টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে নির্ধারিত সময়ে ব্যাংক হিসেব খুলতে না পারায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মেধা ও সাধারণ বৃত্তিপ্রাপ্ত অন্তত শতাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তির অর্থপ্রাপ্তি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, এ উপজেলায় ৫৪টি মাধ্যমিক ও নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ে প্রায় চার সহস্র্রাধিক শিক্ষার্থী মেধা ও সাধারণ বৃত্তি পেয়ে থাকে। বৃত্তিপ্রাপ্ত এসব শিক্ষার্থীরা আগে বৃত্তির টাকা স্কুলের মাধ্যমে পেয়ে থাকলেও সম্প্রতি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ নামে ব্যাংক হিসেবে তা প্রেরণের সিদ্ধান্ত নেয়। এজন্য ২০ জানুয়ারি মধ্যে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর নামে ব্যাংকে হিসাব খুলে তাদের তালিকা ই-মেইলে শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠানোর নির্দেশ দেয়া হয়। কিন্ত নির্ধারিত তারিখে এ উপজেলার অন্তত শতাধিক শিক্ষার্থী তাদের নামে ব্যাংক হিসেব খুলতে ব্যর্থ হয়। ফলে এসব শিক্ষার্থীদের বৃত্তির অর্থ প্রাপ্তি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
এ ব্যাপারে মির্জাপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার হারুন অর রশিদ বলেন, বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের ব্যাংক হিসেবে খোলার নির্দেশটি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে উপজেলার প্রত্যেক বিদ্যালয়ে তা প্রেরণ করা হয়। কিন্তু সময়ের সল্পতাসহ বিভিন্ন কারণে এ উপজেলায় অন্তত শতাধিক শিক্ষার্থী ব্যাংক হিসেব খুলতে ব্যর্থ হয়েছে বলে তিনি ধারণা করছেন। এ ব্যাপারে সময় বৃদ্ধির জন্য ঊধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হবে বলেও তিনি জানিয়েছেন।
শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২০ , ১১ মাঘ ১৪২৬, ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১
প্রতিনিধি, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল)
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে নির্ধারিত সময়ে ব্যাংক হিসেব খুলতে না পারায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মেধা ও সাধারণ বৃত্তিপ্রাপ্ত অন্তত শতাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তির অর্থপ্রাপ্তি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, এ উপজেলায় ৫৪টি মাধ্যমিক ও নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ে প্রায় চার সহস্র্রাধিক শিক্ষার্থী মেধা ও সাধারণ বৃত্তি পেয়ে থাকে। বৃত্তিপ্রাপ্ত এসব শিক্ষার্থীরা আগে বৃত্তির টাকা স্কুলের মাধ্যমে পেয়ে থাকলেও সম্প্রতি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ নামে ব্যাংক হিসেবে তা প্রেরণের সিদ্ধান্ত নেয়। এজন্য ২০ জানুয়ারি মধ্যে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর নামে ব্যাংকে হিসাব খুলে তাদের তালিকা ই-মেইলে শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠানোর নির্দেশ দেয়া হয়। কিন্ত নির্ধারিত তারিখে এ উপজেলার অন্তত শতাধিক শিক্ষার্থী তাদের নামে ব্যাংক হিসেব খুলতে ব্যর্থ হয়। ফলে এসব শিক্ষার্থীদের বৃত্তির অর্থ প্রাপ্তি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
এ ব্যাপারে মির্জাপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার হারুন অর রশিদ বলেন, বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের ব্যাংক হিসেবে খোলার নির্দেশটি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে উপজেলার প্রত্যেক বিদ্যালয়ে তা প্রেরণ করা হয়। কিন্তু সময়ের সল্পতাসহ বিভিন্ন কারণে এ উপজেলায় অন্তত শতাধিক শিক্ষার্থী ব্যাংক হিসেব খুলতে ব্যর্থ হয়েছে বলে তিনি ধারণা করছেন। এ ব্যাপারে সময় বৃদ্ধির জন্য ঊধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হবে বলেও তিনি জানিয়েছেন।