বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক উৎসব

উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে আজ লোকনাট্য ‘সংযাত্রা’

বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক উৎসবের ২০তম দিন আজ। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নন্দন মঞ্চে বিকেল ৪টায় নারায়ণগঞ্জ, গাইবান্ধা, ঠাকুরগাঁও ও টাঙ্গাইল জেলা শিল্পকলা একাডেমির নিজস্ব শিল্পীদের পরিবেশনার মাধ্যমে শুরু হবে আজকের আয়োজন। রাত ৮টায় উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে ঐতিহ্যবাহী লোকনাট্য ‘সংযাত্রা’। গত ৩ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া ২১ দিনব্যাপী এই উৎসব চলবে ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত। বাংলাদেশ জাতীয় শিল্পকলা একাডেমির নিজস্ব শিল্পীসহ উৎসবে পর্যায়ক্রমে অংশগ্রহণ করছে দেশের ৬৪টি জেলা শিল্পকলা একাডেমি ও ৬৪টি উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির পাঁচ হাজারের অধিক স্থানীয় এবং জাতীয় পর্যায়ের শিল্পীরা। তাদের পরিবেশনার মধ্যে রয়েছে-সমবেত সংগীত, যন্ত্রসংগীত.একক সংগীত,বাউল সংগীত, সমবেত নৃত্য, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গান ও নৃত্য, আবৃতি, পালা, লোকনাট্য, পুতুলনাট্য, অ্যাক্রোবেটিক, বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের পরিবেশনা, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর পরিবেশনা এবং জেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে নির্মিত ভিডিও চিত্রের মাধ্যমে জেলা ব্রান্ডিং।

গতকাল বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক উৎসবের ১৯তম দিনে পরিবেশিত হয়-বাংলাদেশ জাতীয় শিল্পকলা একাডেমি, লক্ষ্মীপুর, লালমনিরহাট ও চাঁদপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমির শিল্পীদের পরিবেশনা। উন্মুক্ত মঞ্চে বসে ছিল ঐতিহ্যবাহী ‘কবিগান’ এর আসর। প্রথমেই নন্দন মঞ্চে বাংলাদেশ জাতীয় শিল্পকলা একাডেমির নিজস্ব শিল্পীরা জাতীয় সংগীত পরিবেশন করেন। পরে তাদের পরিবেশনায় অ্যাক্রোবেটিক প্রদর্শনী, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের পরিবেশনা, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সেতার বাদক শিল্পীদের পরিবেশনায় সমবেত যন্ত্রসংগীত, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের পরিবেশনায় সমবেত কোরিওগ্রাফি পরিবেশন করে শিল্পী সাফান স্বর্ণালি, জাবের, সুষ্মী, মেহজাবিন, সাফিন, সামিয়া, সুপ্ত, সাফাওয়াত, হিসাম, সিয়াম, অমিত, আফরা, লিথি, মিকি, মুসা, নিলয় ও শৈলি। সুলতানা হায়দারের নৃত্য পরিচালনায় ২টি সমবেত নৃত্য পরিবেশন সুকন্যা বৃত্যাঙ্গন। মাসুদুজ্জামানের পরিচালনায় বৃন্দ আবৃত্তি পরিবেশন করে আবৃত্তি সংগঠন ‘¯স্রোতে’।

জেলার পরিবেশনায় লক্ষ্মীপুর জেলার পরিবেশনায় জেলা ব্রান্ডিং ভিডিও তথ্যচিত্র প্রদর্শনী, ‘ভাঙ্গা-গড়ায় কাডাই জীবন’ এবং ‘আমরা জাগ্রত সেই জনতা’ ২টি সমবেত সংগীত পরিবেশন করে শিল্পী সুপন সাহা, অন্তু মজুমদার, মো. শরীফ হোসেন, আজিম হোসেন, আবদুর রহিম, ফাহমিদা মাহবুব রুপা, এন্টি মণি মজুমদার, প্রমিতা চক্রবর্তী, ঐশি রাণী রায়, হোমায়রা মিম, তুনশ্রী সাহা, তৃষ্ণা মজুমদার ও রিয়া দত্ত। ‘শোন একটি মুজিবরের থেকে’ এবং ‘জলের ঘাটে দেইখা আইলাম’ গানের কথায় ২টি সমবেত নৃত্য পরিবেশন করে শিল্পী আবদুল লতিফ শাকিল, নিজাম উদ্দিন মোহন, শুভ দাস, অমিত মিশ্র, চয়ন রায়, মেহেরাজ হোসেন, ফাতেমা মেহজাবিন প্রাপ্তি, দোলা কর, দীপা দাস, হাস্না জাহান, তৃষ্ণা মজুমদার, রুম্পা দাস ও রিমি কর। সমবেত যন্ত্রসংগীত পরিবেশন করে শিল্পী হোসেন বয়াতী, দিলীপ দাস ও ওমর ফারুক মুরাদ। একক সংগীত পরিবেশন করে জাতীয় পর্যায়ের শিল্পী ইদ্র্র্রিস আনোয়ার পরাণ এবং উপজেলা পর্যায়ের শিল্পী শিমুল পাটোয়ারী।

