নাটোরে উপকারভোগীদের লেনদেনে অ্যাপস উদ্বোধন

নাটোরে আমার বাড়ি আমার খামার প্রকল্পের উপকারভোগীদের লেনদেনে ডিজিটাল অ্যাপস উদ্বোধন করা হয়েছে। রবিবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রকল্পভুক্ত জনগোষ্ঠীর আর্থিক লেনদেনকে সহজসাধ্য করতে মোবাইল অ্যাপস ‘পল্লী লেনদেন’ এর উদ্বোধন করেন। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে একযোগে সারাদেশের সঙ্গে যুক্ত হয় নাটোরের সিংড়া উপজেলা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সিংড়ায় উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, নাটোরের জেলা প্রশাসক মো. শাহরিয়াজ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আকরামুল হোসাইন, সিংড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরিন বানু এবং আমার বাড়ি আমার খামার প্রকল্পের উপকারভোগীবৃন্দ।

এই প্রকল্পে গঠিত সমিতির প্রত্যেক সদস্য মাসে দুইশত টাকা সঞ্চয় জমা দিলে এর বিপরীতে সরকার সমপরিমাণ বোনাস দেয়া হয়। একইসঙ্গে সরকার বাৎসরিক দেড় লাখ টাকার আবর্তক তহবিল প্রদান করে। এভাবে দুই বছরে সমিতির তহবিল প্রায় নয় লাখ টাকায় উন্নীত হয় এবং তহবিলের মালিকানা স্থায়ীভাবে সমিতির সদস্যদের। সদস্যরা সমিতি থেকে ঋণ নিয়ে আয়বর্ধক কর্মকাণ্ডে বিনিয়োগ করেন। নিয়মিত উঠান বৈঠক করে সাপ্তাহিক কিস্তিতে নয় বরং সুবিধাজনক সময়ে ঋণের কিস্তি পরিশোধ করেন সদস্যরা।

সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২০ , ১৩ মাঘ ১৪২৬, ১ জমাদিউস সানি ১৪৪১

আমার বাড়ি আমার খামার প্রকল্প

নাটোরে উপকারভোগীদের লেনদেনে অ্যাপস উদ্বোধন

প্রতিনিধি, নাটোর

নাটোরে আমার বাড়ি আমার খামার প্রকল্পের উপকারভোগীদের লেনদেনে ডিজিটাল অ্যাপস উদ্বোধন করা হয়েছে। রবিবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রকল্পভুক্ত জনগোষ্ঠীর আর্থিক লেনদেনকে সহজসাধ্য করতে মোবাইল অ্যাপস ‘পল্লী লেনদেন’ এর উদ্বোধন করেন। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে একযোগে সারাদেশের সঙ্গে যুক্ত হয় নাটোরের সিংড়া উপজেলা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সিংড়ায় উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, নাটোরের জেলা প্রশাসক মো. শাহরিয়াজ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আকরামুল হোসাইন, সিংড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরিন বানু এবং আমার বাড়ি আমার খামার প্রকল্পের উপকারভোগীবৃন্দ।

এই প্রকল্পে গঠিত সমিতির প্রত্যেক সদস্য মাসে দুইশত টাকা সঞ্চয় জমা দিলে এর বিপরীতে সরকার সমপরিমাণ বোনাস দেয়া হয়। একইসঙ্গে সরকার বাৎসরিক দেড় লাখ টাকার আবর্তক তহবিল প্রদান করে। এভাবে দুই বছরে সমিতির তহবিল প্রায় নয় লাখ টাকায় উন্নীত হয় এবং তহবিলের মালিকানা স্থায়ীভাবে সমিতির সদস্যদের। সদস্যরা সমিতি থেকে ঋণ নিয়ে আয়বর্ধক কর্মকাণ্ডে বিনিয়োগ করেন। নিয়মিত উঠান বৈঠক করে সাপ্তাহিক কিস্তিতে নয় বরং সুবিধাজনক সময়ে ঋণের কিস্তি পরিশোধ করেন সদস্যরা।