এক স্কুলছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা হত্যা মামলার আসামি প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানসহ ছয়জনের জামিন শুনানি হবে আজ। শুনানি শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের হয়রানি কিংবা গ্রেফতার না করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
গতকাল বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি এ কেএম জহিরুল হকের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই আদেশ দেন। প্রথম আলোর সম্পাদকসহ ছয়জনের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন ব্যারিস্টার এম আমীর-উল-ইসলাম।
জামিন শুনানির সময় মতিউর রহমান, প্রথম আলোর সহযোগী সম্পাদক আনিসুল হক, কিশোর আলোর জ্যেষ্ঠ সহসম্পাদক মহিতুল আলম, প্রথম আলোর হেড অব ইভেন্ট অ্যান্ড অ্যাকটিভেশন কবির বকুল, নির্বাহী শাহ পরান তুষার ও নির্বাহী শুভাশীষ প্রামাণিক আদালতে হাজির ছিলেন। গত বৃহস্পতিবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত মতিউর রহমানসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। সেদিন প্রত্যেকের নামে আদালতের গ্রেফতারি পরোয়ানার কাগজ পাঠানো হয়। ওইদিন দুপুরে মোহাম্মাদপুর থানা পুলিশ প্রথম আলোর সম্পাদকসহ ১০ জনের নামে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়। এরপর বাদীপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত ১০ জনের নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আদেশ দেন। এই ছয়জন ছাড়াও যাদের নামে পরোয়ানা দেয়ার আদেশ হয় তারা হলেন, ডেকোরেশন ও জেনারেটর সরবরাহকারী জসীম উদ্দিন, মোশাররফ হোসেন, সুজন ও কামরুল হাওলাদার।
মামলায় মজিবুর রহমান অভিযোগ করেন, ১ নভেম্বর তার ছেলে নাইমুল আবরার রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে কিশোরদের ম্যাগাজিন কিশোর আলোর বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা যায়।
সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২০ , ৬ মাঘ ১৪২৬, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
এক স্কুলছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা হত্যা মামলার আসামি প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানসহ ছয়জনের জামিন শুনানি হবে আজ। শুনানি শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের হয়রানি কিংবা গ্রেফতার না করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
গতকাল বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি এ কেএম জহিরুল হকের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই আদেশ দেন। প্রথম আলোর সম্পাদকসহ ছয়জনের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন ব্যারিস্টার এম আমীর-উল-ইসলাম।
জামিন শুনানির সময় মতিউর রহমান, প্রথম আলোর সহযোগী সম্পাদক আনিসুল হক, কিশোর আলোর জ্যেষ্ঠ সহসম্পাদক মহিতুল আলম, প্রথম আলোর হেড অব ইভেন্ট অ্যান্ড অ্যাকটিভেশন কবির বকুল, নির্বাহী শাহ পরান তুষার ও নির্বাহী শুভাশীষ প্রামাণিক আদালতে হাজির ছিলেন। গত বৃহস্পতিবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত মতিউর রহমানসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। সেদিন প্রত্যেকের নামে আদালতের গ্রেফতারি পরোয়ানার কাগজ পাঠানো হয়। ওইদিন দুপুরে মোহাম্মাদপুর থানা পুলিশ প্রথম আলোর সম্পাদকসহ ১০ জনের নামে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়। এরপর বাদীপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত ১০ জনের নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আদেশ দেন। এই ছয়জন ছাড়াও যাদের নামে পরোয়ানা দেয়ার আদেশ হয় তারা হলেন, ডেকোরেশন ও জেনারেটর সরবরাহকারী জসীম উদ্দিন, মোশাররফ হোসেন, সুজন ও কামরুল হাওলাদার।
মামলায় মজিবুর রহমান অভিযোগ করেন, ১ নভেম্বর তার ছেলে নাইমুল আবরার রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে কিশোরদের ম্যাগাজিন কিশোর আলোর বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা যায়।