার ৬৮৪ দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থী বৃত্তি পেলেন। গতকাল রাজধানীর আগারগাঁও এলজিইডি ভবনে এই ‘শিক্ষাবৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠান-২০১৯’ অনুষ্ঠিত হয়।
প্রাইম ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজম জে চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের উপাচার্য ও প্রাইম ব্যাংক ফাউন্ডেশনের শিক্ষা সহায়তা কর্মসূচির উপদেষ্টা জাতীয় অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী, ব্যাংক ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ডা. ইকবাল আনোয়ার, প্রাইম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাহেল আহমেদ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির বলেন, সরকার শিক্ষা খাতে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে আসছে। এবারের বাজেটের ১৬ দশমিক ৫০ শতাংশ শিক্ষা খাতে রাখা হয়েছে। আজ প্রাইম ব্যাংক যেভাবে সামাজিক কর্মকাণ্ডে এগিয়ে এসেছে সেভাবে অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোও যেন এগিয়ে আসে, সেই প্রত্যাশা করি। আজ যারা বৃত্তি পেল তারা একেকটা মেধাবী জ্বলন্ত মোমবাতি। পড়ালেখা শিখে নিজেকে এমনভাবে গড়ে তুলবেন যেন ভবিষ্যতে আপনারা পববর্তীতে হাজারও মোমবাতি জ্বালাতে পারেন। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, শিক্ষা সহায়তা কর্মসূচির আওতায় ২০০৭ সাল থেকে প্রাইম ব্যাংক ফাউন্ডেশন প্রতি বছর বিভিন্ন কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পর্যায়ে অধ্যয়নরত সুবিধাবঞ্চিত ও মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষাবৃত্তি দিয়ে আসছে। এই প্রকল্পের আওতায় ২০০৭ সালে ১৭০ জন, ২০০৮ সালে ১২২ জন, ২০০৯ সালে ১৯৮ জন, ২০১০ সালে ১৯৬ জন, ২০১১ সালে ২০৫ জন, ২০১২ সালে ৩৮৬ জন, ২০১৩ সালে ৩৯৪ জন, ২০১৪ সালে ৪০২ জন, ২০১৫ সালে ৩৭২ জন, ২০১৬ সালে ৩৬০, ২০১৭ সালে ৩৪০, ২০১৮ সালে ২৯১ এবং এবছর ২৬৩ জনসহ এ পর্যন্ত ৩,৬৮৪ জন দরিদ্র অথচ মেধাবী ছাত্রছাত্রীকে প্রাইম ব্যাংক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে দীর্ঘমেয়াদি ও নবায়নযোগ্য শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে। তাদের লেখাপড়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকবে।
রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২০ , ৫ মাঘ ১৪২৬, ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১
অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক |
স্নাতক পর্যায়ের ২৬৩ শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দিয়েছে প্রাইম ব্যাংক। প্রত্যেক মাসে ২ হাজার ৬০০ টাকা করে পাবেন তারা। প্রাইম ব্যাংক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ২০০৭ সাল থেকে এ নিয়ে তিন হাজার ৬৮৪ দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থী বৃত্তি পেলেন। গতকাল রাজধানীর আগারগাঁও এলজিইডি ভবনে এই ‘শিক্ষাবৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠান-২০১৯’ অনুষ্ঠিত হয়।
প্রাইম ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজম জে চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের উপাচার্য ও প্রাইম ব্যাংক ফাউন্ডেশনের শিক্ষা সহায়তা কর্মসূচির উপদেষ্টা জাতীয় অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী, ব্যাংক ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ডা. ইকবাল আনোয়ার, প্রাইম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাহেল আহমেদ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির বলেন, সরকার শিক্ষা খাতে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে আসছে। এবারের বাজেটের ১৬ দশমিক ৫০ শতাংশ শিক্ষা খাতে রাখা হয়েছে। আজ প্রাইম ব্যাংক যেভাবে সামাজিক কর্মকাণ্ডে এগিয়ে এসেছে সেভাবে অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোও যেন এগিয়ে আসে, সেই প্রত্যাশা করি। আজ যারা বৃত্তি পেল তারা একেকটা মেধাবী জ্বলন্ত মোমবাতি। পড়ালেখা শিখে নিজেকে এমনভাবে গড়ে তুলবেন যেন ভবিষ্যতে আপনারা পববর্তীতে হাজারও মোমবাতি জ্বালাতে পারেন। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, শিক্ষা সহায়তা কর্মসূচির আওতায় ২০০৭ সাল থেকে প্রাইম ব্যাংক ফাউন্ডেশন প্রতি বছর বিভিন্ন কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পর্যায়ে অধ্যয়নরত সুবিধাবঞ্চিত ও মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষাবৃত্তি দিয়ে আসছে। এই প্রকল্পের আওতায় ২০০৭ সালে ১৭০ জন, ২০০৮ সালে ১২২ জন, ২০০৯ সালে ১৯৮ জন, ২০১০ সালে ১৯৬ জন, ২০১১ সালে ২০৫ জন, ২০১২ সালে ৩৮৬ জন, ২০১৩ সালে ৩৯৪ জন, ২০১৪ সালে ৪০২ জন, ২০১৫ সালে ৩৭২ জন, ২০১৬ সালে ৩৬০, ২০১৭ সালে ৩৪০, ২০১৮ সালে ২৯১ এবং এবছর ২৬৩ জনসহ এ পর্যন্ত ৩,৬৮৪ জন দরিদ্র অথচ মেধাবী ছাত্রছাত্রীকে প্রাইম ব্যাংক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে দীর্ঘমেয়াদি ও নবায়নযোগ্য শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে। তাদের লেখাপড়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকবে।