কর্মশালায় স্পিকার
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, নারী শিক্ষার প্রসার ঘটলে বাল্যবিয়ে প্রতিরোধ এবং মাতৃমৃত্যু হ্রাস পাবে। গতকাল শনিবার চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরীর নির্বাচনী এলাকা (মাদারীপুর-১) শিবচরস্থ চৌধুরী ফাতেমা বেগম পৌর অডিটোরিয়ামে এসপিসিপিডি প্রকল্পের আওতায় ‘বাল্যবিয়ে প্রতিরোধপূর্বক মাতৃমৃত্যু হ্রাসকরণ’ শীর্ষক পরামর্শ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্পিকার এসব কথা বলেন। এর পূর্বে শিবচরের দত্তপাড়ায় চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরীর পিতা মরহুম ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরীর কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন স্পিকার, চিফ হুইপ ও সংসদ সদস্যরা। পরে ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী (দাদা ভাই) কলেজ মসজিদের নির্মাণ কাজ ও প্রতিবন্ধীদের জন্য নির্মিত কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পরিদর্শন করেন স্পিকার।
সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব ড. জাফর আহমেদ খানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন চিফ হুইপ নূর -ই- আলম চৌধুরী, বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি মিয়া সেপ্পো, ইউএনএফপিএ প্রতিনিধি ড. আশা টার্কেলসন, হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ, সংসদ সদস্য ডা. আ ফ ম রুহুল হক, সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম, এসপি মাহবুবুর রহমান, এডিসি আজাহারুল ইসলাম প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্যদের মধ্যে- আ স ম ফিরোজ, এবি তাজুল ইসলাম, শামসুল হক টুকু, মেহের আফরোজ চুমকি, আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, সৈয়দা জাকিয়া নূর, নজরুল ইসলাম বাবু, ডা. হাবিবে মিল্লাত, রাজী মোহাম্মদ ফখরুল, সুবর্ণা মুস্তাফা, অপরাজিতা হক, শবনম জাহান শিলা, নাহিদ ইজাহার খান, আদিবা আনজুম মিতা, স্থানীয় সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এবং গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, নারীদের পিছিয়ে না রেখে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে। নারীদের জন্য নিরাপদ পরিবেশ সৃষ্টি করতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। মানসিকতার পরিবর্তন ও সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নারীদের শিক্ষিত ও স্বাবলম্বী করে গড়ে তুলতে হবে। স্পিকার বলেন, বাংলাদেশ প্রতিজ্ঞা করলে- বাংলাদেশ পারে, কেননা দেশের নেতৃত্বে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতো শক্তিশালী ও দূরদর্শী নেতা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত করেছেন। বিশ্বকে তাক লাগিয়ে আমরা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু তৈরি করছি। ২০২১ রূপকল্প বাস্তবায়নে ও ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে নারীদের উন্নয়নের মূল স্রোতে সম্পৃক্ত করতে হবে।
রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২০ , ৫ মাঘ ১৪২৬, ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১
কর্মশালায় স্পিকার
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, নারী শিক্ষার প্রসার ঘটলে বাল্যবিয়ে প্রতিরোধ এবং মাতৃমৃত্যু হ্রাস পাবে। গতকাল শনিবার চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরীর নির্বাচনী এলাকা (মাদারীপুর-১) শিবচরস্থ চৌধুরী ফাতেমা বেগম পৌর অডিটোরিয়ামে এসপিসিপিডি প্রকল্পের আওতায় ‘বাল্যবিয়ে প্রতিরোধপূর্বক মাতৃমৃত্যু হ্রাসকরণ’ শীর্ষক পরামর্শ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্পিকার এসব কথা বলেন। এর পূর্বে শিবচরের দত্তপাড়ায় চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরীর পিতা মরহুম ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরীর কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন স্পিকার, চিফ হুইপ ও সংসদ সদস্যরা। পরে ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী (দাদা ভাই) কলেজ মসজিদের নির্মাণ কাজ ও প্রতিবন্ধীদের জন্য নির্মিত কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পরিদর্শন করেন স্পিকার।
সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব ড. জাফর আহমেদ খানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন চিফ হুইপ নূর -ই- আলম চৌধুরী, বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি মিয়া সেপ্পো, ইউএনএফপিএ প্রতিনিধি ড. আশা টার্কেলসন, হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ, সংসদ সদস্য ডা. আ ফ ম রুহুল হক, সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম, এসপি মাহবুবুর রহমান, এডিসি আজাহারুল ইসলাম প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্যদের মধ্যে- আ স ম ফিরোজ, এবি তাজুল ইসলাম, শামসুল হক টুকু, মেহের আফরোজ চুমকি, আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, সৈয়দা জাকিয়া নূর, নজরুল ইসলাম বাবু, ডা. হাবিবে মিল্লাত, রাজী মোহাম্মদ ফখরুল, সুবর্ণা মুস্তাফা, অপরাজিতা হক, শবনম জাহান শিলা, নাহিদ ইজাহার খান, আদিবা আনজুম মিতা, স্থানীয় সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এবং গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, নারীদের পিছিয়ে না রেখে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে। নারীদের জন্য নিরাপদ পরিবেশ সৃষ্টি করতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। মানসিকতার পরিবর্তন ও সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নারীদের শিক্ষিত ও স্বাবলম্বী করে গড়ে তুলতে হবে। স্পিকার বলেন, বাংলাদেশ প্রতিজ্ঞা করলে- বাংলাদেশ পারে, কেননা দেশের নেতৃত্বে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতো শক্তিশালী ও দূরদর্শী নেতা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত করেছেন। বিশ্বকে তাক লাগিয়ে আমরা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু তৈরি করছি। ২০২১ রূপকল্প বাস্তবায়নে ও ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে নারীদের উন্নয়নের মূল স্রোতে সম্পৃক্ত করতে হবে।