চাঁদপুর জেলার পরিবেশনার শুরুতে জেলা ব্রান্ডিং ভিডিও তথ্যচিত্র প্রদর্শনী, রূপালী চম্বক এর কথা ও চম্বক সাহা’র সুরে ‘পদ্মা মেঘনা ডাকাতিয়া’সহ ২টি সমবেত সংগীত পরিবেশন করে শিল্পী রূপালী চম্বক, কৃষ্ণা সাহা, অনিতা নন্দি, ডানা দেবনাথ, রিয়া চক্রবর্তী, শংকর আচার্র্য্য, মৃণাল সরকার, রাজিব চৌধুরী, বিশ্বজিৎ কর ও লিটন মজুমদার। দেশাত্মবোধক গানে এবং নাও ছাড়িয়া দে’ গানের কথায় সোমা দত্তের নৃত্য পরিচালনায় ২টি সমবেত নৃত্য পরিবেশন করে শিল্পী পূর্ণতা প্রাপ্তি, অর্পনা দাস, সুরঞ্জনা দত্ত, সিথী দাস, শাবরিনা চৌধুরী, পৃথিবী দাস, আরিফুল ইসলাম, ফাইজুল রেমন, পিপল দাস ও রিজভী আহমেদ। সমবেত যন্ত্রসংগীত পরিবেশন করে শিল্পী বাবুল কৃষ্ণ বিশ্বাস, পরিমল দাস নুপুর, শুভ্র রক্ষিত, আবদুল বাতেন ও মোনায়েম হোসেন অন্তু। একক সংগীত পরিবেশন করে জাতীয় পর্যায়ের শিল্পী এসডি রুবেল এবং উপজেলা পর্যায়ের শিল্পী রূপালী চম্বক। জেলার অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব শহীদ পাটোয়ারী।

লালমনিরহাট জেলার পরিবেশনার শুরুতে জেলা ব্রান্ডিং ভিডিও তথ্যচিত্র প্রদর্শনী, ‘এ দেশের লাখো কোটি জনতার’ এবং ‘আরে আসেন একবার লালমনিরহাট’ গানের কথায় ২টি সমবেত সংগীত পরিবেশন করে শিল্পী পঙ্কজ রায়, শাহিনুর ইসলাম, মোস্তফা জামাল, লিতু হাসানাত রায়, শিরাজাম মুনিরা পাখী, শাহানাজ আক্তার, ফারহানা দিবা, লুনা এবং শায়লা শারমিন বেনা। ‘ও মুই পালকিতে না চড়োং’ এবং ‘আবারও ভোর আবারও অপেক্ষা’ গানের কথায় ২টি সমবেত নৃত্য পরিবেশন করে শিল্পী আরিফ হোসেন, বিকাশ রায়, শিব সুন্দর বর্মণ, শাকিল ইসলাম, আফরিদা হক, গঙ্গা রাণী রায়, পূর্ণতা দাস ও তুবাশ্রী রায়। সমবেত যন্ত্রসংগীত পরিবেশন করে শিল্পী মুকুল চন্দ্র রায়, মাসুদ, নিপেন চন্দ্র রায় ও নরেশ চন্দ্র রায়। একক সংগীত পরিবেশন করে শিল্পী শিলাজাম মুনিরা পাখী এবং পূর্ণ চন্দ্র রায়।

একাডেমি প্রাঙ্গণে রাত ৮টায় দর্শনীর বিনিমেয়ে মঞ্চস্থ হয় ঐতিহ্যবাহী লোকনাট্য কাজল দেওয়ান ও তার দলের পরিবেশনায় কবিগান ‘কাম আর প্রেম’ ।

image

বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক উৎসবে নৃত্য পরিবেশনা -সংবাদ

আরও খবর
ইসমাত আরা সাদেকের বড় গুণ সততা-নিষ্ঠা দেশপ্রেম সংসদে প্রধানমন্ত্রী
খালেদার জামিন নিয়ে ভাবছে না সরকার আইনমন্ত্রী
২০ হাজার ৫২৬ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন
ইসমাত আরা সাদেক আর নেই
সাঈদ খোকনের এপিএস কুদ্দুসকে জিজ্ঞাসাবাদ
দশ বছরে প্রবাসী আয় এসেছে ১৫৩১৩ কোটি ডলার
ইবি ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ : আহত ২০
নারীবান্ধব সিটি নির্বাচন চায় মহিলা পরিষদ
ঢাকা ব্যাংকের ২ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন
শিল্পকলায় থিয়েটার-৫২ এর নাটক ‘কালিদাস’
দৃষ্টি প্রতিবন্ধী হয়েও আলোর পথ দেখাচ্ছেন জাকারিয়া
বরিশাল বিভাগের ২২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট প্রকট
রাঙ্গামাটিতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২০ , ৮ মাঘ ১৪২৬, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১

বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক উৎসব

উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে আজ লোকনাট্য ‘সংযাত্রা’

সাংস্কৃতিক বার্তা পরিবেশক

image

বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক উৎসবে নৃত্য পরিবেশনা -সংবাদ

বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক উৎসবের ২০তম দিন আজ। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নন্দন মঞ্চে বিকেল ৪টায় নারায়ণগঞ্জ, গাইবান্ধা, ঠাকুরগাঁও ও টাঙ্গাইল জেলা শিল্পকলা একাডেমির নিজস্ব শিল্পীদের পরিবেশনার মাধ্যমে শুরু হবে আজকের আয়োজন। রাত ৮টায় উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে ঐতিহ্যবাহী লোকনাট্য ‘সংযাত্রা’। গত ৩ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া ২১ দিনব্যাপী এই উৎসব চলবে ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত। বাংলাদেশ জাতীয় শিল্পকলা একাডেমির নিজস্ব শিল্পীসহ উৎসবে পর্যায়ক্রমে অংশগ্রহণ করছে দেশের ৬৪টি জেলা শিল্পকলা একাডেমি ও ৬৪টি উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির পাঁচ হাজারের অধিক স্থানীয় এবং জাতীয় পর্যায়ের শিল্পীরা। তাদের পরিবেশনার মধ্যে রয়েছে-সমবেত সংগীত, যন্ত্রসংগীত.একক সংগীত,বাউল সংগীত, সমবেত নৃত্য, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গান ও নৃত্য, আবৃতি, পালা, লোকনাট্য, পুতুলনাট্য, অ্যাক্রোবেটিক, বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের পরিবেশনা, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর পরিবেশনা এবং জেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে নির্মিত ভিডিও চিত্রের মাধ্যমে জেলা ব্রান্ডিং।

গতকাল বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক উৎসবের ১৯তম দিনে পরিবেশিত হয়-বাংলাদেশ জাতীয় শিল্পকলা একাডেমি, লক্ষ্মীপুর, লালমনিরহাট ও চাঁদপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমির শিল্পীদের পরিবেশনা। উন্মুক্ত মঞ্চে বসে ছিল ঐতিহ্যবাহী ‘কবিগান’ এর আসর। প্রথমেই নন্দন মঞ্চে বাংলাদেশ জাতীয় শিল্পকলা একাডেমির নিজস্ব শিল্পীরা জাতীয় সংগীত পরিবেশন করেন। পরে তাদের পরিবেশনায় অ্যাক্রোবেটিক প্রদর্শনী, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের পরিবেশনা, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সেতার বাদক শিল্পীদের পরিবেশনায় সমবেত যন্ত্রসংগীত, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের পরিবেশনায় সমবেত কোরিওগ্রাফি পরিবেশন করে শিল্পী সাফান স্বর্ণালি, জাবের, সুষ্মী, মেহজাবিন, সাফিন, সামিয়া, সুপ্ত, সাফাওয়াত, হিসাম, সিয়াম, অমিত, আফরা, লিথি, মিকি, মুসা, নিলয় ও শৈলি। সুলতানা হায়দারের নৃত্য পরিচালনায় ২টি সমবেত নৃত্য পরিবেশন সুকন্যা বৃত্যাঙ্গন। মাসুদুজ্জামানের পরিচালনায় বৃন্দ আবৃত্তি পরিবেশন করে আবৃত্তি সংগঠন ‘¯স্রোতে’।

