আর ৫৩ দিন
মুজিববর্ষ’র আর ৫৩ দিন বাকি। এ উপলক্ষে পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা ভাষায় বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ অনুবাদ করা হবে বলে জানিয়েছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈ সিং।
‘মুজিববর্ষ’ উপলক্ষে গত মঙ্গলবার নিজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক সভায় মন্ত্রী এ তথ্য জানান। তিনি আরও বলেন, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক বিকাশ, সংরক্ষণ ও গবেষণার জন্য রাজধানীর বেইলি রোডে ১৯৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স’ নির্মিত হয়েছে। পার্বত্যবাসীর উন্নয়নে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয় মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মুজিববর্ষ উপলক্ষে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় বছরব্যাপী কর্মসূচি নিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, তিন পার্বত্য জেলায় ৫ লাখ গাছের চারা রোপণ, বঙ্গবন্ধু পার্বত্য মেলা আয়োজন। এছাড়া রাঙ্গামাটির বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রে ৭১ ফুট উচু বঙ্গবন্ধু ম্যূরাল উদ্বোধন, বঙ্গবন্ধুর পার্বত্য চট্টগ্রাম সফরকে স্মরণীয় করে রাখতে বঙ্গবন্ধুর ছবি ও সেই সময় উপস্থিত ব্যক্তিদের বক্তব্য নিয়ে স্মরণিকা প্রকাশ এবং স্মার্ট ভিলেজ তৈরি করাসহ বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ, তিন পার্বত্য জেলা পরিষদ রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়িতে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের ওপর সেমিনার আয়োজন, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও বঙ্গবন্ধুর নামে শিক্ষাবৃত্তি দেয়া হবে।
আগামী ১৭ মার্চ স্বাধীনতার মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শততম জন্মবার্ষিকী। এ উপলক্ষে ২০২১ সালের ১৭ মার্চ পর্যন্ত বছরব্যাপী ‘মুজিববর্ষ’ পালন করবে সরকার। এ হিসেবে ‘মুজিববর্ষ’ শুরু হতে আর বাকি ৫৭ দিন। গত ১০ জানুয়ারি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে কাউন্টডাউন (ক্ষণগণনা) ঘড়ি উদ্বোধন করেন বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২০ , ৯ মাঘ ১৪২৬, ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১
আর ৫৩ দিন
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
মুজিববর্ষ’র আর ৫৩ দিন বাকি। এ উপলক্ষে পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা ভাষায় বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ অনুবাদ করা হবে বলে জানিয়েছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈ সিং।
‘মুজিববর্ষ’ উপলক্ষে গত মঙ্গলবার নিজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক সভায় মন্ত্রী এ তথ্য জানান। তিনি আরও বলেন, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক বিকাশ, সংরক্ষণ ও গবেষণার জন্য রাজধানীর বেইলি রোডে ১৯৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স’ নির্মিত হয়েছে। পার্বত্যবাসীর উন্নয়নে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয় মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মুজিববর্ষ উপলক্ষে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় বছরব্যাপী কর্মসূচি নিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, তিন পার্বত্য জেলায় ৫ লাখ গাছের চারা রোপণ, বঙ্গবন্ধু পার্বত্য মেলা আয়োজন। এছাড়া রাঙ্গামাটির বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রে ৭১ ফুট উচু বঙ্গবন্ধু ম্যূরাল উদ্বোধন, বঙ্গবন্ধুর পার্বত্য চট্টগ্রাম সফরকে স্মরণীয় করে রাখতে বঙ্গবন্ধুর ছবি ও সেই সময় উপস্থিত ব্যক্তিদের বক্তব্য নিয়ে স্মরণিকা প্রকাশ এবং স্মার্ট ভিলেজ তৈরি করাসহ বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ, তিন পার্বত্য জেলা পরিষদ রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়িতে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের ওপর সেমিনার আয়োজন, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও বঙ্গবন্ধুর নামে শিক্ষাবৃত্তি দেয়া হবে।
আগামী ১৭ মার্চ স্বাধীনতার মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শততম জন্মবার্ষিকী। এ উপলক্ষে ২০২১ সালের ১৭ মার্চ পর্যন্ত বছরব্যাপী ‘মুজিববর্ষ’ পালন করবে সরকার। এ হিসেবে ‘মুজিববর্ষ’ শুরু হতে আর বাকি ৫৭ দিন। গত ১০ জানুয়ারি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে কাউন্টডাউন (ক্ষণগণনা) ঘড়ি উদ্বোধন করেন বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।