জেলার পরিবেশনায় লক্ষ্মীপুর জেলার পরিবেশনায় জেলা ব্রান্ডিং ভিডিও তথ্যচিত্র প্রদর্শনী, ‘ভাঙ্গা-গড়ায় কাডাই জীবন’ এবং ‘আমরা জাগ্রত সেই জনতা’ ২টি সমবেত সংগীত পরিবেশন করে শিল্পী সুপন সাহা, অন্তু মজুমদার, মো. শরীফ হোসেন, আজিম হোসেন, আবদুর রহিম, ফাহমিদা মাহবুব রুপা, এন্টি মণি মজুমদার, প্রমিতা চক্রবর্তী, ঐশি রাণী রায়, হোমায়রা মিম, তুনশ্রী সাহা, তৃষ্ণা মজুমদার ও রিয়া দত্ত। ‘শোন একটি মুজিবরের থেকে’ এবং ‘জলের ঘাটে দেইখা আইলাম’ গানের কথায় ২টি সমবেত নৃত্য পরিবেশন করে শিল্পী আবদুল লতিফ শাকিল, নিজাম উদ্দিন মোহন, শুভ দাস, অমিত মিশ্র, চয়ন রায়, মেহেরাজ হোসেন, ফাতেমা মেহজাবিন প্রাপ্তি, দোলা কর, দীপা দাস, হাস্না জাহান, তৃষ্ণা মজুমদার, রুম্পা দাস ও রিমি কর। সমবেত যন্ত্রসংগীত পরিবেশন করে শিল্পী হোসেন বয়াতী, দিলীপ দাস ও ওমর ফারুক মুরাদ। একক সংগীত পরিবেশন করে জাতীয় পর্যায়ের শিল্পী ইদ্র্র্রিস আনোয়ার পরাণ এবং উপজেলা পর্যায়ের শিল্পী শিমুল পাটোয়ারী।

চাঁদপুর জেলার পরিবেশনার শুরুতে জেলা ব্রান্ডিং ভিডিও তথ্যচিত্র প্রদর্শনী, রূপালী চম্বক এর কথা ও চম্বক সাহা’র সুরে ‘পদ্মা মেঘনা ডাকাতিয়া’সহ ২টি সমবেত সংগীত পরিবেশন করে শিল্পী রূপালী চম্বক, কৃষ্ণা সাহা, অনিতা নন্দি, ডানা দেবনাথ, রিয়া চক্রবর্তী, শংকর আচার্র্য্য, মৃণাল সরকার, রাজিব চৌধুরী, বিশ্বজিৎ কর ও লিটন মজুমদার। দেশাত্মবোধক গানে এবং নাও ছাড়িয়া দে’ গানের কথায় সোমা দত্তের নৃত্য পরিচালনায় ২টি সমবেত নৃত্য পরিবেশন করে শিল্পী পূর্ণতা প্রাপ্তি, অর্পনা দাস, সুরঞ্জনা দত্ত, সিথী দাস, শাবরিনা চৌধুরী, পৃথিবী দাস, আরিফুল ইসলাম, ফাইজুল রেমন, পিপল দাস ও রিজভী আহমেদ। সমবেত যন্ত্রসংগীত পরিবেশন করে শিল্পী বাবুল কৃষ্ণ বিশ্বাস, পরিমল দাস নুপুর, শুভ্র রক্ষিত, আবদুল বাতেন ও মোনায়েম হোসেন অন্তু। একক সংগীত পরিবেশন করে জাতীয় পর্যায়ের শিল্পী এসডি রুবেল এবং উপজেলা পর্যায়ের শিল্পী রূপালী চম্বক। জেলার অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব শহীদ পাটোয়ারী।

লালমনিরহাট জেলার পরিবেশনার শুরুতে জেলা ব্রান্ডিং ভিডিও তথ্যচিত্র প্রদর্শনী, ‘এ দেশের লাখো কোটি জনতার’ এবং ‘আরে আসেন একবার লালমনিরহাট’ গানের কথায় ২টি সমবেত সংগীত পরিবেশন করে শিল্পী পঙ্কজ রায়, শাহিনুর ইসলাম, মোস্তফা জামাল, লিতু হাসানাত রায়, শিরাজাম মুনিরা পাখী, শাহানাজ আক্তার, ফারহানা দিবা, লুনা এবং শায়লা শারমিন বেনা। ‘ও মুই পালকিতে না চড়োং’ এবং ‘আবারও ভোর আবারও অপেক্ষা’ গানের কথায় ২টি সমবেত নৃত্য পরিবেশন করে শিল্পী আরিফ হোসেন, বিকাশ রায়, শিব সুন্দর বর্মণ, শাকিল ইসলাম, আফরিদা হক, গঙ্গা রাণী রায়, পূর্ণতা দাস ও তুবাশ্রী রায়। সমবেত যন্ত্রসংগীত পরিবেশন করে শিল্পী মুকুল চন্দ্র রায়, মাসুদ, নিপেন চন্দ্র রায় ও নরেশ চন্দ্র রায়। একক সংগীত পরিবেশন করে শিল্পী শিলাজাম মুনিরা পাখী এবং পূর্ণ চন্দ্র রায়।

একাডেমি প্রাঙ্গণে রাত ৮টায় দর্শনীর বিনিমেয়ে মঞ্চস্থ হয় ঐতিহ্যবাহী লোকনাট্য কাজল দেওয়ান ও তার দলের পরিবেশনায় কবিগান ‘কাম আর প্রেম’ ।